প্যারাসিটামল খাওয়ার নিয়ম-নাপা ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম জানুন


সম্মানিত পাঠক আপনারা প্যারাসিটামল খাওয়ার নিয়ম ও নাপা ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম জানুন।দৈনন্দিন জীবনে আমাদের ছোটখাটো বিভিন্ন ধরনের শারীরিক সমস্যা লেগেই থাকে। এজন্য বর্তমান সময়ে ছোট বড় যেকোনো ধরনের সমস্যা হলেই আমরা ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ না করেই
প্যারাসিটামল খাওয়ার নিয়ম
আগে ফার্মেসিতে গিয়ে নিজেরাই ঔষধ কিনে খেয়ে থাকি এবং পরিবারের অন্য সদস্যদেরও খাওয়ায়।এই বিষয়টি থেকে সমসাময়িক ভাবে কিছু সুফল পেলেও এর ভয়াবহ রূপ কিন্তু আমরা পরবর্তী সময়ে পেতে পারি

ভূমিকা

আমরা আমাদের ছোট-বড় বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হলেই ডাক্তারের সাজেস্ট কৃত এবং নিজেরা ফার্মেসী থেকে ওষুধ কিনে খেয়ে থাকি। স্পিরুলিনা আমাদের শরীরের জন্য অনেক কার্যকরী ও ই ক্যাপ আমাদের চুল ঝরা রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে এ সম্পর্কে জানতে নিচে আরো পড়ুন ।

প্যারাসিটামল খাওয়ার নিয়ম

প্যারাসিটামল জ্বর এবং ব্যথার উপশমকারী একটি ওষুধ । এই ওষুধের প্রধান কাজ জ্বর ব্যথা প্রদাহ জনিত সমস্যার সমাধানের কাজে। এই ওষুধটি বেশ কয়েকটি ক্যাটাগরিতে পাওয়া যায় যেমন সিরাপ ট্যাবলেট ইনজেকশন ও সাপোজিটার । এছাড়াও এটি বিভিন্ন ধরনের ব্যাথা নাশক ওষুধের সংমিশ্রণেও পাওয়া যায় । 

এবং আমাদের কাশি ও কফ এর বিভিন্ন ধরনের চিকিৎসায় প্যারাসিটামল ওষুধের উপাদান ব্যবহৃত হয়। এই ওষুধের উপাদান কাজ করতে কয়েক ঘন্টার মত সময় লাগতে পারে। এই ওষুধ সেবনের কিছু তথ্য ও নিয়ম নিচে জানানো হলো।
  • গর্ভকালীন নারীরা ও বাচ্চাকে দুধ খাওয়ানো মায়েদের ক্ষেত্রে প্যারাসিটামল সেবন করা প্রয়োজন হলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে
  • নিয়মিত আমরা প্রতিদিন ৫০০ মিলিগ্রামের দুইটি প্যারাসিটামল খেতে পারব।
আমাদের দেশে প্যারাসিটামল এর ব্র্যান্ড পাওয়া যায়
  • এই ওষুধটি সবার জন্য প্রযোজ্য প্রেগনেন্সি নারী ও শিশুকে দুধ খাওয়ানো মায়ের জন্য এই ঔষধ অনেক নিরাপদ। তবে বিশেষ কিছু ক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করে এই ঔষধ সেবন করতে হবে।
  • আমাদের লিভার ও কিডনির সমস্যা হয়ে থাকলে
  • আমাদের শরীরে রক্ত পাতলা করার ওষুধ ওয়ারফারিন খাবার পাশাপাশি প্যারাসিটামল সেবনের প্রয়োজন পড়লে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
  • এপিলেপসি ও খিচুনি রোগের ঔষধ খাবার সময়
  • প্রতিদিন মধ্যপানের অভ্যাস থাকলে
  • প্যারাসিটামল বা এই জাতীয় কোন ওষুধ খেয়ে আগে শরীরের মধ্যে এলার্জির কোন রিয়াকশন থাকলে
প্যারাসিটামল যে নিয়মে খাওয়া যেতে পারে সেই নিয়মগুলো হল
  • একটি প্যারাসিটামল ডোজ সেবন করার পরে ৪ থেকে ৫ ঘন্টা বিরতি দিয়ে পরবর্তী ডোজ গ্রহণ করতে হবে
  • অনেক বেশি মাত্রায় প্যারাসিটামল সেবন করলে আমাদের শরীরে ভয়াবহ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হতে পারে । এজন্য ব্যথা খুব বেশি পরিমাণে হলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে।
  • বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ভরা পেটে এই ওষুধ সেবনের নির্দেশনা দেওয়া হয় তবে খালি পেটে খেলেও কোন সমস্যা হবে না
  • প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তিদের জন্য ৫০০ মিলিগ্রামের এক থেকে দুইটি ডোজ সেবন করা যাবে । সারাদিনে তিন থেকে চার বার প্যারাসিটামল গ্রহণ করা যেতে পারে।

নাপা ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম জানুন

নাপা একটি জ্বর উপসমকারী ঔষধ জ্বরের সঙ্গে এটি ব্যথা নাশক হিসেবেও অনেক কার্যকরী। নাপা প্রধানত পেরা এমিনোফেনাল ডেরিভেটিভ যা আমাদের জ্বর উপশম ও ব্যথা নাশক হিসেবে কাজ করে । নাপার কার্যক্রম ক্ষমতা অনেক বেশি এই ওষুধ খাবার ফলে আমাদের শরীরের জ্বর ও ব্যথা খুব দ্রুত সেরে যায় । নাপা অনেক বেশি সহনশীল ও 

এসপিরিন জনিত এবং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া মুক্ত। এই ওষুধটি আমরা ব্যবহার করতে পারি আমাদের বিভিন্ন ধরনের সমস্যায় যেমন । মাথা ব্যাথা জ্বর ইনফ্লুয়েঞ্জা সর্দি কাশি দাঁত ব্যাথা শরীরের ব্যথা কানের ব্যথা মানবিক বিভিন্ন ধরনের সমস্যা মহিলাদের ঋতুস্রাব ও হাত-পা মচকে যাওয়া বিভিন্ন ধরনের ব্যথা কোমরের ব্যথা অন্ত্রের ব্যথা প্রসবের পরবর্তী 

সময়কালীন ব্যথা ক্যান্সার এর সময়কালীন ব্যথা ছোট্ট বাচ্চাদের টিকা দানের পর ব্যথা ও জ্বর এছাড়াও বাঁত ও অস্টিও আর্থ্রাইটিস এর জন্য সৃষ্টি ব্যথা থেকে উপশম দেয় খুব দ্রুত । এই ওষুধের বাংলা নাম ও ধরন গুলি হল নাপা প্যারাসিটামল সিরাপ আই ভি ইনজেকশন ওরাল সাসপেনশন সাপোজিটর পেডিয়াটিক ড্রপস ট্যাবলেট । 

এই ওষুধের মাত্রার পরিমাণ ১০ এমজি থেকে শুরু হয়ে ৫০০ এমজি পর্যন্ত হয়ে থাকে । এই ওষুধ খাওয়ার নিয়ম ও ব্যবহার সিরাপ ও সাসপেনশন
  • ছোট্ট শিশু ৩ মাসের নিচে বয়স হলে এবং জন্ডিস থাকলে পাঁচ মিলিগ্রাম মাত্রায় দিনে ৩ থেকে ৪ বার দিতে হবে ।
  • তিন মাসের বেশি ও এক বছরের নিচে হলে ১ চামচ দিনে ৩ থেকে ৪ বার খাওয়ানো যেতে পারে
  • এক থেকে পাঁচ বছর বয়সী বাচ্চাদের দিনে ৪ থেকে ৫ বার ১ থেকে ২ চামচ খাওয়ানো যেতে পারে
  • ৬ থেকে ১২ বছর বয়সের বাচ্চাদের দিনে ২ থেকে ৪ বার ২ থেকে ৩ চামচ খাওয়াতে হবে।
  • প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তিদের জন্য দিনে তিন থেকে চার বার ৬ থেকে ৮ চামচ খাওয়া যেতে পারে।
  • সাপোজিটরি এক থেকে পাঁচ বছর বয়সী শিশুদের ১২৫ থেকে ২৫০ মিলিগ্রাম ব্যবহার করতে পারবে দিনে তিন থেকে চারবার ।
  • ছয় থেকে ১২ বছর বয়সী বাচ্চাদের ২৫০ থেকে ৫০০ মিলিগ্রাম দিনে তিন থেকে চারবার ব্যবহার করতে পারবে।
  • প্রাপ্তবয়স্ক এবং ১২ বছরের বেশি বয়সী বাচ্চাদের ক্ষেত্রে ০.৫-১ গ্রাম দিনে তিন থেকে চার বার ।
  • পিডিয়াট্রিক ড্রপস তিন মাসের শিশুদের জন্য শূন্য থেকে ০.৫ মি .লি. ৪০ মিলিগ্রাম দিনে তিন থেকে চার বার
  • ৪ থেকে ১১ মাস বয়সের শিশুদের ১ মিলি বা ৮০ মিলিগ্রাম দিনে ৩ থেকে ৪ বার এবং ১ থেকে ২ বছর বয়সের বাচ্চাদের ১.৫ মি. লি. ১২০ মি. গ্রাম দিনে তিন থেকে চারবার ব্যবহার করতে পারবে
  • ট্যাবলেট প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তিরা এক থেকে দুইটি করে ট্যাবলেট পাঁচ থেকে ছয় ঘন্টা পরপর সারাদিনে প্রায় ৮ টি ট্যাবলেট খেতে পারবেন।
  • ৬ থেকে ১২ বছর বয়সী শিশুদের একটি ট্যাবলেটের অর্ধেক বা একটি ট্যাবলেট দিনে ২ থেকে ৪ বার খাওয়া যেতে পারে

এন্ড্রোক্যাপ ক্যাপসুল খাওয়ার নিয়ম

এন্ড্রোক্যাপ ক্যাপসুল টেস্টস্টেরন সক্রিয় একটি পদার্থ । এটি এমন একটি পদার্থ যা আমাদের দেহে টেস্টস্টেরন প্রাকৃতিকভাবে পুরুষালী হরমোন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে । এবং আমাদের দেহের বিভিন্ন ধরনের অঙ্গ স্বাভাবিক বৃদ্ধি বিকাশ ও কার্যকারিতা বাড়িয়ে তোলে। এই ক্যাপসুল সেবনের ফলে আমাদের শরীরে পুরুষালী স্বভাব 

বৃদ্ধি করে এবং পুরুষদের দৈহিক শক্তি ও টেস্টোস্টেরনে মাত্রা বৃদ্ধি করে। এই ক্যাপসুল খাওয়ার নিয়ম গুলো হল
  • প্রথম ২ থেকে ৩ সপ্তাহ এন্ড্রোক্যাপ ক্যাপসুল ৩ থেকে ৪ টি প্রথম অবস্থায় প্রতিদিন খাওয়া যেতে পারে।
  • মেয়েদের ক্ষেত্রে প্রতিদিন ২ থেকে ৩ টি এন্ড্রোক্যাপ ক্যাপসুল খাওয়া যেতে পারে।
  • প্রতিদিন খাবার ক্ষেত্রে সকালে অর্ধেক এবং বিকালে অর্ধেক খাওয়া যেতে পারে।
  • প্রতিদিন একের অধিক ডোজ সেবন করা যাবে না ।
  • এই ট্যাবলেট সেবন করা সময় কালীন যদি আমাদের রোগ বা আমাদের শরীরে টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বৃদ্ধি পেয়ে যায় তাহলে খুব দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে ।
  • বিশেষ কিছু ক্ষেত্রে এই ট্যাবলেট খাওয়ার পরে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হতে পারে।
  • টিস্যু তে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা তরল ধারণ।
  • পায়ের গোড়ালি ফুলে যাওয়া অস্বাভাবিক বেদনা । 
  • অনেক সময় ধরে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া চলতেই থাকলে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে ।

ই ক্যাপ ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানুন

ই ক্যাপ ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানুন । গোটা একটি ট্যাবলেট পানি দিয়ে নরমাল মেডিসিনের মত খেতে হবে। খোসা ফেলে দিয়েও খাওয়া যাবে তবে সেটার কোন প্রয়োজন হয় না। এই ট্যাবলেট টি খাবার ফলে আমাদের শরীরে ভিটামিন ই এর ঘাটতি পূরণ হয় এবং আমাদের চুল পড়া রোগ প্রতিরোধ করে। 

আমরা পর্যাপ্ত পরিমাণে খেতে পারবো যদি আমাদের শরীরে গঠনের কোন ঘাটতি থাকে এবং চুল পড়া রোগ হয়ে থাকে। এই ট্যাবলেট গুলো অনেক দিন ধরে খাওয়া যেতে পারে। এর তেমন কোন অপকারিতা নেই তবে এই ক্যাপসুল অনেক বেশি পরিমাণে খেলে আমাদের শরীরে চর্বি বেড়ে যেয়ে পেটটিক আলসারের সৃষ্টি হতে পারে । 

ই ক্যাপ ট্যাবলেট ৩ ধরনের আছে প্রথমটি ই ক্যাপ ২০০ দ্বিতীয়টি ই ক্যাপ ৪০০ এবং তৃতীয়টি ই ক্যাপ ৬০০। প্রতি পিস ট্যাবলেটের দাম বাজারের ফার্মেসিগুলোতে ৬. ৫০ টাকা।
  • আমরা যদি দিনে ১ টি করে ই ক্যাপ ট্যাবলেট খায় তাহলে আমাদের ৪০০ দিনে ৪০০ টি ই ক্যাপ খেতে হবে। এবং দিনে যদি ২ থেকে ৩ টি করে খায় তাহলে ৪০০ দিনে ৮০০ থেকে ১২০০ টি ই ক্যাপ ট্যাবলেট খেতে হবে ।
  • আমাদের হার্টের সমস্যা হলে ৬০০ থেকে ৮০০ দিন নিয়মিত খেতে হবে
  • ছোট বাচ্চাদের ভিটামিন ই এর অভাব হলে ২০০ আই ইউ নিয়মিত প্রতিদিন খাওয়াতে হবে
  • আমাদের ত্বকের ও চুলের জন্য ই ক্যাপ ২০০ থেকে ৪০০ প্রতিদিন খেতে হবে
  • প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের শরীরে ভিটামিন ই এর অভাব হলে ই ক্যাপ ট্যাবলেট ২০০ থেকে ৪০০ প্রতিদিন খেতে হবে

স্পিরুলিনা ক্যাপসুল খাওয়ার নিয়ম জানুন

স্পিরুলিনা ক্যাপসুল এর মধ্যে রয়েছে অনেক বেশি পরিমাণে ভিটামিন প্রোটিন ও মিনারেলস ।  এজন্য স্পিরুলিনা আমাদের শরীরে অনেক কার্যকরী উপাদান দিয়ে থাকে । এটি মূলত 

একটি সবুজ ও নীল রঙের রঙের অ্যালগি। আর এই এলগি উৎপন্ন হয়ে থাকে থায়ানো ব্যাকটেরিয়া থেকে যার বায়োমাস কে স্পিরুলিনা বলা হয় এটি আমাদের শরীরে ডায়াটরি সাপ্লিমেন্ট করে। এতে রয়েছে অনেক বেশি পরিমাণে ভিটামিন এ ই সি কে ক্যালসিয়াম আয়রন জিংক মেগানিস কপার ফসফরাস পটাশিয়াম ম্যাগনেসিয়াম । স্পিরুলিনা ক্যাপসুল খাওয়ার নিয়ম জানুন।
  • স্পিরুলিনা ১০ থেকে ১৫ গ্রাম গ্রহণ করা যায়। এজন্য নিয়মিত আমরা এই স্পিরুলিনা ১০ থেকে ১৫ গ্রাম গ্রহণ করতে চাইলে আমাদের টানা তিন থেকে ছয় মাস গ্রহণ করতে হবে।
  • স্পিরুলিনা ট্যাবলেট খালি পেটে না খাওয়াই ভালো এই ট্যাবলেটটি খাওয়ার নিয়ম হচ্ছে এক গ্লাস পানির সঙ্গে একটি ট্যাবলেট খেতে হবে ।
  • স্পিরুলিনার পাউডার ফরমেট আমরা বাজারে পেয়ে থাকি সেটি আমাদের খেতে হবে বিভিন্ন শরবত বা ফ্রুট ড্রিংসের মাধ্যমে। হালকা একটু গরম পানির সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে । 
  • স্পিরুলিনা খাবার মোক্ষম সময় হচ্ছে সকালের নাস্তা বা ব্রেকফাস্ট এর এক ঘন্টা পর এবং দুপুরের খাবারের প্রায় এক ঘন্টা পর ।
  • রাতের খাবারের পর স্পিরুলিনা খেলে আমাদের ঘুমের সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে এজন্য রাতে এটি না খাওয়াই ভালো।

পাওয়ার ৩০ ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম

পাওয়ার ৩০ ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম জানুন। এই ট্যাবলেটটি দিনে ১ থেকে ২ টি গরম পানি অথবা গরম দুধের সঙ্গে খেতে হবে তবে এক্ষেত্রে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। 

অবশ্যই ট্যাবলেটটি ছোট্ট বাচ্চাদের নাগালের বাইরে রাখবেন। এই ট্যাবলেট সঙ্গমের প্রায় এক থেকে দুই ঘন্টা পূর্বে খেতে হবে । তবে বিশেষ করে এই ট্যাবলেট এড়িয়ে চলাই উচিত । এ ধরনের ট্যাবলেট খেলে আমাদের বিভিন্ন ধরনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া তৈরি হতে পারে । ডাক্তারের সাজেস্ট কৃত প্রেসক্রিপশন ছাড়া এ ধরনের পণ্য আমরা কখনোই খাব না।

লেখকের শেষকথা

আজকে আমরা এই আর্টিকেলটিতে বেশ কিছু ওষুধ খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানলাম। আমরা খুব সহজেই এসব ওষুধ বাজারের ফার্মেসিগুলোতে পেয়ে থাকি। তবে অবশ্যই একটি বিষয় খেয়াল রাখবেন অতিরিক্ত পরিমাণে কোন ঔষধ সেবন করা ঠিক না। তাই যে কোন ধরনের সমস্যা হলে প্রাকৃতিক ভাবে সেটা ঠিক করার চেষ্টা করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url