চিয়া সিড এর উপকারিতা ও অপকারিতা জেনে নিন
প্রিয় পাঠক চিয়া সিড এর উপকারিতা ও অপকারিতা জেনে নিন। এই বীজ আমাদের বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি উপাদান দিয়ে থাকে এটি অনেক ভাবে খাওয়া যায় পুষ্টিগুণে ভরপুর এবং খেতে অনেক সুস্বাদু
নিয়মিত এই বীজ খেলে আমাদের শরীরের সকল ধরনের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
ভূমিকা
এটি একধরনের বীজ এর মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন ও মিনারেল পর্যাপ্ত পরিমাণে ভরপুর রয়েছে ওমেগা থ্রি এবং এন্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ সকল ধরনের উপাদান এই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে নিচে আরও পড়তে থাকুন
চিয়া সিড এর উপকারিতা ও অপকারিতা জেনে নিন
প্রাচীন কালের লোকজনেরা এইবীজকে সোনার চেয়েও বেশি মুল্যবান মনে করতেন। আমাদের দেশের পুষ্টি উপাদান সমৃদ্ধ খাবার গুলোর মধ্যে অন্যতম একটি বীজ। বীজ জাতীয় সকল ধরনের খাবারই আমাদের স্বার্থের জন্য ভীষণ উপকারী। এতে রয়েছে অনেক বেশি পরিমাণে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড ক্যাম্পে ফেরল কোয়ের সেটিন
আরও পড়ুনঃ ভিটামিন ই ক্যাপসুল খাওয়ার নিয়ম জানুন
ক্লোরোজেনিক এসিড অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পটাশিয়াম আয়রন ম্যাগনেসিয়াম ক্যালসিয়াম প্রোটিন দ্রবণীয় ও দ্রবণীয় আঁশ। এর উপকারিতা হল
- বিশেষজ্ঞদের তথ্য মতে মুরগির ডিম থেকে ৩ গুণ বেশি উচ্চমাত্রার প্রোটিন আছে এইবীজে, যা আমাদের দেহের জন্য অত্যন্ত উপকারী।
- এতে রয়েছে অনেক বেশি পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের শরীরের সকল প্রকার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে উন্নত করে।
- দুধের চেয়েও ৫ গুণ বেশি ক্যালসিয়াম পাওয়া যায় এই বিজে। যা আমাদের হাড়ের স্বাস্থ্য রক্ষা করে হাড় কে মজবুত ও শক্তিশালী করে তোলে।
- এইবীজ আমাদের রক্তের ব্লাড সুগার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে এর ফলে ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি অনেক কম থাকে।
- এইবীজে থাকা ওমেগা থ্রি আমাদের শরীরে হৃদরোগের ঝুঁকি ও ক্ষতিকর কোলেস্টোরেল কমাতে ও সহায়তা করে।
- বিভিন্ন গবেষণায় জানা যায় এতে রয়েছে স্যালমন মাছের চেয়েও ৮ গুণ বেশি ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড যা আমাদের দেহের অভ্যন্তরের ক্ষতিকর কোলেস্টেরল ও হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
- এইবীজ খেলে আমাদের শরীর থেকে ক্ষতিকারক বর্জ্য বের করতে এবং গ্যাসের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। এর পাশাপাশি এটি আমাদের মাথার চুল মুখের ত্বক ও নখের যত্নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
- ম্যাটাবলিক সিস্টেমকে উন্নত করে ওজন কমাতেও সাহায্য করে
- এই বীজ নিয়মিত খেলে আমাদের শরীরে অ্যাসিডিটির সমস্যা দূর হয়ে যায়।
- এটি খাওয়ার ফলে আমাদের শরীরে শারীরিক শক্তি ও কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়
- চিয়া বীজ খেলে আমাদের কোলন পরিষ্কার থাকে এর ফলে কোলন ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি অনেক কম থাকে।
- চিয়া বীজ খেলে আমাদের ভালো ঘুম হতে সাহায্য করে
- এই বীজ ক্যান্সার প্রতিরোধ করে
- চিয়া বীজ আমাদের হাঁটু এবং জয়েন্টের ব্যাথা দূর করতে মুখ্য ভূমিকা পালন করে
- চিয়া বীজ আমাদের হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে
- এই বীজ খাওয়ার ফলে আমাদের এটেন্সান অ্যাটেনশান ডেফিসিট হাইপার একটিভিটি ডিস অর্ডার দূর করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
অপকারিতা
- অত্যাধিক মাত্রায় এই বীজ খেলে আমাদের শরীরে ওজন অস্বাভাবিক ভাবেই দ্রুত কমতে থাকে।
- খুব বেশি পরিমাণে খেলে পেটের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। কারণ এই বীজের মধ্যে রয়েছে অত্যাধিক পরিমাণে ফাইবার এর জন্য আমরা অল্প পরিমাণে এই বীজ খাওয়া্র চেষ্টা করব। এবং স্বাস্থ্য সমস্যা মনে হলে খুব দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নিব
- সকল ধরনের খাবারেরই উপকারিতার সঙ্গে কিছু অপকারিতাও থাকে ঠিক তেমন এই বীজের ক্ষেত্রেও।
- এ বীজ আমাদের দেহে শর্করা নিয়ন্ত্রণ করে রক্তচাপ কমায় এজন্য অতিরিক্ত এই বীজ সেবন করলে রক্তচাপ বেশি কমে যাওয়ার সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়।
ওজন কমাতে চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম
ওজন কমাতে চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম। এই বীজ বিভিন্নভাবে খাওয়া যায় তবে সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হচ্ছে পানিতে ভিজিয়ে রেখে খাওয়া। এবং আমরা জুস পুডিং ওটস স্মুতির সঙ্গে মিক্স করে খেতে পারব। এছাড়াও সবজি বা ছেলেদের উপরে ছড়িয়ে দিয়ে খাওয়া যেতে পারে ও টক দই সিরিয়াল রান্না করে খাওয়া যেতে পারে।
আরও পড়ুনঃ খেজুর খাওয়ার গোপন উপকারিতা জানুন
এটি খাবার নিয়ম হচ্ছে পরিষ্কার পানি একটি পাত্রে হালকা কুসুম গরম করে নিতে হবে প্রায় ৩০ মিনিট এই পানিতে এই বীজ ভিজিয়ে রাখতে হবে এরপর সকালে খালি পেটে এই বীজগুলো খেতে পারবেন এবং রাতে ঘুমানোর আগে এই উপকরণটি খাওয়া যাবে। বিভিন্ন বিশেষজ্ঞরা মতামত দিয়েছেন দ্রুত ওজন কমানোর জন্য নিয়মিত
সকাল বেলা ও রাতে ঘুমানোর আগে ১ গ্লাস পানির মধ্যে ২ চামচ এইবীজ ও ২ চামচ লেবুর রস মিশিয়ে খেলে খুব কার্যকরী ফলাফল পাওয়া যাবে।
গর্ভাবস্থায় চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম
গর্ভাবস্থায় চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম জানুন। এই বীজ সকল ধরনের পুষ্টিগুণের পাওয়ার হাউস । এর খুব বেশি একটা পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই এজন্য ডায়েটে গর্ভাবস্থায় গর্ভকালীন নারীরা নিঃসন্দেহে এই বীজটি খেতে পারবেন এ সম্পর্কে নিচে জানানো হলো
আরও পড়ুনঃ গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা ফর্সা হয়
- চিয়া বীজের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পুষ্টি গুনাগুন এর ফলে শিশুর বিকাশের জন্য প্রয়োজনীয় সব পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়।
- শিশুর হাড়ের ও দাঁতের বিকাশে সঠিকভাবে ক্যালসিয়াম প্রদান করতে এই বীজ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে এই বীজে এক চামচ ৭৫ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম বিদ্যমান থাকে।
- এতে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড যা গর্ভকালীন সময়ে গর্ভবতী মায়েরা খেলে শিশুর ব্রেনের বিকাশের কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। গর্ভকালীন সময়ে অনেক নারীরা সামুদ্রিক মাছ খেতে পারে না এজন্য এই সময় এই বিষ খেলে দুর্দান্ত পুষ্টি উপাদান পেয়ে থাকেন।
- এই বিজি রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্যালসিয়াম ম্যাগনেসিয়াম ম্যাঙ্গানিজ জিংক প্রোটিন সেলোনিয়াম ইত্যাদি যা গর্ভাবস্থায় বিভিন্ন ধরনের ঝুঁকি দূর করতে সাহায্য করে যেমন
- ক্যান্সার
- একজিমা
- গ্রহণ এর দুর্বল বৃদ্ধি
- ডায়াবেটিস
- হৃদরোগ
- গর্ভকালীন সময়ে এই বিষ খেলে এতে থাকা উচ্চ ফাইবারের কারণে মায়েদের পেট দীর্ঘ সময় পর্যন্ত ভরা থাকে যার ফলে ঘন ঘন খাবারের অপ্রয়োজনীয় অভ্যাস দূর হয়ে যায়।
- রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে ডায়াবেটিসজনিত বিভিন্ন ধরনের সমস্যা ও বাড়তি গ্লুকোজ দূর করে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে যার ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ দূরে থাকে
গর্ভাবস্থায় এর কিছু অপকারিতা
বিশেষজ্ঞ ডাক্তারগণ গর্বকালীন সময়ে মায়েদের নিয়মিত ২৮ গ্রাম এইবীজ খাওয়ার জন্য পরামর্শ দিয়ে থাকেন। তবে এই পরিমাণ খুব বেশি হয়ে গেলে বিভিন্ন ধরনের স্বাস্থ্য ঝুঁকি সৃষ্টি হতে পারে যেমন
- ডায়রিয়া
- রক্তের শর্করার মাত্রা হঠাৎ করে কম হয়ে যাওয়া
- ডিহাইড্রেশন
- তবে এই বীজটি গর্ভাবস্থার পরবর্তী সময়কালীন সময়ে অনেক সাহায্য করে থাকে স্তন দানকারী মায়েদের সর্বোত্তম দুধ উৎপাদনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
- এ বীজে অত্যাধিক মাত্রায় পুষ্টি উপাদান সহ এন টি এফ সি রয়েছে সেজন্য শিশুকে বুকের দুধ খাওয়ানোর ফলে এই উপাদান গুলো শিশুর মধ্যে প্রেরণ করা সম্ভব হয়।
- ডক্টর গণেরা পরামর্শ দিয়ে থাকেন এই বীজ বুকের দুধের ডিএইচ এ কনটেন্ট বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে এর ফলে শিশুর মস্তিষ্কের সঠিক বিকাশ ও সুস্বাস্থ্য ধরে রাখতে সাহায্য করে।
এজন্য গর্ভকালীন সময়ে এই বীজকে কিভাবে ডায়েটে রাখতে হয় তা হলো
- এটি বিভিন্ন ধরনের রান্নার তরকারি ঘন করতে সাহায্য করে এজন্য বিভিন্ন ধরনের রান্নায় ডাল স্যুপ বা তরকারি মধ্যে এই বীজ ব্যবহার করে খাওয়া যাবে।
- জুস ও স্মুদি করে এই বীজ দুর্দান্তভাবে খাওয়া যায় ব্লেন্ডারে মিক্স করে এই বীজের গুড়া চা তৈরি করে ও খাওয়া যায়
- ডিমের বিকল্প হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে বেকিং করার সময় এটিকে ডিমের বিকল্প হিসেবে খাওয়া যায়। বিভিন্ন ধরনের কুকিস রুটি রাস্ক কেক ব্রেকিং রেসিপি গুলোতে ডিমের পরিবর্তে এই বীজ ব্যবহার করে খাওয়া যায়।
- রাতের খাবারে রান্নার সময় ভাতের সঙ্গে বা তরকারির সঙ্গে ব্যবহার করে খেলে অনেক বেশি পরিমাণে পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়।
- নিয়মিত ওটস এর মত সকালের মেনুতে এই বীজ রাখলে বিভিন্ন ধরনের রুটি ময়দা ডোসা ইডলি ও বাটারের সঙ্গে মিক্স করে খাওয়া যায় ।
চিয়া সিড খেলে কি হয়
চিয়া সিড খেলে কি হয় জেনে নিন। এই বীজটি অত্যাধিক পুষ্টি গুণ সমৃদ্ধ এজন্য এটি খেলে আমাদের দেহে বিভিন্ন ধরনের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় এবং । শরীরের পুষ্টি উপাদান ঘাটতি পূরণ হয়ে যায়।
- এই বীজে রয়েছে অত্যাধিক পরিমাণে প্রোটিন ফাইবার ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড ক্যালসিয়াম ম্যাগনেসিয়াম ফসফরাস ও প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান।
- এই বীজ প্রাকৃতিকভাবে গ্লোটেন মুক্ত এগুলি গ্লুটেন সংবেদনশীলতা ও সিনিয়াক রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য নিরাপদ এবং পুষ্টিকর বিকল্প তৈরি করতে সাহায্য করে।
- এর মধ্যে কার প্রোটিন উপাদান আমাদের দেহের মাংস পেশী সুস্থ রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এজন্য এটি খেলোয়ারদের অত্যন্ত পছন্দনীয় খাবারের তালিকা।
- চিয়া বীজে এর মধ্যে থাকা ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড ও এন্টি ইনফ্লামেন্টরি উপাদান আমাদের শরীরে প্রদাহ ও কমাতে সাহায্য করে।
- এই বীজের পুষ্টি উপাদান আমাদের শরীরের ত্বকের স্বাস্থ্যকে হাইড্রেশন প্রচার করে এবং বার্ধক্যের লক্ষণ গুলি দূর করতে সাহায্য করে।
- চিয়া বীজে অত্যাধিক মাত্রায় ক্যালসিয়াম ফসফরাস ও প্রোটিন সমৃদ্ধ উপাদান রয়েছে যা আমাদের দেহকে শক্তিশালী ও হাড়ের সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে সাহায্য করে।
- এই বীজের মধ্যে থাকা এন্টিঅক্সিডেন্ট উপাদানের কারণে আমাদের দেহ কে অক্সিডেটিভ ট্রেস থেকে রক্ষা করে যার ফলে দীর্ঘমেয়াদি রোগের ঝুঁকি কমে।
- এইবীজ খেলে আমাদের শরীরে রক্তের শর্করা মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে যার ফলে এটি ডায়াবেটিস ও ইনসুলিন প্রতিরোধী ব্যক্তিদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ খাদ্য উপাদান।
চিয়া সিড খাওয়ার সময়
চিয়া সিড খাওয়ার সময় জেনে নিন। এই বীজ খাবার নিয়ম অনেকেই জানেনা বেশিরভাগ সময়ই আমরা পানিতে ভিজিয়ে কাঁচা চিয়া বীজ খেয়ে থাকি। আবার অনেকেই ওটস এর সঙ্গে মিশিয়ে খায়। এই বীজ খাওয়ার সঠিক উপায় ও সঠিক সময় হলঃ দুধ বা পানিতে এইবীজ ভিজিয়ে খাওয়াই সঠিক পদ্ধতি। তবে কাঁচা চিয়া সিড কখনোই খাবেন না। এই বীজটি খাওয়ার সঠিক সময় হল সকালে ঘুম থেকে ওঠার পরে এবং রাতে ঘুমানোর ১ ঘন্টা আগে খেতে হবে যেসব ব্যক্তিরা ব্যায়াম করেন তারা নিয়মিত এই বীজ খেতে পারেন।
চিয়া সিড দিয়ে রূপচর্চা
চিয়া সিড দিয়ে রূপচর্চা করার নিয়ম জেনে নিন। ফেস মাস্ক হিসেবে ভীষণ কার্যকরী এটি এজন্য প্রয়োজন এ বীজ কে পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হবে বেশ কিছুক্ষণ ভিজিয়ে রাখলে এটি জেলের মত রূপ নিতে শুরু করবে ঠিক সেই সময় এতে ২ চামচ অলিভ অয়েল ১ চামচ মধু মিক্স করে নিতে হবে এবারে মিশ্রণটি আমাদের মুখে্র ত্বকে সুন্দর করে
মেসেজ করে লাগাতে হবে প্রায় ৩০ মিনিট রাখার পর এটি শুকিয়ে আসলে হালকা গরম পানি দিয়ে সুন্দরভাবে পরিষ্কার করে নিতে হবে মুখের ত্বক। বেশ কিছুদিন করলে আমাদের বিভিন্ন ধরনের ছোটখাটো সমস্যা দূর হয়ে মুখের ত্বক ও চকচকে হয়ে উঠবে। যেসব ব্যক্তিদের ত্বক নিস্তেজ হয়ে গেছে সেসব ব্যক্তিদের ত্বক পুনরীজীবিত করতে
এই বীজের স্ক্রাব তৈরি করে মুখের ত্বকে লাগালে সব ধরনের কালো দাগ দূর হয়ে যায় এবং মুখের ব্রণ পুরোপুরিভাবে নির্মূল করতে সক্ষম চিয়া বীজ।
শেষ কথা
এই পোস্টটিতে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি উপাদান ও ব্যবহারবিধি সম্পর্কে জানা হলো এটি পড়ে উপকৃত হয়ে থাকলে অবশ্যই বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করবেন। খুব বেশি পরিমাণে এই বীজ খাওয়ার চেষ্টা করবেন না। নিয়ম মেনে অল্প পরিমানে খাওয়ার চেস্টা কবেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url