রসুন খাওয়ার ১০টি উপকারিতা-রসুনের উপকারিতা ও অপকারিতা


প্রিয় পাঠক এটি খেলে আমাদের শরীর থেকে অতিরিক্ত মাত্রার টক্সিন কমতে থাকে। রসুন খাওয়ার ১০টি উপকারিতা এবং রসুনের উপকারিতা ও অপকারিতা হল এতে রয়েছে এলিসিন নামক অনেক শক্তিশালী একটি উপাদান যা আমাদের দেহে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে। এ সম্পর্কে নিচে আরও পড়ুন ।
রসুন চিবিয়ে খাওয়ার উপকারিতা
আমাদের খাদ্য তালিকায় সুপারফুডের আওতাভুক্ত রসুনের রয়েছে অনেক গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি উপাদান ভিটামিন ও সেলেনিয়াম যা মানব দেহের ক্যান্সার রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। প্রাচীনকালে এটি বিভিন্ন ধরনের রোগ সারানোর ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করা হতো।

ভূমিকা  

সকালে খালি পেটে আমরা এটি চিবিয়ে খায় স্বাস্থ্যের অনেক উপকার হবে। এতে বিদ্যমান অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল ও এন্টিফাঙ্গাল উপাদান ওষুধের ভূমিকা পালন করে। সেজন্য এটি খেলে আমাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। সকালে খালি পেটে এটি খেলে এর উপকারিতা আরো অনেক বেশি। এজন্য প্রতিদিন ৩ কোয়া রসুন খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলব এ সম্পর্কে আরো পড়ুন ।

রসুন খাওয়ার ১০টি উপকারিতা

এটি যেন রান্নার প্রধান মসলাগুলোর একটি। এটি শুধু রান্না করতেই নয় বরং এটি আয়ুর্বেদ শাস্ত্রেও বহুল পরিচিত বিভিন্ন রোগের প্রতিষেধক হিসেবে। কাঁচা রসুন চিবিয়ে খেলে আমাদের দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে ।

এতে বিদ্যমান রয়েছে অ্যালিসিন উপাদান যা অনেক শক্তিশালী এটি আমাদের দেহে কাজ করে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে। এর মধ্যে আরো বেশ কিছু উপাদান আছে এন্টিফাঙ্গাল ও এন্টি ব্যাকটেরিয়াল। এটি অনেক ভাবে খাওয়া যায়। এক্ষেত্রে সবচাইতে ভালো উপায় কাঁচা রসুন চিবিয়ে খাওয়া এর উপকারিতা গুলো হল ।
  • এতে বিদ্যমান আছে অনেক বেশি পরিমাণে সালফার যা আমাদের শরীরে গ্লুটাথিওনের মাত্রা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। এবং মানসিক চাপ ও স্ট্রেস কমিয়ে দেয়।
  • এটি আমাদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের রোগ প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে। আমাদের শরীরের অনেক গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হচ্ছে লিভার। প্রতিদিন এটি খেলে লিভারের সব ধরনের সমস্যা দূর হয়ে যাবে।
  • ডায়রিয়া রোগ হলে কাঁচা রসুন খেলে এটি সেরে যায়। এটি খেলে আমাদের শরীরের স্নায়ুতন্ত্র আরো উন্নত হয়ে ওঠে হজম শক্তি ভালো করে ক্ষিদে বাড়াতে সাহায্য করে ।
  • এতে রয়েছে অনেক বেশি পরিমাণে সালফার। সেজন্য এটি খেলে আমাদের শরীরের ভেতরের অঙ্গ প্রত্যঙ্গকে পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে। প্রতিদিন এটা খেলে আমাদের রক্তের টক্সিন এর পরিমাণ কমতে থাকে এবং শরীর সুস্বাস্থ্য ধরে রাখে।
  • এতে বিদ্যমান রয়েছে পটাশিয়াম যা আমাদের দেহের খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে ভালো কোলেস্টেরল তৈরি করে। উচ্চ কোলেস্টরলের ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ে। এজন্য আমরা প্রতিদিন এটা খাব ।
  • এটা চিবিয়ে খেয়ে প্রায় ১৫ মিনিট পর গরম পানি খেতে হবে তাহলে অনেক উপকারী উপাদান পাওয়া যাবে ।
  • দূষিত পরিবেশের মধ্যে থেকে আমাদের শরীরের অনেক ধরনের ক্ষতি হচ্ছে এর মধ্যে সবচাইতে বড় হার্টের সমস্যা নিয়মিত এটি খেলে এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট দূষিত ফ্রী রেডিক্যালস কে ধ্বংস করে হার্টের সমস্যা প্রতিহত করে।
  • আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে বলা আছে যে প্রতিদিন সাপ্লিমেন্ট না খেয়ে কাঁচা রসুন খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন
  • রসুনের পাতা ও অনেক পুষ্টি সমৃদ্ধ উপাদান এটি চিবিয়ে খাওয়ার পর দাঁত ব্রাশ করলে মুখের গন্ধসহ বিভিন্ন ধরনের রোগ দূর হয়ে যাবে।

রসুনের উপকারিতা ও অপকারিতা

এটি রান্না করেই খায় বা কাঁচা অবস্থায় চিবিয়ে খায় যেভাবে খায় না কেন এটি থেকে আমাদের শরীরে অনেক উপকারী উপাদান পাওয়া যায়। এতে রয়েছে অনেক বেশি পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট প্রোটিন ৬.৩৬ গ্রাম, কার্বোহাইড্রেট ৩৩ গ্রাম, ক্যালসিয়াম ফোলেট ভিটামিন সি পটাশিয়াম ম্যাগনেসিয়াম

ফসফরাস ম্যাঙ্গানিজ সোডিয়াম আয়রন এবং জিংক। প্রতি ১০০ গ্রাম রসুন এ প্রায় ১৫০ ক্যালোরি থাকে। এর উপকারিতা হলোঃ
  • এটি খেলে মানসিক সমস্যা দূর হয়। এবং স্ট্রেস কমিয়ে মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে ।
  • এটা খেলে মানবদেহের কোলন ক্যান্সার প্রতিহত হয়। প্রতিদিন এটি খাওয়ার ফলে ব্লাড ক্যান্সার রোগ হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়।
  • নিয়মিত এটা খাওয়ার ফলে মহিলাদের স্তন ক্যান্সার রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
  • মানুষের শরীরে ত্বকের উপরে আঁচিল তৈরি হয় এর রস এই আঁচলে দিলে এটি নির্মূল হতে পারে।
  • এটা পেটের কৃমিনাশক হিসেবে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে।

অপকারিতা

  • যেসব ব্যক্তিদের এলার্জি জনিত সমস্যা আছে তাদের এটি খাওয়া ঠিক হবে না কারণ এটি খেলে এলার্জি বেড়ে যেতে পারে ।
  • রসুনের একটি বড় সমস্যা এটি খুব বেশি পরিমাণে খেলে নাক ও মুখ দিয়ে দুর্গন্ধ বের হয়।
  • এটা রক্ত জমাট বাধার প্রক্রিয়াকে বাধা সৃষ্টি করে খুব বেশি পরিমাণে এটি খেলে আমাদের শরীরে কোন অঙ্গ কেটে গেলে রক্তপাত খুব সহজে বন্ধ হবে না।
  • গর্ভবতী মহিলাদের এটি খাওয়ার ফলে তাদের প্রসব বেদনা বৃদ্ধি পেয়ে রক্তক্ষরণ সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে এবং শিশুকে দুগ্ধ পানকারী মহিলাদের এটা খাওয়া ঠিক না এটি খেলে দুধের স্বাদ নষ্ট হয়ে যাবে।
  • এতে রয়েছে সালফার যা খালি পেটে খেলে পেটে গ্যাস সৃষ্টি হয়ে ডায়রিয়া সহ বিভিন্ন ধরনের পেটের রোগ দেখা দিতে পারে।

খালি পেটে ৩কোয়া রসুন খাওয়ার উপকারিতা

আদিকালে এটি প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করে। খালি পেটে ৩কোয়া রসুন খাওয়ার উপকারিতা হল এতে বিদ্যমান রয়েছে ভিটামিন প্যান্টোথেনিক এসিড সেলেনিয়াম নায়াসিন ও ফোলেট ।
  • এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সেল ডেমেজ এবং এজিং রোধ করতে সাহায্য করে ।
  • শীতকালে আমাদের দেহে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা তৈরি হতে পারে। ঠান্ডা লাগা ফুসফুসে সংক্রমণ ও এলার্জিজনিত সমস্যা গুলো রোধ করার জন্য এর রস খেলে এসব রোগ প্রতিহত হয়।
  • মহিলাদের হাড়ের ক্ষয় রোগ সৃষ্টি হয় প্রতিদিন ৩ কোয়া করে রসুন খেলে শরীরের ইস্ট্রোজেনের মাত্রা কমিয়ে হাড়ের সুস্বাস্থ্য ধরে রেখে আরো শক্তিশালী করে তোলে ।
  • প্রতিদিন ৩ কোয়া রসুন খাওয়ার ফলে পুরুষের নানা ধরনের শারীরিক স্নায়বিক শক্তি বৃদ্ধি পায়।
  • নিয়মিত ৩ কোয়া রসুন খেলে আমাদের দেহের রক্ত সঞ্চালন ক্ষমতা বেড়ে যায়। এর ফলে বিভিন্ন ধরনের রোগ সৃষ্টি হতে পারে না ।
  • কিছু কিছু ব্যক্তির শরীরে মাংসপেশী ফুলে যায় এভাবে ভুলে গেলে ব্যথা করে না কিন্তু ফোলা ভাব কমেনা। এই সমস্যাটির জন্য প্রতিদিন ৩ করা করে রসুন খেলে ধীরে ধীরে এই কোষগুলি ঠিক হয়ে ফোলা ভাব কমতে থাকবে।

সকালে খালি পেটে রসুন ও মধু খাওয়ার উপকারিতা

আমাদের সুস্বাস্থ্য ধরে রাখার জন্য রসুন ও মধু অনেক কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। এই দুটি জিনিস একসঙ্গে খেলে অনেক উপকারী উপাদান মিলবে আমাদের শরীরে। সকালে খালি পেটে রসুন ও মধু খাওয়ার উপকারিতা হল। এতে প্রচুর পরিমাণে বিদ্যমান আছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে । 

এতে থাকা এলিসিন উপাদান আমাদের দেহে কোলেস্টরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। মধু আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ এর সবচাইতে পছন্দের খাবার গুলোর মধ্যে একটি। এই মধুতে রয়েছে অনেক বড় বড় রোগের প্রতিষেধকে। রসুন ও মধু একসঙ্গে খেলে আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা আরো কার্যকরী হয়ে ওঠে।
  • রসুন ও মধু একসঙ্গে খেলে আমাদের পেটের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা পেট ব্যাথা পেটে গ্যাস সহ বিভিন্ন ধরনের রোগ প্রতিরোধ করতে সক্ষম।
  • সারাদিনের কাজের ভারে আমাদের শরীর অনেক বেশি ক্লান্ত থাকে আর এই ক্লান্তি ভাব দূর করার জন্য ৩ কোয়া রসুন ও মধু একসঙ্গে খেলে ক্লান্তি ভাব দূর করে এবং স্নায়ুবিক ও মানসিক চাপমুক্ত করে।
  • ফ্লু জাতীয় সব ধরনের রোগ নির্মূল করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে রসুন ও মধু।
  • রসুন ও মধু একসঙ্গে মিক্স করে খেলে ধমনীর বাড়তি চর্বি কমিয়ে হৃদযন্ত্রকে সঠিকভাবে পরিচালনা করে।
  • তিনটি রসুনের কোয়া কুচি কুচি করে নিয়ে ও মধু এক টেবিল চামচ এর সঙ্গে মিক্স করে খেলে আমাদের শরীর এনার্জি তে ভরপুর হয়ে উঠবে এবং ফিট থাকবে ।
  • আমাদের শরীরের জন্য এ ২টি উপাদান বিভিন্ন ধরনের রোগ প্রতিরোধ করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

মধু কালোজিরা ও রসুন খাওয়ার গোপন উপকারিতা

অনেক আগে থেকেই মধু ও কালোজিরা য়ামাদের জন্য উওপকারি মধু কালোজিরা ও রসুন খাওয়ার গোপন উপকারিতা হল। কালোজিরা ও রসুন রান্নার কাজে ব্যবহৃত ছাড়াও। চিবিয়ে চিবিয়ে খাওয়া যায় 

আর এভাবে খেলে পুষ্টিগুণ আরো বেশি পাওয়া যায়। মধু কালোজিরা ও রসুন প্রতিদিন খেলে আমাদের শরীরে বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সুস্থ থাকে এবং ভালোভাবে কাজ করে। অনেক বেশি সময় ধরে পেট খারাপের সমস্যা থাকলে মধু কালোজিরা ও রসুনের ৩টি কুয়া একসঙ্গে খেলে এই সমস্যাটি নির্মূল হয়ে যাবে। কালোজিরা মধু ও রসুন ডায়াবেটিস রোগ 

নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। আমাদের শরীরে ব্লাড প্রেসার বেড়ে গেলে প্রতিদিন ৩ কোয়া রসুন এক চা চামচ মধু ও এক চা চামচ কালোজিরা মিক্স করে খেলে ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করবে। কালোজিরা রসুন ও নিমের তেল একসঙ্গে মিশিয়ে 

আমাদের মাথার চুলে ব্যবহার করলে চুল পড়া রোগ প্রতিরোধ হয়। কালোজিরা রসুন ও মধু একসঙ্গে খেলে পুরুষের বিভিন্ন ধরনের গোপন সমস্যা দূর হয়ে যায় এবং শারীরিক উত্তেজনা বৃদ্ধি পায়। মধু কালোজিরা ও রসুন সঠিকভাবে খেলে আমাদের অনেক জটিল সমস্যা দূর হয়ে যাবে এবং আমাদের স্ত্রীরা প্রাণ ভরে ভালবাসবে।

কাঁচা রসুন খাওয়ার ১০টি অপকারিতা

কাঁচা রসুন খাওয়ার ১০টি অপকারিতা সম্পর্কে আলোচনা করা হল এটি  আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী হলেও এর কিছু অপকারিতা ও আছে।
  • অনেক বেশি পরিমাণের এটা খাওয়ার ফলে আমাদের মুখে দুর্গন্ধ সৃষ্টি হতে পারে। আর এর প্রধান কারণ হলো এর মধ্যে থাকা সালফার উপাদানের কারণে।
  • প্রেগনেন্সির সময় মহিলারা এটা খেলে তাদের প্রসব বেদনা বৃদ্ধি পাই এবং অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হতে পারে। খুব বেশি পরিমাণে এটা খেলে শিশু তার মাতৃদুগ্ধের সঠিক স্বাদ পাবে না ।
  • অনেক বেশি মাত্রায় এটা খেলে স্বাভাবিক রক্তচাপ কমে যেতে পারে।
  • বিভিন্ন গবেষণায় দেখা যায় অতিরিক্ত পরিমাণের এটি খেলে এর ভেতরে থাকার রাসায়নিক উপাদান এলিসিন লিভারের মধ্যে বিষক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে।
  • খুব বেশি পরিমাণে এটি খেলে রক্তচাপ কমে গিয়ে মাথা ঘুরানো রোগ হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হতে পারে।
  • নারীদের এটা খাওয়া থেকে দূরে থাকতে হবে কারণ এটি খেলে তাদের শরীরের বিভিন্ন ধরনের টিস্যুর ক্ষতি হয় ।
  • খুব বেশিদিন ধরে এটা খেলে আমাদের শরীরে অতিরিক্ত ঘাম হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়।
  • মাত্রাতিরিক্তভাবে এটা খেলে হাইফিমা রোগ হতে পারে আর এটি হলে আমাদের চোখের কর্নিয়া ও আইরিশের মাঝখানে রক্তক্ষরণ সৃষ্টি হতে পারে। এবং পরিশেষে চোখের দৃষ্টি শক্তি হারিয়ে যেতে পারে।

লেখকের ইতিকথা

এটি রান্নাই হোক বা সালাদ কিংবা ভর্তা করে খেলে বিভিন্ন রকম সাধ পাওয়া যায়। তবে এটি কাঁচা অবস্থায় চিবিয়ে খেলে অনেক বেশি উপকারী উপাদান পাওয়া যায়। পরিশেষে এই কথা বলতে চাই প্রতিদিন ৩ কোয়া করে রসুন খাবার প্রায় ১৫ মিনিট পর এক গ্লাস গরম পানি খাবেন এতে অনেক বেশি উপকার মিলবে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url