শীতকালীন সবজির পুষ্টিগুণ-কোন সবজিতে ভিটামিন বেশি থাকে
প্রিয় পাঠক মানুষের শরীর সুস্থ ও সবল রাখতে শাক সবজির গুরুত্ব অনেক। শীতকালীন সবজির পুষ্টিগুণ এবং কোন সবজিতে ভিটামিন বেশি থাকে। শাকসবজিতে আছে ভিটামিন ও খনিজ পদার্থের পুষ্টি উপাদান ও অনেক পরিমাণ আঁশ যা মানব দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা পাড়াতে সহায়তা করে এবং খাবার রুচি বৃদ্ধি করে ।
সবুজ শাকসবজি বিভিন্ন ধরনের রোগ প্রতিরোধ করে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে ও হজম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে । বিভিন্ন সময়ে গবেষণায় দেখা যায় যে ক্যান্সার ও হার্টের সমস্যার সমাধানে সবুজ শাক সবজির গুরুত্ব অনেক।
ভূমিকা
আজ জানবো কোন ধরনের শাকসবজিতে কি ধরনের প্রোটিন পাওয়া যায় খাদ্যের পুষ্টি উপাদান মোট ছয়টি। যার মধ্যে আমিষ ও প্রোটিন অধিক গুরুত্বপূর্ণ জীব কোষের প্রাণ বলা হয় প্রোটিনকে। প্রোটিন দুই ধরনের প্রাণিজ প্রোটিন ও উদ্ভিজ প্রোটিন প্রোটিনের মধ্যে আছে ডাল ও শাকসবজি এ সম্পর্কে আরো জানতে নিচে পড়ুন।
শীতকালীন সবজির পুষ্টিগুণ
ছয়টি ঋতু নিয়ে গঠিত আমাদের এই বাংলাদেশে। ছয়টি ঋতুর মধ্যে অন্যতম একটি শীতকাল। আমাদের দেশে শাক সবজি ও ফলমূল প্রায় সবসময়ই পাওয়া যায়। কিন্তু ছয়টি ঋতুর পরিবর্তনকালে শীতকালে আমাদের দেশে বিভিন্ন ধরনের নতুন নতুন শাক সবজি ও ফলমূলের দেখা মিলে
সবজির বাজার গুলোতে। আমাদের বাঙ্গালীদের পরিচয় মাছে ভাতে বাঙালি যেন শীতকাল আসলে তা পরিপূর্ণ ভাবে ফুটে ওঠে। শীত কালীন বিভিন্ন শাকসবজি ও ফল খাবারের মাধ্যমে মানব শরীরের পুষ্টির বিভিন্ন চাহিদা পূরণ হয়ে যায়। যেমন ভিটামিন ও মিনারেল এর ঘাটতি পূরণ হয় মানুষের দৈনন্দিন খাদ্যাভ্যাসের পুষ্টি গুণের চাহিদার মধ্যে ভিটামিন ও
মিনারেলসের উপাদানের মূলে শাক সবজি ও ফলমূল। মানবদেহে ভিটামিন ও মিনারেলস গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে যার জন্য মানব শরীরে খাদ্যে আমিষ, শর্করা ও চর্বি ব্যবহারে সহায়তা করে মানব শরীর সুস্থ রাখার ক্ষেত্রে সবুজ শাকসবজি ও ফলমূল গুরত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
শীত জেঁকে বসেছে বাজারে উঠতে শুরু করেছে হরেক রকম শাকসবজি। এজন্য শীত কালীন সবজি খান বেশি বেশি যার মধ্যে পুষ্টি খনিজ ও ভিটামিন প্রচুর পরিমাণ বিদ্যমান থাকে ভিটামিন বি -৯ মানুষের মস্তিষ্কএবং স্নায়ুতন্ত্রের কর্ম ক্ষমতা বাড়ায় যেসব খাবারে মধ্যে থাকে টমেটো, কল, শীম, বাদা, সয়াবি, ঢেঁড়স, পালং শাক, পেঁপে ও ছোট মাছ প্রচুর পরিমাণে থাকে।
কোন সবজিতে ভিটামিন বেশি থাকে
মানব শরীরে পুষ্টির চাহিদা মেটানোর জন্য তা আপনারা জেনে নিন। ফুলকপিতে থাকে এ বি ও সি ভিটামিন। এছাড়াও থাকে পটাশিয়াম আয়রন ফসফরাস ও সালফার। যেসব মানুষ দৈনন্দিন জীবিকা নির্বাহের জন্য অনেক বেশি কাজ করে
এবং বাড়ন্ত শিশুর ও গর্ভবতী মায়ের জন্য ফুলকপি খাওয়া অনেক উপকারী মানবদেহের পাকস্থলীর ক্যান্সার প্রতিরোধে ফুলকপি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এবং শীতে বিভিন্ন ধরনের রোগ হয় সর্দি কাশি জ্বর ফুলকপি খেলে তা প্রতিরোধ হয়। শীতের অন্যতম একটি সবজি টমেটো এতে ঔষধের গুনাগুন আছে। ১০০ গ্রাম টমেটোতে বিদ্যমান থাকে ০.৯ গ্রাম
আমিষ, ০.৮ মিলিগ্রাম আঁশ,০.২ মিলিগ্রাম চর্বি, ৩.৬ গ্রাম শর্করা, ৪৮ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, ২০ কিলোক্যালরি শক্তি, ২৭ মিলিগ্রাম ভিটামিন, ৩৫১ মাইক্রো গ্রাম ক্যারোটিন টমেটোতে থাকা লাইকোপেন মানুষের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করাতে এবং ক্যান্সার ও হৃদরোগ প্রতিরোধে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে প্রতিদিন টমেটো খেলে পাকস্থলী ও অন্ত্র সুস্থ ও সুন্দর থাকে।
গাজর প্রচুর খাদ্য আঁশ পুষ্টিকর ও সুস্বাদু সম্পন্ন একটি সবজি শীতকালে তরকারি রান্না বা সালাত করে গাজর খাওয়া যায়। এতে প্রচুর পরিমাণ পুষ্টি সমৃদ্ধ গুনাগুন আছে ৩০ গ্রাম ক্যালোরি ১ গ্রাম প্রোটিন ২ গ্রাম ফাইবার ডায়োটরি ৫ গ্রাম চিনি ২৫০ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন এ ভিটামিন সি ও আয়রন থাকে।
আরও পড়ুনঃ চিয়া সিড এর উপকারিতা জানুন
গাজরে বিদ্যমান থাকে বিটা ক্যারোটিন যা দৃষ্টি শক্তি ভালো রাখতে সাহায্য করে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর ও অন্ত্রের ক্যান্সার প্রতিরোধে মুখ্য ভূমিকা পালন করে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে গাজরে থাকা ক্যারোটিনয়েড।
ব্রকলি যা সবুজ ফুলকপি নামে পরিচিত শীত মৌসুমে ব্রকলি প্রচুর পরিমাণে চাষ হয় এবং বাজারে পাওয়া যায় ব্রকলিতে বিদ্যমান আছে ক্যালসিয়াম ও আইরন এই সবজি অনেক সুস্বাদু ও পুষ্টিকর এটি কোষ্ঠকাঠিন্যরোগ দূর করে রাতকানা অস্থি বিকৃতি রোগ প্রতিরোধ করে।
শীতকালীন সবজির নামের তালিকা
বাঙ্গালীদের শীতের শুরু হয় নানা আয়োজনে পিঠাপুলি থেকে শুরু করে খেজুরের রস ও নতুন শাকসবজি খাবারের মধ্য দিয়ে শীতকালীন সবজির নামের তালিকা দেয়া হলোঃ
- বাঁধাকপি
- ফুলকপি
- পালং শাক
- ব্রকলি
- মুলা
- ধনেপাতা
- গাজর
- শীম
- টমেটো
সব ধরনের সবজিতেই অনেক পরিমাণ পুষ্টি গুণ থাকে সবজিতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট মানুষের শরীরের ত্বকের বার্ধক্য রোধের ভূমিকা পালন করে ত্বক সতেজ ও সজীব করে তোলে। শীত মৌসুমে এসব শাকসবজি ও ফল খেলে শরীরের চাহিদা অনুযায়ী ভিটামিন ও মিরারেলসের পুষ্টির চাহিদা পূরণ হবে।
শীতকালীন সবজির উপকারিতা
সবুজ শাকসবজি মানব দেহের বিভিন্ন পুষ্টির চাহিদা পূরণ করেন শীতকালীন সবজির উপকারিতা সমূহ জেনে নিন মটরশুটিতে অনেক পরিমাণ ক্যালোরি প্রতি ১০০ গ্রামে থাকে ১২৫ গ্রাম কিলোক্যালোরি শীমে থাকে প্রচুর পরিমান আমিষ স্নেহ এবং ফাইবার। শীম খেলে রক্তে কোলেস্টরলের মাত্রা কমে হৃদরোগের ঝুঁকি ও কমে যায় মেয়েদের শরীরের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করে।
ধনেপাতা সারা বছরই পাওয়া গেল এটি একটি শীত মৌসুমী ও এটি তরকারি আচার ও চাটনি করে খাওয়া যায় ধনেপাতা সবুজ রঙের একটি সবজি বা শাক। ধনেপাতায় বিদ্যমান আছে বিভিন্ন ধরনের খনিজ লবণ মিনারেল ও ভিটামিন যা মানুষের শরীরের পুষ্টির চাহিদা মেটায় ধনেপাতায় আছে ভিটামিন এ যা রাতকানা রোগ দূর করে ও চোখের পুষ্টি বৃদ্ধি করে ।
ধনেপাতার মানব শরীরের রক্ত বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। এতে আছে ভিটামিন কে যা মানুষের হাড়ের ভঙ্গুরতা কমায় ও মানুষের হাড় শক্ত করে তুলে ধনেপাতায় বিদ্যমান আছে অ্যালঝাইমারস যা মস্তিষ্কের বিভিন্ন ধরনের জটিল রোগ নিরাময় করতে সক্ষম ধনেপাতা রান্না করে খাওয়ার থেকে কাঁচা খাওয়াই অনেক উপকারী ।
বাঁধাকপিতে বিদ্যমান আছে ভিটামিন এ ভিটামিন সি ভিটামিন কে ক্যালসিয়াম ফোলেট পটাশিয়াম ফাইবার রিবোফ্লাভিন বিটা ক্যারোটিন অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থায়ামিন এর মত পুষ্টি গুণ। এটি ক্যান্সার প্রতিরোধী বাঁধাকপিতে থাকা ক্যালসিয়াম হাড় কে মজবুত করে বাঁধাকপির রস খেলে আলসার রোগ প্রতিরোধ হয় এতে থাকা ফাইবার অতিরিক্ত ওজন কমাতে সাহায্য করে।
বাঁধাকপিতে থাকা বিটা ক্যারোটিন মানুষের চোখের জন্য উপকারী বাঁধাকপি তে থাকা ফাইটো কেমিক্যাল চুল ও ত্বকের সমস্যা দূর করে মুলাতে বিদ্যমান আছে ফাইবার যা রক্তের শর্করার নিয়ন্ত্রণ করে হৃদপিন্ডের সুরক্ষায় মুলা শাক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে ।
লাউ শীত মৌসুমের অন্যতম একটি সবজি অত্যন্ত সুস্বাদু লাউ এ প্রায় সব ধরনের ভিটামিন ই বিদ্যমান আছে ভিটামিন এ ভিটামিন কে ভিটামিন সি ফসফরাস ফাইবার আয়রন ক্যালসিয়াম জিংক প্রভৃতি লাউ খেলে মানুষের স্ট্রোক করার ঝুঁকি অনেকাংশে কমে লাউ এ থাকা জিংক মানুষের দেহের হৃদ রোগের ঝুঁকি কমায় এটি রক্তের গ্লুকোজের মাত্রা কমাতে
এবং ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে লাউ ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি সবজি এছাড়াও লাউ লাউ খেলে ইনসোমনিয়া রোগ দূর হয়ে ভালো ঘুম হয়। লাউয়ে থাকা ক্যালসিয়াম মানুষের শরীরের হাড় ও দাঁত মজবুত করে।
শীতকালীন শাকের নাম
আমাদের দেশে শীতকাল হল বিভিন্ন ধরনের সবজির সমাহার। এসব সবজির পাশাপাশি কিছু শীতকালীন শাকের নাম আপনাদেরকে জানাবো। শীতের মৌসুমে নানান ধরনের শাকসবজি পায় কিন্তু এই শাক সবজির পুষ্টি গুণ সম্পর্কে আমরা পুরোপুরিভাবে জানিনা সেজন্য আমরা বেশি বেশি শাকসবজি না খেয়ে শুধু মাছ এবং মাংস খাবার চেষ্টা করি।
শীত কালীন লাল শাক, পালং শা, মুলা শাক, পুঁইশাক ও কলমি শাক মানবদেহের জন্য অত্যন্ত উপকারী পুষ্টি গুণাগুন সম্পূর্ণ সব ধরনের শাকের মধ্যে পালং শাক হচ্ছে সবার সেরা আর এটি মূলত শীতকালে পাওয়া যায় মানুষের শরীরে পিত্তথলির মধ্যে পাথর কিডনিতে পাথর হলে তা বের হয়ে যায় পালং শাক খেলে যা অনেক বড় একটি গুণ ।
ফুসফুসের রোগ প্রতিরোধ করতেও পালং শাক মুখ্য ভূমিকা পালন করে পেটের বিভিন্ন রোগ সারাই পালং শাক। পুঁইশাক সবাই পছন্দ করে না কিন্তু এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ খাবার পুঁইশাক খেলে পেট পরিষ্কার থাকে পুঁইশাক বাত ও পিত্ত নাশক। কলমি শাক অনেক সুস্বাদু একটি শাক। গ্রামের পুকুরে ও খালে বিলে সর্বত্র পাওয়া যায় কিন্তু এখন ব্যাপকভাবে এর চাষ হচ্ছে
ডায়াবেটিস সংক্রমিত রোগীদের জন্য কলমি শাক অনেক উপকারী। এছাড়াও আছে হেলেঞ্চা শাক কলমি শাক জাতীয় এক ধরনের শাক।এবং আরো আছে সরিষা শাক। সবশেষে লাল শাক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টিকর উপাদান সমৃদ্ধ।
মেয়েদের ঋতুস্রাবের সময় অনেক রক্ত যায় শরীর থেকে এই লাল শাক খেলে তাদের এই রক্তের ঘাটতি পূরণ হয় লাল শাক ডায়াবেটিস রুগিদের জন্য বেশ উপকারী। আরো বিশেষ গুণাগুণ সম্পন্ন তেলাকুচা শাক এটি বিভিন্ন আয়ুর্বেদিক পন্থায় বলা আছে যে মানুষের শরীরে অনেক ধরনের জটিল ও কঠিন রোগ এর সমস্যার সমাধান করে।
কোন সবজিতে কি ভিটামিন
ভিটামিন অথবা খাদ্যপ্রাণ এক ধরনের জৈব উপাদান যা খাবারে অনেক কম পরিমাণে থাকে। যা মানব দেহের পুষ্টির চাহিদা পূরণ করেন বিভিন্ন ধরনের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সহায়তা ভিটামিনের অভাবে মানুষের শরীরের বিভিন্ন ধরনের রোগ হতে পারে।
কোন সবজিতে কি ভিটামিন আছে তা জানা জাক ১৯১২ সালে বিজ্ঞানী ক্যাসিমির ফ্রাঙ্ক ভিটামিন আবিষ্কার করেছিলেন যা মানুষের দেহের পুষ্টি গুণ পূরণ করে শরীর সুস্থ সবল রাখতে সাহায্য করে।
ভিটামিন এমানুষের শরীর সুস্থ রাখতে ভিটামিন এ এর গুরুত্ব অনেক ভিটামিন এ রাতকানা রোগ প্রতিরোধ করে ও দৃষ্টি শক্তি ভালো রাখে যে সবজি গুলোতে ভিটামিন এ থাকে
- কচু শাক
- মিষ্টি কুমড়া
- সজনে
- পেঁপে
- গাজর
- আম
- ছোট মাছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ থাকে
ভিটামিন সি মানবদেহের রক্তকণিকা তৈরি ও হাড় মজবুত করতে সাহায্য করে মস্তিষ্কের কার্যক্রম ঠিক রাখে। এছাড়াও দাঁত এবং মাড়ির স্বাস্থ্য সুন্দর করে তোলে যেসব খাবারে ভিটামিন সি বিদ্যমান থাকে
- কাঁচা মরিচ
- পেঁয়ারা
- আমড়া
- আমলকি
- বাঁধাকপি
- আনারস
- লেবু
- কলমি শাক
- সজনে
ভিটামিন ডি মানব দেহের হাড় শক্ত ও মজবুত করে ভিটামিন ডি যেসব খাবারগুলোতে থাকে
- সূর্যের আলো
- সার্ডিন মাছ
- কলিজা
- ডিমের কুসুম
- ছোট মাছ
ভিটামিন ই লোহিত রক্তকণিকা তৈরির জন্য ভিটামিন ই কার্যকরী ভূমিকা রাখে ভিটামিন ই পাওয়া যায়
- কাঠবাদাম
- আখরোট
- বাদাম
- র্যমুখী তেল
- পোস্ত বাদাম
- সয়াবিন তেল
- গম
ভিটামিন বি -১পাওয়া যায় যেসব খাবারগুলোতে
- মসুর ডাল
- ফুলকপি
- মটরশুটি
- লাল চাল
- কলিজা মাশরুম
ভিটামিন বি -৭ বিদ্যমান থাকে যেসব খাবারগুলোতে
- বরবটি বীজ
- গাজর
- টমেটো
- মিষ্টি আলু
- শাক
- পেঁয়াজ
শেষ কথা
প্রতিদিন খাদ্যের তালিকায় সবুজ শাক সবজি খাবেন একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের দৈনিক ২.৫ কাপ পরিমাণে সবুজ শাকসবজি খাওয়া প্রয়োজন। প্রতিদিন ৫ কাপ সবুজ শাকসবজি খেলে মানুষের শরীরে পুষ্টির চাহিদা পূরণ হবে।
তবে লক্ষ্য রাখবেন শাকসবজি যেন বেশি বেশি না কাটা হয় সবজি বেশি বেশি কাটলে এর স্বাদ নষ্ট হয় পুষ্টি ও খনিজের প্রভাব হ্রাস পায়। শাকসবজি ফোটানোর চেয়ে কাঁচা খাওয়াই অনেক ভালো।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url