ডায়াবেটিস এর লক্ষণ-ডায়াবেটিস কত হলে মানুষ মারা যায়


প্রিয় পাঠক বিশেষ করে শহর অঞ্চলের লোকজনের ডায়াবেটিস বেশি হচ্ছে। ডায়াবেটিস এর লক্ষণ ও এই রোগ কত হলে মানুষ মারা যায় সে সম্পর্কে জানুন। এইরোগ কোন মহামারী রোগ না কিন্তু এটি একটি হরমোন জনিত রোগ আমাদের পরিবারের সদস্যদের পূর্বে কারো

ডায়াবেটিস এর লক্ষন জানুন
এ রোগ হয়ে থাকলে এ রোগটি অন্য সদস্যদের হওয়ার সম্ভাবনা থাকে আমাদের শরীরে অনিয়ন্ত্রিত সুগার লেভেল থাকলে এ রোগ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি হয় এজন্য অতিরিক্ত সুগার যুক্ত খাবার পরিহার করব।

ভূমিকা

এই রোগ অতি সাধারণ একটি রোগ হলেও এটি মূলত আমাদের শরীরে হলে শরীরকে শুকিয়ে ফেলে এবং শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গকে ধীরে ধীরে ধ্বংস করতে থাকে এই রোগের সঠিক চিকিৎসা ও প্রতিকারের নিয়ম সম্পর্কে জানতে নিচে আরও পড়ুন।

ডায়াবেটিস এর লক্ষণ  

বর্তমান সময়ে এইরোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দিন দিন বাংলাদেশ সহ সারা পৃথিবীতে বেড়েই চলেছে। এই রোগ এমন একটি রোগ যা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারলে রোগী অনেকদিন পর্যন্ত সুস্থ থাকতে পারবে। এইরোগ এমন একটি রোগ যা আমাদের শরীরের মধ্যে থাকলেও আমরা কখনো টের পাইনা বাংলাদেশের প্রায় ৫০% মানুষের মধ্যেএই রোগ রয়েছে। এর প্রধান লক্ষণ গুলো হল
  • অতিরিক্ত ক্ষুধা বেড়ে যাওয়া
  • শরীর দুর্বল হয়ে পড়া ও মাথা ঘোরা ভাব তৈরি হওয়া
  • ঘন ঘন প্রস্রাব ও পিপাসা লাগা
  • মিষ্টান্ন জাতীয় খাদ্যোর প্রতি বেশি বেশি আকৃষ্ট হওয়া
  • চামড়ায় শুষ্ক ভাব চুলকানি ও খসখসে হয়ে যাওয়া
  • নির্ধারিত কোনো কারণ ছাড়াই শরীরের ওজন হুট করে কমে যাওয়া
  • চোখে কম দেখা ও মেজাজ খিটখিটে হয়ে অল্পতেই বিরক্ত ভাব আসা
  • শরীরে কোন স্থান কেটে গেলে খুব সহজেই সেই জায়গাটি না শুকিয়ে অনেক সময় পর্যন্ত ক্ষত থাকা
  • সময় মত খাওয়া দাওয়া না করার জন্য শরীরের রক্তের শর্করা কমে গিয়ে হাইপো সৃষ্টি হওয়া।
  • শরীরে স্পর্শ ও ব্যথার অনুভূতি না হওয়া।
এছাড়াও বিশেষ কিছু কারণে আমাদের যেকোনো বয়সে এই রোগ আক্রান্ত হতে পারে তবে এ রোগে শিশু ও তরুণদের থেকে মধ্যবয়সী ও বয়স্করা বেশি আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
  • পূর্বে প্রেগনেন্সির সময় এইরোগে আক্রান্ত থাকলে
  • ধূমপান মধ্যপান ও তামাকজাত দ্রব্য সেবন করলে
  • নিয়মিত খাদ্যে মেনুতে মিষ্টি জাত দ্রব্য অতিরিক্ত পরিমাণে চিনি খেলে
  • অনেক বেশি মাত্রায় স্ট্রেস ও মানসিক চাপ থাকলে
  • পরিবারের অন্য কোন সদস্যর এই রোগ থাকলে বা ইনসুলিন নেয়ার অভ্যাস থাকলে।
  • প্রি-ডায়াবেটিস অর্থাৎ রক্তের গ্লুকোজের মাত্রা স্বাভাবিক এর থেকে বেশি কিন্তু ডায়াবেটিস এর নির্ধারিত মাত্রার থেকে অনেক কম থাকলে
  • অতিরিক্ত পরিমাণে শরীরে ওজন বৃদ্ধি পেলে
  • কোন ধরনের শারীরিক পরিশ্রম না করলে

ডায়াবেটিস কত হলে মানুষ মারা যায়

এই রোগ দীর্ঘমেয়াদি একটি রোগ এই রোগ হলে আমাদের শরীরে অগ্নাশয় ও পানিক্রিয়াস পর্যাপ্ত ইনসুলিন তৈরি করতে পারেনা অথবা আমাদের শরীর থেকে কার্যকর ভাবে যে ইনসুলিন উৎপন্ন হয় সেটি সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারে না। ইনসুলিন আমাদের শরীরে হরমোন ও গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। হাইপার গ্লাইসেমিয়া 

রক্তের গ্লুকোজ বৃদ্ধি পেলে হয়। আর এই সমস্যাটি অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিসের প্রধান লক্ষণ। সারা পৃথিবীসহ বাংলাদেশে প্রায় সাত সেকেন্ডের মধ্যে একজন ব্যক্তি এই রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকেন।  জাতীয় জনসংখ্যা গবেষণা নিপোর্ট এর তথ্য মতে বাংলাদেশে এইরোগে আক্রান্ত মোট রোগীর সংখ্যা ১ কোটি দশ লাখের উপরে। 

যার মধ্যে ১৮ থেকে ৩৪ বছর বয়সের ব্যক্তিদের সংখ্যা ২৬ লাখ ৩৫ বছরের বেশি বয়সের ব্যক্তিদের সংখ্যা ৮৪ লাখ। এই রোগ প্রধানত দুই প্রকার
  1. টাইপ-1 ডায়াবেটিস
  2. টাইপ- 2 ডায়াবেটিস
আমাদের শরীরে ডায়াবেটিস কত থাকলে নরমাল
  • ভরা পেট- 2HABF : up to 140mg/dl
  • খালি পেট- fasting blood sugar : 70-110mg/dl
এই রোগ আমাদের শরীর থেকে পুরোপুরিভাবে কখনোই নির্মূল করা সম্ভব না তবে এই রোগ হলে নিয়মিত ও সঠিক নিয়ম মেনে জীবনযাপন করলে দীর্ঘদিন যাবত সুস্থ থাকা সম্ভব। অতিরিক্ত পরিমাণে সুগার বেড়ে গেলে ডাক্তার ইনসুলিন নেবার পরামর্শ দেন জন্ম ও মৃত্যু পুরোপুরি মহান আল্লাহর হাতে এজন্য আমাদের কখন কি রোগ হয়ে 

মারা যাব একমাত্র তিনিই জানেন তবে তার নির্ধারিত সময় শেষ হয়ে আসলে আমাদেরকে এই পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করতেই হবে। মৃত্যুর সময় যেকোনো একটি উসিলার মাধ্যমে মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদের এই পৃথিবী থেকে উঠিয়ে নেন যার মধ্যে এইরোগ একটি এই রোগের  নির্ধারিত কোন বিপদজনক মাত্রা নেই আমাদের শরীরের জন্য 

কিন্তু বিশেষজ্ঞ ডাক্তারগণ পরামর্শ দিয়ে থাকেন আমাদের শরীরে অনেক বেশি মাত্রায় এইরোগ বেড়ে গেলে স্ট্রোক ও হার্ট অ্যাটাক এর মতো সমস্যা হয়ে মৃত্যু হতে পারে এজন্য সব সময় এই রোগ হলে নিয়মমাফিক জীবনযাপন করতে হবে তাহলে কোন ধরনের বিপদ হওয়ার সম্ভাবনা সৃষ্টি হবে না।

কি খেলে ডায়াবেটিস দ্রুত কমে জেনে নিন

যে ৬টি খাবার খেলে এইরোগ খুব দ্রুত কমতে থাকে সেই খাবারের তালিকা সম্পর্কে জানব। এই রোগ এমন একটি রোগ যা আমাদের শরীরে বাসা বাঁধলে খুব দ্রুত আমাদের শরীরের ভেতর থেকে
দুর্বল করে ফেলে। এজন্য এই রোগ হলে সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণে থাকা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কি খেলে ডায়াবেটিস দ্রুত কমে জেনে নিন। 

এই রোগ হলে আমাদেরকে অনেক নিয়ম মেনে খাবার খেতে হবে প্রথমে ডায়েটে রাখতে হবে ডাল। নিয়মিত এক বাটি ডাল খাওয়া প্রয়োজন ভিজিয়ে রেখে ছোলা খেতে হবে। এর মধ্যে রয়েছে অনেক বেশি পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম পটাশিয়াম ফাইবার তাই প্রতিদিন এসব খাবার খেলে সুগার লেভেল অনেক নিয়ন্ত্রণে থাকে। 

এই সময় বিভিন্ন ধরনের সবজি যেমন মাশরুম টমেটো শসা বেগুন সবুজ সবজি ও শাক খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। এসব সবজি কাঁচা কিংবা রান্না করে সেদ্ধ অবস্থায় খেলে এইরোগ নিয়ন্ত্রণে থাকে।

কোন ১৫টি ফল খেলে ডায়াবেটিস কমে জানুন

এই রোগ কোন মহামারী রোগ না এ রোগ হলে সঠিক চিকিৎসা ও সঠিক খাদ্য অভ্যাস গড়ে তুললে আমরা দীর্ঘদিন যাবত সুস্থ ও সুন্দরভাবে বাঁচতে পারব এ রোগের জন্য কোন ১৫টি ফল খেলে ডায়াবেটিস কমে জানুন।
  • আপেল খেলে এর মধ্যে থাকা ফাইবার আমাদের রক্তের শর্ক্রার মান নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।
  • চেরি ফল এ রয়েছে এক ধরনের যৌগ উপাদান যা আমাদের শরীরে ইনসুলিন ও সংবেদনশীলতা বৃদ্ধি করে ।
  • বরই ফলের মধ্যে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ফাইবার আমাদের রক্তে শর্করা তৈরি করতে সাহায্য করে।
  • পিচ এই ফলের মধ্যে রয়েছে প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও ফাইবার যা আমাদের শরীরের ভেতরে প্রয়োজনীয় শর্করা মান নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।
  • নাশপাতি এই ফলে রয়েছে ফাইবার ও ধীর হজমকারি এই ফল খেলে আমাদের শরীরে শর্করার মান নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।
  • তরমুজ ফলটি প্রাকৃতিকভাবে মিষ্টি হলেও এর মধ্যে গ্লাইসেমিক উপাদান কম থাকে এজন্য এটি পরিমাণ মতো খাওয়া যায়।
  • আঙ্গুর অনেক পুষ্টি সমৃদ্ধ ফল হলেও এটি রক্তে শর্করা বৃদ্ধি করে না এর মধ্যে থাকা ফাইবার ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এইরোগে আক্রান্ত রোগীদের জন্য ভীষণ উপকারী ।
  • কিউই তে রয়েছে উচ্চ ফাইবার খুব কম কার্বোহাইড্রেট ও গ্লাইসেমিক উপাদান যা এই রোগে আক্রান্ত রোগীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি ফল।
  • ক্যান্টালুপ ও মধুর মধ্যে পিওর চিনি কম থাকে যা খেলে আমাদের শরীরে ভিটামিন ও হাইড্রোজেশন বৃদ্ধি করে।
  • এপ্রিকট ফল খেলে আমাদের রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে ফাইবার ও পুষ্টি উপাদান সরবরাহ করে
  • সাইট্রাস জাতীয় ফল যেমন জাম্বুরা লেবু কমলালেবু ও চুনে অনেক বেশি পরিমাণে ফাইবার ও ভিটামিন সি থাকে যা খেলে শরীরে গ্লাইসেমিকের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে শক্তি সরবরাহ করে।
  • বেদেনার মধ্যে রয়েছে অনেক বেশি পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান এর মধ্যে থাকা ফ্রি রেডিক্যাল এইরোগের সঙ্গে মোকাবেলা করতে সাহায্য করে।
  • পেয়ারার মধ্যে থাকা অনেক বেশি পরিমাণে ভিটামিন সি ও ফাইবার এবং লো গ্লাইসেমিক উপাদান অনেক কার্যকরী।
  • পেঁপের মধ্যে রয়েছে ন্যাচারাল এন্টিঅক্সিডেন্ট এটি ডায়াবেটিস এর পাশাপাশি সঙ্গে হার্ট ও নার্ভের সুস্বাস্থ্য ধরে রাখতে সাহায্য করে।

কোন ৬টি খাবার খেলে ডায়াবেটিস বাড়ে জেনে নিন

এইরোগে আক্রান্ত হলে নিয়ম তান্ত্রিক খাবার গ্রহণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ এই সময় সবকিছু নিয়ম মেনে করতে হয় কোন ৬টি খাবার খেলে ডায়াবেটিস বাড়ে জেনে নিন। এই রোগ একটি হরমোন জনিত সমস্যা এটি পরিবারের পূর্বে কোন সদস্যদের থাকলে রোগটি অন্য সদস্যদের হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয় আমাদের শরীরে হরমোন ঠিকমতো 

বের হলে সুগার নিয়ন্ত্রণে থাকে আর এই হরমোনগুলো বের হতে না পারলে বা অনেক কম মাত্রায় বের হলে সুগার লেভেল বেড়ে যায় এজন্য সুগার বৃদ্ধি পায় এসব খাবার থেকে বিরত থাকতে হবে।
  • বেশ কিছু ফল আছে এই ফলগুলো খেলে আমাদের শরীরে সুগারের মাত্রা বেড়ে গিয়ে এইরোগ বৃদ্ধি পেতে পারে যেমন লিচু সবেদা আম কাঁঠাল ও তরমুজ।
  • এই রোগ বৃদ্ধি পায় কনফ্লেক্স যুক্ত খাবার খেলে ভুট্টাতে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স এর মাত্রা অনেক কম কিন্তু ভুট্টা কনফ্লেক্স হয়ে গেলে এর গ্লাইসেমিক মাত্রা বৃদ্ধি পায় আর এটা আমাদের দেহে সুগার লেভেল বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
  • অতিরিক্ত তেল জাতীয় খাবার আমাদের শরীরে ক্যালরি ও সুগারের মাত্রা বৃদ্ধি করতে পারে এজন্য আমরা ফাস্টফুড ও তেল যুক্ত কোন খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকবো।
  • বেশ কিছু ঔষধ ব্লাড সুগার বৃদ্ধি করতে পারে যেমন স্টেরয়েড জাতীয় ঔষধ হল বিভিন্ন ব্যাথা 
  • কিসমিস জাতীয় শুকনো বেরিতে রয়েছে অনেক বেশি মাত্রায় এন্টিঅক্সিডেন্ট যার মধ্যে রয়েছে প্রাকৃতিক চিনি ও ক্যালরি এজন্য এই জাতীয় ফল এই রোগে আক্রান্ত রোগীদের জন্য হুমকি স্বরূপ
  • বিভিন্ন ধরনের এনার্জি ড্রিংস এর মধ্যে রয়েছে অত্যধিক মাত্রায় কৃত্রিম মিষ্টি দ্রব্য ক্যাফেইন ও অ্যালকোহল যা আমাদের শরীরে ইন্সুলিনের মাত্রা বৃদ্ধি করতে পারে এজন্য এসব ড্রিংকস খাওয়া থেকে বিরত থাকবো।

নরমাল ব্লাড সুগার লেভেল কত জেনে নিন

এই রোগ আমাদের শরীরে কখন বাসা বেধে নেই এটা আমরা একদমই বুঝতে পারি না। নরমাল ব্লাড সুগার লেভেল কত জেনে নিন। আমাদের শরীরে সুগার লেভেল এর মাত্রা অনিয়ন্ত্রিত থাকলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা তৈরি হতে পারে যেমন স্ট্রোক হার্ট এটাক কিডনি রোগ বিভিন্ন চোখের রোগ রেটিনা ডিজিজ অন্ধত্ব গ্যাং ঋন থেকে অঙ্গচ্ছেদ  

নার্ভের রোগ এজন্য সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণের আঁকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। রক্তে সুগারের মাত্রা কত হলে নরমাল ব্লাড সুগার লেভেলে থাকে এর জন্য প্রধান তিনটি টেস্ট রয়েছে যেমন ফাস্টিং পিপি ও এইচবিএ১সি। ফাস্টিং টেস্ট খাবারের আট ঘন্টা পূর্বে করতে হয়। পিপি টেস্ট খাবারের ২ ঘন্টা পরে করতে হয়। 

এবং সব থেকে ভালো ও আধুনিক টেস্ট এইচবিএ১সি এই পরীক্ষার মাধ্যমে গত তিন মাসের সুগার লেভেলের গড় পাওয়া যায়।
  • নরমাল অবস্থায় ফাস্টিং১০০-, পিপি ১৪০-,এইচবিএ১সি ৬এর কম হলে ঠিক আছে।
  • প্রিটিয়াবিটিস অবস্থায় ফাস্টিং ১০০ থেকে ১২৬ পিপি ১৪০ এইচবিএ১সি ৬-৬.৪ এর মধ্যে থাকলে প্রিটিয়াবিটিস হয়েছে
  • সুগার ফাস্টিং ১২৬ পিপি ১৪০ এইচবিএ১সি ৬.৪ এর অধিক হলে এই রোগ হয়েছে।

লেখকের শেষকথা

বর্তমান সময়ে সারা পৃথিবীতে প্রায় ৪৬ কোটির উপরে মানুষ এইরোগে আক্রান্ত হয়েছে। এটি একটি ছুপা রুস্তম রোগ এটি মানুষের শরীরে মধ্যে থাকলে একেবারে বোঝা অসম্ভব যে এই রোগ হয়েছে ডাক্তারের পরামর্শ বিহীন । এজন্য এ রোগটি অ্যাড়াতে আমরা বেশি বেশি নিয়মমাফিক জীবন যাপন ও খাদ্য অভ্যাস গড়ে তুলবো।



এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url