ফুটবল খেলার নিয়ম-রেফারির নিয়ম সম্পর্কে জানুন
সম্মানিত পাঠক ফুটবল সারা বিশ্বের একটি জনপ্রিয় খেলা। ফুটবল খেলার নিয়ম ও রেফারির নিয়ম সম্পর্কে জানুন। এই খেলাই গ্রামিন জনপদ থেকে শুরু করে শহর পর্যন্ত্য সব জায়গার মানুষ একই ভাবে উন্মাদোনার ঢেঊ উপভোগ করে । বিশ্বকাপ শুরু হওয়ার আগে থকে শুরু হয় উৎসবের ও আনন্দের মিছিল। এই খেলার অন্যতম কিছু নিয়ম কানুন ও বৈশিষ্ঠ আছে তা জানতে নিচে ভালো ভাবে পড়ুন।
এই খেলায় আনুষ্ঠানিক ভাবে কিছু নিয়ম কানুন সংযোযন করা হয়েছে । এই খেলার প্লেয়ার থেকে শুরু করে রেফারি পর্যন্ত্য সব কিছুতেয় নতুন নিয়মের আওতায় এসেছে । সে বিষয়ে জানতে নিচে পড়ুন।
ভূমিকা
বাংলাদেশ খেলার নিয়মাবোলী এলওটিজির বর্তমান নিয়ম অনুজায়ি মোট ১৭ টি পৃথক পৃথক আইনের নিয়মাবলি আছে। এই নিয়ম গুলো নিচে বিস্তারিত দেওয়া হল ১ নাম্বার আইন খেলার মাঠ ২ নাম্বার আইন খেলার বল ৩ নাম্বার আইন খেলোয়াড় ৪ নাম্বার আইন খেলোয়ারদের সাজ-সরঞ্জাম ৫ নাম্বার আইন রেফারি ৬ নাম্বার আইন খেলার সময়কাল ৭ নাম্বার আইন অন্যান্য কর্মকর্তা ৮ নাম্বার আইন খেলা শুরু এবং নির্ধারিত সময়ে শেষ । নিচে আরও তথ্য জানুন।
ফুটবল খেলার নিয়ম
ঊনবিংশ শতাদ্বীর মাঝামাঝি সময় বিভিন্ন রকম প্রচেষ্টা নিয়েছিলেন । কিন্তু ১৮৩৮ সালে আইন গুলি ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন নতুন ভাবে আইনগুলো গঠিত করে। এই খেলায় যে নিয়মাবলির লিপিবদ্ধ নিয়ম গুলো হচ্ছে কতজন প্লেয়ার একটি দলে থাকবে,খেলার মাঠ, ও বলের আকার,খেলার সময়সীমা, রেফারির শাস্তি দিতে পারা ফাউলের ধরন ও
প্রকৃতি দেখে,বারবার ভুল ব্যাখ্যা করা ও অফসাইড আইন সম্পর্কে সঠিক সিদ্ধান্ত দেওয়া। এছাড়াও আরও অনেক উল্লেখ জোগ্যো বিষয় আছে জা সঠিক ভাবে খেলাটিকে পরিচালনা করে। ফিফা সদস্যভুক্ত দেশগুলো কে কেবল মাত্র এই খেলায় নিয়ম ব্যাবহারের অনুমতি দেই ফিফা।
আরও পড়ুনঃ সর্বকালের সেরা গোলকিপার কে
জাতীয় ফুটবল সংস্থাকে ছোট ছোট কিছু ঐচ্ছিক নিয়মাবলী পরিবর্তনের অনুমতি দিয়েছে। এর মদ্ধে কিছু কিছু নিম্নস্তরের খেলার জন্য প্রজোয্য। এছাড়াও বিশ্বের সকল দেশ গুলো ফিফার এই একই নিয়ম অনুসারে খেলা পরিচালনা করে।
বর্ণনা এবং ব্যাখ্যা
১৯৯৭ সালে পুরো অনুচ্ছেদগুলি সংশধন করে বদলে ফেলা হয় একটি বড় অংশ সহজ ও শক্তিশালী করার জন্য বিভিন্ন বিভাগ কে স্পষ্ট করে দিয়েছে প্রচলিত আইনগুলি ইংরেজদের রচিত যার অর্থ হল ঐতিয্য ও রেফারির কর্তৃক নিতিমালার নির্দেশিকার লক্ষনগুলী অনুশীলন করার মাদ্ধমে স্পষ্ট করে
প্রকৃত আইনগুলো বিভিন্ন বইতে রয়েছে ৫০ পৃষ্ঠার বেশি যা ভিন্ন ভিন্ন ভাগে বিভক্ত করা হয়েছে ।আনুষ্ঠানিকভাবে ১৭ আইনের মূল কিছু অংশের চিত্র আছে এখানে, ফিফা ২০০৭ সালে অনেক গুলো অতিরিক্ত বিভাগ কে প্রশ্ন ও উত্তর করে পুনর্গতঠন করেছে
রেফারির জন্য ২০১৬/২০১৭ এই বিভাগের নির্দেশনা দেন রেফারিগন তাদের রাই এবং আইন প্রয়োগের ক্ষেত্রে সাধারন বিবেচনা করবে বলে ধারনা করা যায়; এই আইনের নাম "আইন ১৮" দেওয়া হয় ।
রেফারির নিয়ম সম্পর্কে জানুন
বিশ্বের সবথেকে জনপ্রিয় খেলা হচ্ছে ফুটবল , বর্তমান বিশ্বের ১৯৫ টি দেশে এই খেলা চালু রয়েছ। এই সব দেশগুলি হইতো আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অংশ গ্রহন না করলেও মাঠে এবং মাঠের বাইরে কিন্তু ফুটবল খেলে। বিশ্বকাপ ফুটবলের আসর আসলেই পৃথিবীর সব দেশ জুড়েই বয়ে জায় আবেগ,উত্তেজনা ও উন্মাদোনার ঢেউ। বাংলাদেশও তার ব্যাতিক্রম নয়।
নানান দেশের পতাকা নিয়ে বাঙ্গালীদের উন্মাদোনা অনেক বেশি থাকে।মনে হয় যেন বিশ্বকাপটা বাংলাদেশে হচ্ছে। বিশ্বকাপ থকে কোপা আমেরিকা এবং ইউরোকাপ যখন যা হয় তখন তাই নিয়ে আনন্দ উল্লাসে মেতে ওঠে বাবা-ভাই, বন্ধুদের সঙ্গে সরাসরি এই খেলার ম্যাচ দেখার জন্য।
কিন্তু সেই খেলার নিয়ম নীতি না যানলে নিজেকে অনেক বোকা বলে মনে হবে। আর তাই এই খেলার কিছু নিয়ম নীতি ও আইন কানুন সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হল।
বর্তমান আন্তর্জাতিক এই খেলায় মোট ১৭ টি আইন কানুন আছে ফিফা অ্যাসোসিয়েশ এর তথ্য অনুযায়ি। সেইগুলো সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাকঃ
১ নাম্বার খেলার মাঠ
- মাঠের দাগসমূহ
- মাঠের আয়তন
- গোল এরিয়া
- পেনাল্টি এরিয়া
- কর্নার এরিয়া
- গোল
২ নাম্বার বল
- আকার এবং আয়তন
- বল পরিবর্তন
৩ নাম্বার খেলোয়ার
- খেলোয়ড়ের সংখ্যা
- দলনেতা
- অতিরিক্ত খেলোয়াড়
৪ নাম্বার খেলোয়াড়ের সরঞ্জাম
৫ নাম্বার রেফারি
- রেফারির সরঞ্জাম
৬ নাম্বার রেফারি ব্যাতীত কর্তৃপক্ষ
- সহকারি রেফারি
- ভিডিও সহকারি রেফারি
৭ নাম্বার খেলার সময়
- সময় বৃদ্ধি
৮ নাম্বার খেলা শুরুর পক্রিয়া
- কিক অফ
- ড্রপড বল
৯ নাম্বার বল খেলার মদ্ধে ও বাইরে
১০ নাম্বার খেলার ফলাফল নির্ধারণ
- গোল
- পেনাল্টি কিক
১১ নাম্বার অফসাইড
১২ নাম্বার ফাউল এবং অসদাচারন
- প্রত্যক্ষ (Direct) ফ্রি কিক
- হান্ডবল
- পরোক্ষ (Indirect) ফ্রি কিক
১৩ নাম্বার ফ্রি কিক
- বল ও খেলোয়াড়ের অবস্থান
১৪ নাম্বার পেনাল্টি
- পেনাল্টি সর্ট করার নিয়ম
১৫ নাম্বার থ্রো ইন
- থ্রো ইন এর নিয়ম
১৬ নাম্বার গোল কিক
- গোল কিক এর নিয়ম
১৭ নাম্বার কর্নার কিক
- কর্নার কিক করার নিয়ম
ফুটবল খেলার মাঠের দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ কত মিটার
এই খেলা আমাদের বাংলাদেশ তথা সারা বিশ্বের সকল দেশ গুলোতে অনেক জনপ্রিয় খেলা। আর এই ফুটবল খেলার মাঠের দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ কত মিটার এ বিষয়ে বেশ কিছু নিয়ম কানুন আছে । যার মদ্ধে প্রধান হচ্ছে সঠিক নিয়মে মাঠ নির্ধারন। ফুট বলের মাঠ সব সাময় আয়তাকার আকৃতির হই এবং মাঠের তল বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই প্রাকৃতিক ও সবুজ রঙ্গের হইয়ে থাকে। এছাড়াও কৃত্রিম মাঠ হইয়ে থাকে যেখানে সবুজ রঙ করা থাকতে হবে অবশ্যই।
মাঠ সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হল মাঠের দাগ সমূহ। ফুটবল মাঠের দাগগুলো নিরাপদ উপাদান দ্বারা তৈরি করতে হবে।ফুটবল মাঠের সিমানা আয়তাকার নির্দেশকারী যার ২ টি লাইন কে বলে টাচলাইন। এবং অন্য দুটিকে বলে গোল লাইন মোট ৪ টি লাইন আছে ।মাঠের সম্পূর্ন এরিয়ার মাঝখানে একটি মদ্ধরেখা থাকে জেটি দ্বারা মাঠ দুই ভাগে বিভক্ত থকে
এই মদ্ধরেখার মাঝ বরাবর স্থানে একটি বৃত্ত আকা থাকে। এই বৃত্তের নাম হল মদ্ধবৃত্ত।যার ব্যাসার্ধ ৯.১৫ মিটারমাঠের প্রত্তেক লাইনের প্রস্থ ৫ ইঞ্চির বেশি হওয়া যাবে না। এবং প্রত্যেক লাইন এর প্রস্থই সমান থাকতে হবে।খেলোয়াড়গন কোন ভাবেই দাগের কোন রকম পরিবর্তন করতে পারবে না ।
মাঠের আয়তন
দৈর্ঘ্যঃ আন্তর্জাতিক খেলায় নিয়ম ১০০-১১০ মিটার। সাধারন খেলায় নিয়ম ৯০-১২০ মিটার।
প্রস্থঃ আন্তর্জাতিক খেলায় নিয়ম ৬৪-৭৫ মিটার। সাধারন খেলায় নিয়ম ৪৫-৯০ মিটার।
গোল এরিয়া
এই খেলার মাঠের প্রধান দুটি যিনিসআছে যাকে ঘিরে এই খেলার এত উত্তেজনা। আর এই দুটি অংশের নাম হচ্ছে গোলপোস্ট ।২টি গোলপোস্ট থেকে ৫.৫ মিটার লম্বা দুটি লাইন টাতে হবে গোল লাইন বরাবর। এরপর সেই দুটি লাইনকে আবার অন্য একটি লাইন দিয়ে সংযুক্ত করতে হবে। যার ফলে একটি আয়ত ক্ষেত্র তৈরি হবে সেটিই গোলবার এরিয়া।
পেনাল্টি এরিয়া
গোলবার নির্ণয়ের পর দুই পশে দুটি লাইন টানতে হবে গোল পোষ্ট এর মত করে এই লাইন গুলোর দৈর্ঘ্য হবে ১৬ মিটার। প্রত্যেকটি লাইনের শেষ মাথা থেকে আরও দুটি ১৬ মিটার লাইন টানতে হবে মাঠের ভিতরে। দুইটি লাইন কে সংযুক্ত করার পর আয়তক্ষেত্রের মদ্ধে পেনাল্টি এরিয়া তৈরি হবে।
দুটি গোলপোষ্ট মাঝ বরাবর ঠিক ১১ মিটার দুরে। একটি বৃত্তচাপ আকতে হবে ৯.১৫ মিটার ব্যাসার্ধ পেনাল্টি মার্ককে কেন্দ্র করে।
২০২৪ সালের ফুটবল খেলার নতুন নিয়ম
পৃথীবির সব থেকে জনপ্রিয় খেলা হচ্ছে ফুট বল। সারা বিশ্বের প্রায় ১৯৫ টি দেশে এই খেলার চল রয়েছে। এই সব দেশগুলো আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অংশগ্রহন না করলেও মাঠে ঘাটে অথবা পথে প্রান্তরে অনেক বেশি এই খেলা হয় প্রতিটি দেশগুলোতে। ফুটবল বিশ্বকাপ আসলেয় প্রতিবার বিশ্বকাপ কে ঘিরে বয়ে যায় আবেগ,উন্মাদনা,ও উত্তেজনার ঢেউ সারা পৃথিবী জুড়ে।
আর বাংলাদেশও তার বাহিরে না রং বে রঙ্গের পতাকা নিয়ে মেতে ওঠে উত্তসব ও উন্মাদনার মিছিলে।বিশ্বকাপ কিংবা কোপা আমেরিকা অথবা ইউরো কাপ টা বিশ্বের যে দেশেই হোক না কেন উওন্মাদনার পারদ দেখলে মনে হয় যেন বাংলাদেশেই খেলাটা হচ্ছে। মোট কথা আড্ডা মেরে সরাসরি ফুটবল ম্যাচ দেখতে হবে বন্ধু-বান্ধব বাবা-চাচা ও বড় ভাইদের সাথে নইলে যেন খেলার মজাটাই পাওয়া যায় না।
আন্তর্জাতিক খেলার নিয়ম অনুযায়ী ২০২৪ সালের ফুটবল খেলার নতুন নিয়ম চালু হবে। অ্যাসোসিয়েশন এর মতামত অনুযায়ি বর্তমানে মোট ১৭ টি চালু রয়েছে। সে গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলঃ
১। নাম্বার খেলার মাঠ২। নাম্বার খেলার বল
৩। নাম্বার খেলোয়াড়
৪। নাম্বার খেলোয়াড়ের সরঞ্জাম
৫। নাম্বার রেফারি
৪। নাম্বার খেলোয়াড়ের সরঞ্জাম
৫। নাম্বার রেফারি
৬। নাম্বার রেফারি ব্যাথিত কতৃপক্ষ
৭। নাম্বার খেলার সময়
৮। নাম্বার খেলা শুরুর প্রক্রিয়া
৯। নাম্বার খেলার ফলাফল নির্ধারন
১০। নাম্বার বল খেলার মধ্যে ও বাহিরে
১১। নাম্বার অফসাইড
১২। নাম্বার ফাউল ও অসদাচারন
১৩। নাম্বার ফ্রি কিক
১৪। নাম্বার পেনাল্টি কিক
৯। নাম্বার খেলার ফলাফল নির্ধারন
১০। নাম্বার বল খেলার মধ্যে ও বাহিরে
১১। নাম্বার অফসাইড
১২। নাম্বার ফাউল ও অসদাচারন
১৩। নাম্বার ফ্রি কিক
১৪। নাম্বার পেনাল্টি কিক
১৫। নাম্বার থ্রোইন
১৬। নাম্বার গোল কিক
১৭। নাম্বার কর্নার কিক
১৬। নাম্বার গোল কিক
১৭। নাম্বার কর্নার কিক
মিনিবার ফুটবল খেলার কিছু নিয়মাবলী
সম্পর্কে আলোচনা করা হল। মিনিবার অর্থাৎ ফুটবলের ছোট ভার্শনে বা সীমিত ভাবে খেলাকে ফুটসাল বলে। এটি স্প্যানিশ সব্দ ( Futbol Sala ) থেকে আবির্ভাব হইয়ে এসেছে যার মূল অর্থ ইনডোর এই খেলায় । বর্তমানে মিনিবার এই খেলা বেশি জনপ্রিয় হচ্ছে শহর এলাকাই। শহর অঞ্চলে খুব একটা বেশি মাঠ না থাকাই মিনিবার এই খেলাটি সমস্যার সমাধান হইয়ে ওঠছে।
এই খেলাটি এখন শহর ছাড়িয়ে গ্রামেও অনেক বেশি জনপ্রিয়তা পেয়েছে। কিন্তু সাধারন এই খেলার নিয়মের থেকে মিনিবার ফু্টবল খেলার কিছু নিয়মাবলি একটু আলাদা।
মিনিবার বা ফুটসাল খেলার নিয়ম কানুন
সম্পর্কে কিছু তর্থ যেনে নেওয়া যাক। মিনিবার ফুটবলে সর্বোমোট ১২ জন খেলোয়াড় এক দলে খেলানো যাই। মিনিবার এই খেলায় ১ম একাদশে মূল টিমে মোট ৫ জন খেলোয়াড় থাকে। এদের মধ্যে থেকে একজন থকে গোলকিপার।এই খেলাই বদলি খেলোয়াড়ের নির্দিষ্ট কোন সংখ্যা নাই। মিনিবার বা ফুটসাল খেলার নিয়ম কানুন এ সব থেকে বড় পার্থক্য মাঠের পরিমাপে।
মিনিবার এই খেলার মাঠ সাধারন ফুটবল মাঠের থকে অনেক ছোট হয়ে থকে। এসব মাঠের দৈর্ঘ্য মূলত ২৭-৪২ ও প্রস্থ ১৭-২৭ গজ হয়ে থাকে সাধারন ফুটবল ঘাস যুক্ত মাঠে খেলা হলেও মিনিবার ফুটবল র্টাপ যাতীয় মাঠে খেলা হয়।মিনিবার খেলার বল সাধারন ফুটবলের চাইতে একটু ছোট। মিনিবার ফুটবল মোট ৪০ মিনিট দুই অর্ধে ২০ মিনিট করে খেলা হয়।
এই খেলায় পেনাল্টি কিক পোস্টের ৬ মিটার দুর থেকে করা হয়। যে দলের খেলোয়াড়রা এক অর্ধে ৬ টির বেশি ফাউল করলে বিপক্ষ দল একটি পেনাল্টি পাবে। মিনিবার এই খেলায় গোল কিপারের পায়ে বল জাওয়ার পরে সেই বলকে চার সেকেন্ড এর মধ্যে ছাড়তে হবে। তা না হলে বিপক্ষ টিম ফ্রিকিক পাবে।
এই খেলায় সাইডলাইনের বাহিরে বল চলে গেলে থ্রোইন না হইয়ে ডাইরেক্ট কিক ইন এর মাধ্যমে খেলা পুনরাই শুর হই।এই খেলা নিজশ্ব স্কিলের উপরে নির্ভশীল।
মিনিবার ফুটবল বিশ্বকাপ
সাধারন ফুটবলের মত হয় মিনিবার ফুটবল বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হয়েছিল সর্বপ্রথম ১৯৮৯ সালে। যার সর্বোচ্চ ৫ বারের চাম্পিয়ন হচ্ছে ব্রাজিল। মিনিবার ফুটবলের বিশ্বকাপ শেষ বার আয়োজিত হয়েছে ২০১৬ সালে। যার বর্তমান চাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা।
ফুটবল খেলার কৌশল
যখন একজন খেলোয়াড় অন্য আরেকজন খেলোয়াড়ের সঙ্গে খেলে। সে যানে যে অন্য ব্যাক্তি তখন সে সময়ের সবিধা নিবে । খেলোয়ড়রা যখন এই খেলা খেলে না তখন তাদেরকে কেউ বিরক্ত করবে না। তাদের থেকে কেউ বল নেওয়ার চেষ্টা এবং ট্যাকেল ও করবে না। আর সেই জন্য অন্যদের কাছে নিজেদের দক্ষতা দেখানোর জন্য এবং দর্শকদের আকষৃত করার জন্য
তারা বল দিয়ে অনেক সুন্দর স্টান্ট ও স্কিল করে । ম্যাচ চলাকালিন একটি প্লেয়ারকে বল সুন্দর ভাবে রিসিভ করতে হবে এবং দলের হয়ে ভাল ভাবে খেলতে হবে। অন্য প্লেয়াররা তার থেকে বল নেওয়ার চেষ্টা করবে তাকে ট্যাকেল করার চেষ্টা করবে। কিন্তু একজন ভাল প্লেয়ার কে সব সময় এইসব কে কাটিয়ে খেলায় ভালভাবে মনযোগ দিয়ে ভালো সঠিক ভাবে স্কিল দেখিয়ে খেলতে হবে।
শেষ কথা
এই খেলার নতুন নিয়ম সম্পর্কে আমরা উপরে অনেক কিছু জানতে পারলাম। ফুটবলের মাঠ থেকে রেফারি এবং খেলোয়ড় দের নিয়ে বেশ কিছু আইন ও আইন সম্পকৃত তথ্যে। ফুটবলের বিধি নিষেধ । এই খেলা সারা বিশ্বের সবথেকে বেশি জনপ্রিয় খেলা। এছাড়া আমরা মিনিবার খেলার নিয়ম গুলো জানলাম।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url