ফ্রি ফায়ার গেম খেলার নিয়ম-ফ্রি ফায়ার ম্যাক্স কি


সম্মানিত পাঠক ফ্রি ফায়ার গেম খেলার নিয়ম ও ফ্রি ফায়ার ম্যাক্স কি এ সম্পর্কে আজকে আমি আপনাদেরকে জানাবো। মোবাইলে দুর্দান্ত সব গেম গুলির মধ্যে ফ্রি ফায়ার অন্যতম। দিন দিন এই খেলার বিস্তার আমাদের বাংলাদেশ সহ সারা পৃথিবী জুড়ে ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছে ।
ফ্রি ফায়ার খেলার নিয়ম
এই গেমের বেশ কিছু কুফল আছে দিন দিন তা প্রকাশ পাচ্ছে আমাদের পরিবার ও সমাজে। ছোট থেকে বড় সব বয়সী ছেলেমেয়েরা এই গেম খেলতে পারে। বর্তমান সময়ে একটি জরিপে বলা হয়েছে যে ৭০ ভাগ ছেলে-মেয়ে বাংলাদেশে ফ্রী ফায়ার খেলে।

ভূমিকা

প্রতিনিয়ত আমাদের মোবাইল ফোনে আমরা নতুন নতুন উদ্ভাবন করে খেলার চেষ্টা করছি। এক্ষেত্রে ফ্রী ফায়ার এক নম্বরে আছে। তবে একটা জিনিস মাথায় রাখতে হবে যে সব কিছুই অতিরিক্ত পরিমাণে করা ঠিক না। এই গেম খুব বেশি পরিমাণে খেললে এক সময় আমাদের নেশায় পরিণত হবে এজন্য সাবধানতা অবলম্বন করে এই গেমটি খেলার চেষ্টা করবো এ সম্পর্কে আরও পড়ুন ।

ফ্রি ফায়ার গেম খেলার নিয়ম 

বাংলাদেশ সহ সারা পৃথিবী জুড়ে আলোড়ন সৃষ্টিকারী গেমিং অ্যাপের নাম ফ্রী ফায়ার। এই ফ্রী ফায়ার খেলার জন্য বাংলাদেশ সহ সারা বিশ্বের ছেলে মেয়েরা পাগল। বর্তমান জেনারেশনের কাছে অনেক পছন্দের একটি ব্যাটেল রয়েল গেম। বর্তমান সময়ে গুগল প্লে স্টোর থেকে ফ্রী ফায়ার গেমিং অ্যাপটি ১ বিলিয়নের ও অনেক বেশি বার ডাউনলোড করা হয়েছে। 

বর্তমান সময়ে ফ্রি ফায়ারে প্লেয়ার রয়েছে ৮০ মিলিয়নেরও অধিক। ফ্রী ফায়ার মূলত অনলাইন ভিত্তিক গেম । বিশ্বে যে কোন দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে অন্য দেশের প্লেয়ার এর সঙ্গে যুক্ত হয়ে খুব সহজেই খেলতে পারবে। মোবাইল গেমেগুলোর মধ্যে এই গেমটি অধিক জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। আনলিমিটেড সার্ভাইবল শুটার গেম যা আমাদের মোবাইলে 

খেলার জন্য অ্যাভেইলেবল আছে। এর এক একটি ম্যাচের সময়কাল ১০ থেকে ১৫ মিনিট এবং লাইভ প্লেয়ারের সংখ্যা মোট ৫০ জন। এই গেমে বেশ কয়েকটি মোড আছে (Dou)(Squad) ও (Solo) ফ্রী ফায়ার গেম প্লে স্টোরে অফিশিয়ালি লঞ্চ করা হয় ২০১৭ সালের ২০ নভেম্বরে। এই গেমের ডেভলপার কোম্পানি হচ্ছে ( Garena International ৷ Private Limited )।

বর্তমান সময়ে এই গেমটির অতি জনপ্রিয় দুটো মোড আছে ( clash squad mode, classic mode)।
বর্তমান সময়ে তরুণ তরুণীদের কাছে এই দুটি গেমিং মোড সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং অধিক পছন্দের।

ক্লাসিক মোডে আমরা solo duo অথবা squad মুডে খেলতে পারব। এই মোড গুলোতে খেলার জন্য মোট ৫০ জন প্লেয়ার পাব। যদি আমাদের স্কোয়ার্ড শেষ সময় পর্যন্ত ম্যাচের টিকে থাকতে পারে তাহলে আমাদের স্কোয়ার্ড জয়লাভ করবে। ক্লাসিক মোডের অল্টারনেটিভ মোডের নাম র‍্যাংক মোড। এই মোডের সিজন শেষ হয় দুই মাস পর পর। 

এই স্কোয়াডে খেলার জন্য আমাদের আইডির লেভেল ১২ থাকতে হবে। ফ্রী ফায়ার এর সব থেকে বেশি পছন্দের একটি মোডের নাম clash squad mode। এরও রাঙ্ক মোড রয়েছে। প্রতি ১ মাস পরপর এর রেংকিং সিজনে পরিবর্তন ঘটে। এই মোডের কনসেপ্টিটি আলাদা। এই মোডে আমরা solo অথবা duo খেলতে পারবো না। 

এই মোডে খেলার জন্য নিজস্ব স্কোয়াড প্রয়োজন হয়। এই মোডে খেলার জন্য দুটি স্কোয়াড সাজাতে হবে একটি আমাদের স্কোয়াড ও অপরটি এনিমিদের স্কোয়াড। স্কোয়াডে মোট সাতটি ম্যাচ হবে এরমধ্যে যে স্কোয়াদ চারটি ম্যাচ জিতবে সে স্কোয়াড বইয়া Boyaa  উপাধি পাবে।

ফ্রি ফায়ার ম্যাক্স কি

বর্তমান সময়ের তরুণ তরুণীদের কাছে অনেক পছন্দের একটি গেম ফ্রী ফায়ার। স্কুল-কলেজের বেশিরভাগ ছেলেরাই এই গেমটি খেলে। এ গেমটি কিছুদিন পর পর আপডেট ভার্সন নিয়ে আসে এরই ধারাবাহিকতা বজায় রেখে তারা ফ্রী ফায়ার ম্যাক্স ভার্সন যুক্ত করে। একটি বড় সমস্যা আছে সেটি হল এই গেমটি কোন ডিভাইস বা মোবাইলে রেজিস্ট্রেশন 

করার সময় ভুল হয়ে গেলে এটি আর পরবর্তীতে ওই ডিভাইস বা ফোনে রেজিস্ট্রেশন করে খেলা যাবেনা। এই গেমটিতে আমরা নতুন নতুন ভার্সনের সাথে অনেক কিছু দেখতে এবং শিখতে পারছি। এর বেশ কিছু ক্যারেক্টার আছে এবং এর ভি এফ এক্স অনেক সুন্দর। এই সুন্দর গেমটি খেলার জন্য আমাদের ফ্রী ফায়ার ম্যাক্স রেজিস্ট্রেশন করার নতুন নিয়মটি জানতে হবে । 

এই গেমটির ভিতরে নতুন একটি অপশন যুক্ত হয়েছে তার নাম হচ্ছে ফ্রী ফায়ার ম্যাক্স। এই লেখাটির উপরে আমরা ক্লিক করলে এটাকে রেজিস্ট্রেশন করার একটি অপশন পাব। এই অপশনের ভেতরে আমাদের ইমেইল এড্রেস আমাদের এন্ড্রয়েড ফোনের নাম ও সিস্টেম লোকেশন লিখতে হবে। এগুলো লেখার পরে আমাদের কনফার্ম বাটনে ক্লিক করতে হবে 

তাহলে ফ্রী ফায়ার ম্যাক্স রেজিস্ট্রেশন হয়ে যাবে আমাদের ফোনে। আগের ফ্রী ফায়ার গেমে অনেক কিছু ছিল না তবে বর্তমানে ফ্রী ফায়ার ম্যাক্স ভার্সনে নতুন নতুন ক্যারেক্টার ও সিস্টেমের আপডেট করেছেন। এই ভার্সনে বন্দুকের গুলি রিলোড করার সুবিধা দিয়েছে। আগের ভার্সনে এই সুবিধাটি ছিল না।

ফ্রী ফায়ার গেম খেললে কি ক্ষতি হয়

এ যুগের জনপ্রিয় একটি গেমিং অ্যাপ ফ্রী ফায়ার বর্তমান জেনারেশনের প্রায় বেশিরভাগ ছেলে মেয়েরাই এই গেমটি খেলে তাদের মোবাইলে। এই গেমের প্রতি তাদেরকে এমনভাবে আকৃষ্ট করে। যে তারা সবকিছু ভুলে শুধু এই গেম খেলতেই থাকে। যার জন্য এই খেলাটি আমাদের হুমকির স্বরূপ দিন দিন। এই গেম খেলায় বয়সের কোন বিভেদ নেই 

ছোট বড় সবাই খেলতে পারে এই গেম। এক কথায় বলা যায় যে এক প্রকার নেশাই রূপান্তর করে ফেলেছে। আর যে কোন নেশায় হোক না কেন সেটা আমাদের জীবনের জন্য অনেক ক্ষতিকারক। হ্যাঁ সেটা ধূমপান মদ্যপান ড্রাগস নেয়া মেয়েদের সাথে অশ্লীলতা করা এবং অনেক বেশি মাত্রায় ফোনে গেম খেলা। 

ফ্রী ফায়ার গেম খেললে কি ক্ষতি হয় আসুন সে সম্পর্কে জানা যায়। অনেক বেশি মাত্রায় এই গেমটি খেললে আমাদের শরীরে মানসিক ও শারীরিক উভয় ধরনের ক্ষতি হতে পারে। অনলাইন গেম হলেও এটি আমাদের মানসিক ক্ষতির পাশাপাশি শারীরিক বিভিন্ন ধরনের ক্ষতি করে থাকে এই গেম খেলার মাধ্যমে। এই গেমটি প্রতিনিয়ত খেলায় আমাদের শরীর ও মনের উপর 

বিরূপ প্রভাব পড়ছে। শরীর ও মন একে অপরের প্রতি নির্ভরশীল। কেননা কোন কিছু নিয়ে যদি আমাদের মন খারাপ হয় তাহলে সেটার প্রভাব আমাদের শরীরেও পড়ে এবং স্বাভাবিকভাবেই আমাদের শরীর খারাপ হতে থাকে। আমরা যারা ফ্রি ফায়ার খেলি আমাদের দৈনন্দিন জীবনে চলাফেরা এবং লাইফ স্টাইলের ধীরে ধীরে চেঞ্জ হতে থাকে। অতিরিক্ত মাত্রায় নেশাগ্রস্থ ব্যক্তিরা সমাজে 

যেমন ভারসাম্য বজায় রেখে চলাফেরা করতে পারে না ঠিক তেমনি ফ্রী ফায়ার খেলা ছেলেপেলের আচরণ দিনে দিনে চেঞ্জ হতে থাকে। এই গেম যারা খেলে তারা বিভিন্ন অন্যায় অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ে। এতে তাদের পরিবার ও সমাজের মধ্যে অনেক বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয় এবং তাদের মেধা শক্তি ধীরে ধীরে লোপ পেতে থাকে। এই গেমটি বড় এবং ছোট বাচ্চারা খেললে যে ক্ষতিগুলো হয় সে সম্পর্কে কিছু আলোচনা।
  • বর্তমান সময়ে শিশুরা তো মোবাইলে বিভিন্ন ধরনের গেমস না খেললে খেতে এবং ঘুমাতে চায় না। এজন্য তাদের মায়েরা বাধ্য হয়েই তাদের হাতে ফোন তুলে দেয়। তবে এই বিষয়টি দিনে দিনে হুমকির দিকে এগোচ্ছে।
  • শিশুরা এই গেমটি অনেক বেশি সময় ধরে খেলার জন্য বড়দের উপর অল্পতেই রেগে যাই এবং বিরক্তি কর ভাব প্রকাশ করে। বড়দের সম্মান দেয়ার কথা তারা মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলে। বড়দের তারা ফ্রী ফায়ার গেম খেলার মানা করার জন্য সম্মান দেয় না তারা তাদেরকে এনিমি মনে করে।
  • ছোট বড় যে কোন কথাতেই মুখের উপরে না বলে দেওয়া। এই গেম খেলার সময় তাদেরকে কোন কাজের হুকুম প্রদান করা হয়। সে সময় তারা মুখের উপরে না বলে দেয় এবং রাগান্বিত মনোভাব প্রকাশ করে ।
  • সন্তান লালন পালন করার জন্য বাবা-মা কতই না কষ্ট করে কিন্তু এই গেম খেলা সময় কোন বাবা-মা যদি তাদের সন্তানকে একটু শাসন করে তাহলে তারা নিজের বাবা-মার সাথে অনেক খারাপ ব্যবহার এবং তাদের মনে কষ্ট দেয়।
  • বড়দের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা অতিরিক্ত মাত্রায় রাগ প্রকাশ করা।
  • প্রতিনিয়ত এই গেম খেলায় মেধা শক্তি লোপ পাওয়া ।
  • পড়ালেখায় মন না বসা এবং ক্লাসে অনুপযোগী হওয়া ।
  • অনৈতিক কার্যকলাপ ও কর্মকাণ্ডের আচরণের সৃষ্টি তৈরি হওয়া ।
  • বড়রা কোন কথা বললে অল্পতেই মেজাজ খিটকিটে হওয়া ।
  • সঠিক সময়ে খাবার না খাওয়া খাবারের প্রতি অমনোযোগী।
  • সবচাইতে বড় সমস্যা অল্প বয়সে চোখের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হওয়া।
  • আমাদের শরীর অনেক বেশি পরিমাণে ক্লান্ত হয়ে যায় এবং স্বাস্থ্যের অনেক অবনতি ঘটে।

গেরিনা ফ্রি ফায়ার কি

ফ্রী ফায়ার নামক এই গেমটি সর্বপ্রথম নেট দুনিয়ায় লঞ্চ করে ২০১৭ সালের ২০ই নভেম্বর। ভিয়েতনামের ডেভলপার প্রতিষ্ঠান স্টুডিও ১১১ ডটস কোম্পানি। এর বেশ কিছুদিন পরে সিঙ্গাপুর ভিত্তিক কোম্পানি এই গেমটির ভার্শন আরো উন্নত করে আবার বাজারে প্রকাশ করে। এমনকি এই গেম তৈরির সমস্ত খরচ একাই বহন করেছিলেন সিঙ্গাপুর ভিত্তিক এই কোম্পানি। 

বর্তমান সময়ে এই গেমটি পরিচালনা করছে গেরিনা নামক সংস্থা এইজন্য এই গেমটির পুনরায় নাম নির্ধারণ করা হয়েছে গেরিনা ফ্রী ফায়ার। এই গেমটি বয়স প্রায় পাঁচ বছর হয়ে গেছে আমাদের দেশেও এই গেমটি এক নম্বর স্থান দখল করে রয়েছে। এই গেম দুজন ব্যক্তি আবিষ্কার করেছিলেন। তাদের নাম হচ্ছে ফরেস্ট লি এবং গ্যাং ইয়ে। যারা দুজনে বর্তমানে অনেক টাকার মালিক। 

গেরিনা ফ্রি ফায়ার কি এটি একটি ব্যাটল রয়েল গেম এর বেশ কয়েকটি স্কোয়াড আছে যার মধ্যে ক্লাস স্কোয়াড, ব্যাটেল রোয়েল স্কোয়াড , লোন উলফ স্কোয়ারড, ও বোম্ব স্কোয়াড। এই গেমের মধ্যে বেশ কিছু মানচিত্রের নাম আছে সেগুলো হলো বারমুডা রি মাস্টার্ড, কালাহারি, পার্গেটরি, নেক্সটেরা, আলপাইন, বারমুডা ইত্যাদি। এই গেমের বেশ কিছু ক্যারেক্টার রয়েছে সেগুলো হলো ঃ
  • ফোর্ড
  • ক্লু
  • লোকেটা
  • ক্রোনো
  • ডীমেট্রি
  • স্কাইলার
  • মারো
  • ল্যারা
  • ক্লা
  • মীগুয়েল
  • এন্টনিও
  • ক্যালি
  • নিকিতা
  • অলিভিয়া
  • রাফায়েল
  • মকো
  • শিরু
  • ওথো
  • ডিবি
  • হোমার
  • টেন্ডার, নাইরি লিওন, অলক, যায়নি, ম্যাক্সিম, অ্যালভারো, ডিজে অলক, এ ওয়ান টু ফোর, জোসেফ, কোন্টা, কে, পালামা, উ কং,হায়াত ক্যারোলিন, নটরা, জোটা, স্টেফির, কাপেল্লা, এন্রিও, নুল্লা, উলফ্রা, প্রিমেস
যে সব দেশের সার্ভার নিয়ে এই গেমটি খেলা যায় সেগুলো হলো ঃ
  • মালয়েশিয়ান সার্ভার
  • রাশিয়ান সার্ভার
  • ভিয়েতনাম সার্ভার
  • থাইল্যান্ড সার্ভার
  • বাংলাদেশ সার্ভার
  • সিঙ্গাপুর সার্ভার
  • ভারত সার্ভার
  • তাইওয়ান সার্ভার
  • ইউরোপ সার্ভার
  • ব্রাজিল সার্ভার
  • দক্ষিণ আফ্রিকান সার্ভার
  • ইন্দোনেশিয়ান সার্ভার
  • দক্ষিণ আমেরিকা সার্ভার
  • মধ্যপ্রাচ্য সার্ভার
  • পাকিস্তানি সানোয়ার
  • ও উত্তর আমেরিকা সার্ভার
এ সব দেশের সার্ভারগুলোকে নিয়ে ফ্রী ফায়ার খেলে থাকি আমরা।

সেরা ৭টি ভালো গেমিং ফোন ২০২৪

এই আর্টিকেলটিতে আপনাদের কে জানাবো সেরা ৭টি ভালো গেমিং ফোন ২০২৪ এর মূল্য এবং প্রসেসর সম্পর্কে। আমাদের বাংলাদেশের ছোট বড় সকলেই মোবাইল ভিত্তিক গেম গুলোর প্রতি আকৃষ্ট হয়ে পড়ছে। এক্সট্রা সময়ে সবাই গেম খেলতে পছন্দ করে এবং বর্তমানে ব্যাটেল রোয়েল খেলতে পছন্দ করছে সবাই। 

এই গেম খেলার জন্য একটি ভালো প্রসেসরের ফোনের দরকার । ভালো প্রসেসর এবং হার্ড ফোন ছাড়া বেটেল রয়েল শিল্ড খেলা যাবে না। এজন্য খুব ভালোভাবে গেম খেলার জন্য একটু ভালো মানের মোবাইলের দরকার। সেজন্য আজকে আমি আপনাদের গেমিং ফোনের নাম বলব এগুলো হল ঃ
  • Poco M3 6gb Ram /128 gb Rom 
  • Poco M3 4GB Ram/64 GB Rom 
  • Vivo Y20A 4GB Ram/64 GB Rom 
  • Infinix Hot 10 Play 4GB Ram/128 GB Rom 
  • Infinix Hot 10 Play 4GB Ram / 64 GB Rom 
  • Realme Narzo 30a 3GB Ram /32GB Rom 
  • Realme Narzo 38A 4GB Ram /64 GB Rom 
  • Techno Spark 7 3GB Ram /64GB Rom 
  • Techno Spark 7 4GB Ram /64 GB Rom 
  • Xiaomi Redmi 9 Power 4GB Ram /64GB Rom 
  • Xiaomi Redmi 9 Power 6 GB Ram /128 GB Rom 
  • Lava Yuva 2 3GB Ram /64 GB Rom 

Free fire খেলার জন্য সেরা ১০টি মোবাইল

বাংলাদেশে দিন দিন অনেক জনপ্রিয়তা লাভ করেছে ফ্রী ফায়ার গেম খেলা । এই গেম খেলার জন্য সবাই অনেক দামি দামি ফোন কেনার চেষ্টা করছে Free fire খেলার জন্য সেরা ১০টি মোবাইল এর নাম হচ্ছে ঃ
  • Infinix Hote 12 8GB Ram/128 GB Rom
  • Lava Agni 2 8GB Ram/ 256 Gb Rom 
  • Vivo Y22 4GB ram / 128 GB Rom 
  • Oneplus 9 
  • Asus Rog 6 
  • Oppo Reno 6 
  • iPhone 11 
  • Poco X3 Pro 
  • Xiaomi Redmi Note 10 
  • Realme 8 Pro 

লেখকের শেষকথা

বর্তমানে যুব সমাজ দিন দিন মোবাইলে গেম খেলার প্রতি আকৃষ্ট হয়ে পড়ছে বলা যায় এটা এক প্রকারের নেশায় রূপান্তরিত হয়েছে অতি দ্রুত এই বিষয়ে পদক্ষেপ না নিলে দিন দিন এর ক্ষতিকারক রুপ আমাদের সমাজে ও পরিবারে বিস্তার লাভ করবে। তাই আজই সচেতন হোন আপনার ছেলে মেয়েকে সঠিকভাবে শিক্ষাদান করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url