ভাতের মাড়ের উপকারিতা-ভাতের মাড়ের ক্ষতিকর দিক জানুন
প্রিয় পাঠক ভাতের মাড়ের উপকারিতা ও ভাতের মাড়ের ক্ষতিকর দিক জানুন চাল সিদ্ধ করে ভাত রান্না করার সময় আমরা অনেকেই ভাতের মাড় বা ফ্যানা ফেলে দেই কিন্তু এই উপাদানটি আমাদের শরীরের ও ত্বকের জন্য
গুরুত্বপূর্ণ উপাদানের ঘাটতি পূরণ করে আমাদের দেহের বিভিন্ন ধরনের রোগ হলে আমরা নিয়মিত ১ গ্লাস ভাতের মার খেলে এ রোগ থেকে মুক্তি পাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়
ভূমিকা
ভাত আমাদের প্রতিদিনের প্রধান খাদ্যে । এজন্য আমদের ১৬ য়ানা বাঙ্গালীদের মাছে ভাতে বাংগালী বলা হয়। তবে ভাতের পাশাপাশি ভাতের ফ্যানাও আমাদের জন্য অনেক উপকারি উপাদান যা আমাদের দেহের বিভিন্ন ধরনের রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্যে করে এই সম্পর্কে জানতে নিচে আরও পড়ুন।
ভাতের মাড়ের উপকারিতা
ভাত আমাদের প্রধান খাদ্য। খাঁটি বাঙালিদের হৃদয় জুড়ে রয়েছে ভাতের সেই স্বাদ এজন্য আমাদেরকে বলে মাঝে ভাতে বাঙালি । ২৪ ঘন্টার মধ্যে আমরা তিন বেলা ভাত খাই যা আমাদের শক্তির প্রধান উৎস। ভাতে এখন বাঙ্গালীদেরকে ছাড়িয়ে সারা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অনেক জনপ্রিয়তা লাভ করেছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের লোকজন এখন ভাত খাচ্ছে।
তবে শুধু ভাতই নয় ভাতের মাড় বা ফ্যানা অধিক কার্যকরী একটি উপাদান আমাদের জন্য। ভাতের ফ্যানাতে রয়েছে খনিজ ভিটামিন ই ও এন্টি অক্সিডেন্ট এর মত গুরুত্বপূর্ণ উপাদান যা আমাদের দেহের বিভিন্ন অংশকে সঠিক ভাবে শক্তি উৎপাদন করে। প্রাচীন সব দার্শনিকরা ভাতের মারের গুরুত্বপূর্ণ ঔষধি গুনাগুন সম্পর্কে অনেক আগেই আলোচনা করেছেন
- আমাদের শরীরে দূষিত কোন খাদ্য গ্রহণের ফলে পাতলা পায়খানা বা ডায়রিয়া হলে এই সময় পেটে অনেক ব্যঁথা হয়। আর এই সময় উপকারী ওষুধ হিসেবে ভাতের ফ্যানা অনেক কার্যকরী ১ গ্লাস ভাতের ফ্যানার সঙ্গে অল্প কিছু পরিমাণে লবণ মিশিয়ে খেলে এ রোগ খুব দ্রুত সেরে যায়।
- প্রতিদিন শরীর চর্চার আগে এক গ্লাস করে ভাতের ফ্যানা খেলে আমাদের দেহে আটটি উপকারী উপাদান পাওয়া যায় এতে রয়েছে অ্যামাইনো এসিড যা এক্সারসাইজের সময় আমাদের পেশীর সঠিক গঠন করে।
- বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে প্রতিদিন দুই গ্লাস ভাতের ফ্যানা খেলে আমাদের শরীরের বাওয়েল মুভমেন্ট এর বৃদ্ধি ঘটে।
- উচ্চ রক্তচাপ রয়েছে এমন ব্যক্তিদের প্রতিদিন এক গ্লাস করে ভাতের ফ্যানা খেলে এই রোগটি নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
- ভাতের ফ্যানাতে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণ গ্লুকোজ ও শর্করা এর জন্য এটি কি খেলে আমাদের শরীরের ডায়াবেটিস আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা অনেক কম থাকবে।
- ভাতের ফ্যানাতে পর্যাপ্ত পরিমাণে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও স্টেরয়েড এজন্য এটি খাওয়ার ফলে সূর্যের অতি ক্ষতিকর আলট্রা ভায়োলেট রশ্মি আমাদের শরীরে কোন ক্ষতি করতে পারে না।
ভাতের মাড়ের ক্ষতিকর দিক জানুন
ভাত আমাদের জন্য অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি খাদ্য উপাদান । তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে এটি অনেক হুমকি স্বরূপ। যেমন ভাত আমাদের শরীরে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধি করে দিতে পারে এজন্য ডায়াবেটিস আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ভাত খেতে হবে। তবে ভাতের সঙ্গে ভাতের মাড়েরও কিছু সম্পৃক্ততা রয়েছে ভাতের ফ্যান খাওয়ার ক্ষতিকর দিক জানুন
- অনেক বেশি পরিমাণে ভাত ও ভাতের ফ্যানা খেলে আমাদের শরীরে অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
- অনেক বেশি পরিমাণে ভাতের ফ্যানা খেলে আমাদের শরীরে অতিরিক্ত ঘুম তৈরি হতে পারে যার দরুন শারীরিক অনেক ক্ষতির সৃষ্টি করতে পারে।
- লাল চালের ভাত ও ভাতের ফ্যানা আমাদের জন্য অনেক উপকারী তবে সাদা চালের ভাতের ফ্যানা খেলে আমাদের শরীরে মেটাবলিজম ও কার্বোহাইড্রেট কমে হজম শক্তি কমে যায়।
- অনেক বেশি পরিমাণে এই ফ্যানা খেলে আমাদের শরীরের অতিরিক্ত চর্বি বেড়ে যেতে পারে বুকে পাছায় এবং পুরো শরীরে
- নিয়মিত অনেক বেশি পরিমাণে ভাতের ফ্যানা খেলে আমাদের শরীরে উচ্চ রক্তচাপ রোগ সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়
- নিয়মিত ভাতের ফ্যানা খেলে আমাদের মুখভব করে দাঁতের অনেক ক্ষতি করে এটি খাওয়ার ফলে আমাদের দাঁতে লেগে থাকে যার জন্য দাঁতের এনামেল ক্ষতিগ্রস্ত এবং দাঁত ক্ষয় রোগের সৃষ্টি হতে পারে এর ফলে দাঁত পড়ে যাওয়া ও দাঁতে পোঁকা লাগা রোগের সৃষ্টি হতে পারে
- ফ্যানা খেলে আমাদের শরীরের অভ্যন্তরে হজমের সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে আমাদের পাচনতন্ত্রের জমা থেকে কোষ্ঠকাঠিন্য পেট ফাঁপা বিভিন্ন ধরনের সমস্যা তৈরি করতে পারে এজন্য ভাতের ফ্যানা না খাওয়াই ভালো।
- ভাতের ফ্যানা অনেক বেশি পরিমাণে খেলে আমাদের শরীরে এলার্জির সমস্যা তৈরি হতে পারে যাদের শরীরে এলার্জির সমস্যা আছে তাদের এই উপকরণটি এড়িয়ে চলাই ভালো
- মাড়ে বিদ্যমান রয়েছে উচ্চ গ্লাইসেমিক ইনডেক্স যুক্ত খাবার সেজন্য ভাতের মার রক্তে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধি করতে পারে যার দরুন ডায়াবেটিস রোগী দের জন্য ভাতের মার একটি গুরুতর সমস্যা হতে পারে
- ভাতের ফ্যানাতে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ফাইবার যা খাবারের মাধ্যমে আমাদের পেটের মধ্যে অনেক বেশি পরিমাণে পৌঁছে গেলে আমাদের শরীরে ডায়রিয়ার মত গুরুতর সমস্যা তৈরি হতে পারে এজন্য প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে নিয়মমাফিক ভারতের ফ্যানা খাওয়ার চেষ্টা করবেন।
- ভাতের ফ্যানাতে বিদ্যমান রয়েছে ফ্যাট পরিমাণ মতো এজন্য অনেক বেশি পরিমাণে এই ফ্যানা খেলে আমাদের শরীরে চর্বি জমার পাশাপাশি রক্তে ও লিভারে ও চর্বি জমতে থাকে
- অনেক বেশি পরিমাণে এই ফ্যানা খেলে আমাদের শরীরের রক্তের শর্করার মাত্রাবৃদ্ধি পেতে পারে
আমরা সর্বোপরি একটা কথা মাথায় রাখবো যে কোন জিনিসই অনেক বেশি পরিমাণে বা মাত্র অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়া ঠিক না এজন্য আমরা এই তরল পানিওটি নিয়মমাফিক খাওয়ার চেষ্টা করব অতিরিক্ত পরিমাণে খেলে আমাদের শরীরে উপরোক্ত বিভিন্ন ধরনের রোগের সম্ভাবনা সৃষ্টি হতে পারে।
ভাতের মাড় খেলে কি মোটা হয় জেনে নিন
ভাতের ফ্যানা একটি তরল খাবার ভাতে রয়েছে অনেক পুষ্টি উপাদান যা আমাদের শরীরে রক্তের শর্করার মাত্রা বৃদ্ধি করতে সক্ষম। প্রয়োজনের চেয়ে অতিরিক্ত মাত্রায় ভাত ও ভাতের ফ্যানা খেলে আমাদের শরীর খুব দ্রুত ওজনের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলবে ভাতের মাড় খেলে কি মোটা হয় জেনে নিন
- লাল চালের ভাতের থেকে সাদা চালের ভাত আমাদের দেহের জন্য অনেক ক্ষতিকর এই ভাত খেলে আমাদের শরীর খুব দ্রুত ওজন বৃদ্ধি পেয়ে মোটা হয়ে যেতে পারে এবং ভাতের ফ্যানা খেলে আমরা ধীরে ধীরে মোটা হতে থাকবো।
- খুব বেশি পরিমাণে ভাত ও ভাতের ফ্যানা খেলে আমাদের প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও প্রোটিন উপাদানের খাদ্য সঠিক পরিমাণে খাওয়া সম্ভব হয় না যেমন মাছ মাংস ও সবজি এগুলো সঠিক পরিমাণে না খাওয়ার ফলে আমাদের শরীরে আমি ও প্রোটিনের ঘাটতি তৈরি হয়। যার ফলে আমাদের শরীরের মেদ বেড়ে মোটা হয়ে যেতে পারে।
ত্বকের যত্নে ভাতের মাড়ের উপকারিতা
ভাতের ফ্যানা আমাদের শরীরের অভ্যন্তরে অনেক উপকারী উপাদান দিয়ে শরীরের বিভিন্ন ঘাটতি পূরণ করে। তবে ত্বকের যত্নে ভাতের মাড়ের উপকারিতা অনেক বেশি এ সম্পর্কে নিচে কিছু তথ্য আলোচনা করা হলো
- প্রতিদিন দুইবার ভাতের ফ্যানা আমাদের মুখে লাগালে মুখের ত্বকের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা ব্রণ ও কালো দাগ খুব দ্রুত দূর হয়ে যায়। এর মধ্যে থাকা এন্টি ইনফ্লামেন্টরি উপাদান ত্বকের অভ্যন্তরে প্রবাহের মাত্রা কমিয়ে দেয় যার ফলে ব্রণ দ্রুত কমে যায়।
- ভাতের ফ্যানাকে প্রাকৃতিক টোনার বলা হয়। ত্বক বিশেষজ্ঞরা বিভিন্ন পরীক্ষা নিরীক্ষা করে দেখেছেন যে নিয়মিত ভাতের ফ্যানা মুখে লাগিয়ে মেসেজ করলে ত্বকের বিভিন্ন ধরনের ছোট ছোট ছিদ্র দূর হয়ে স্কিনের উপরের অংশে মৃত কোষকে দূর করে দিয়ে ত্বক আরো চকচকে ও উজ্জ্বল করে তোলে।
- গোসলের আগে ভাতের ফ্যানা আমাদের মাথার ত্বকে ও চুলে লাগালে লাগিয়ে ৩০ মিনিট পর হালকা কুসুম গরম পানি দিয়ে চুল পরিষ্কার করে নিতে হবে এতে চুলের গোড়ার পুষ্টি দূর হবে যার ফলে চুল পড়া রোগ খুব দ্রুত কমে চুল আরো চকচকে ও ঘন হয়ে উঠবে।
- দুধের সঙ্গে ভাতের ফ্যানা মিশিয়ে আমাদের মুখের ত্বকে লাগালে ত্বক অনেক উজ্জ্বল ও টান টান হয়ে উঠবে।
- ত্বকের আদ্রতা সুস্থ হয়ে গেলে এতে এলোভেরা ও ভাতের ফ্যানা জেল করে সুন্দরভাবে মেসেজ করে লাগাতে হবে এর ফলে ত্বক অনেক উজ্জ্বলতা ও ময়েশ্চারাইজড হয়ে উঠবে।
- ভাতের ফ্যানা ছেকে নিয়ে এতে আলাদাভাবে একটু জাল দিয়ে ঘন করে নিতে হবে এরপর এতে তিন থেকে চার ফোটার লেবুর রস দিয়ে মিক্স করে নরম তুলা দিয়ে আমাদের চোখের নিচে মালিশ করে টিস্যু দিয়ে ঢেকে রাখতে হবে এতে চোখের নিচের কালো কালো দাগ ও বলিরেখা খুব দ্রুত দূর হয়ে যাবে।
ভাতের মাড়ের হেয়ার প্যাক সম্পর্কে জানুন
ভাতের ফ্যানাতে সব ধরনের সমস্যা সমাধানের মত উপাদান রয়েছে আমাদের মাথার চুলের যত্ন নেওয়ার জন্য এটি অনেক কার্যকরী উপাদান ভাতের মাড়ের হেয়ার প্যাক সম্পর্কে জানুন চুলের যত্ন নেয়ার জন্য আমরা অনেকে অনেক কিছু ব্যবহার করে থাকি। তবে এক্ষেত্রে ভাতের ফ্যানা গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান আমরা বাজার থেকে কেনা দামি দামি
আরও পড়ুনঃ কোন খাবার গুলো খেলে ডায়াবেটিস বাড়ে
অনেক শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার আমাদের মাথার চুলে ব্যবহার করি। কিন্তু আমরা প্রাকৃতিক উপাদান হিসেবে সব শ্যাম্পু ও প্রোডাক্ট বাদ দিয়ে ভাতের ফ্যানা আমাদের চুলে ব্যবহার করি তাহলে আমাদের চুল অনেক উজ্জ্বলতা ও সিল্কি হয়ে উঠবে এবং চুল ঝরা রোগ খুব দ্রুত কমে যাবে আর এটা ব্যবহার না করলে বিশ্বাস করা সম্ভব না।
এর জন্য প্রয়োজন পরিষ্কার ভাতের ফ্যানার সঙ্গে অ্যালোভেরা জেল মিক্স করে নিতে হবে এরপর তা মাথার স্কেলপে ও চুলে সুন্দরভাবে মেসেজ করে লাগাতে হবে ১০ থেকে ১৫ মিনিট পর চুল পরিষ্কার ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে তাহলে চুলের সব ধরনের সমস্যা খুব দ্রুত দূর হয়ে যাবে
ভাতের মাড়ের ফেসপ্যাক সম্পর্কে জেনে নিন
ভাত রান্না করার সময় আমরা ভাতের মাড় বা ফ্যানা ফেলে না দিয়ে এই উপাদান দিয়ে অসাধারণ ফেসপ্যাক তৈরি করে নিতে পারি যা আমাদের ত্বকের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। ভাতের মাড়ের ফেসপ্যাক সম্পর্কে জেনে নিন। আমরা বাহিরে চলাফেরার সময় সূর্যের অতি বেগুনি রশ্মি আমাদের ত্বকের উপরে পড়লে ত্বক পুড়ে যায়
এবং বিভিন্ন ধরনের কালো কালো দাগের সৃষ্টি হয়। এছাড়াও বয়সের ছাপ বা বোলি রেখার মাধ্যমে আমাদের ত্বকে অনেক দাগের সৃষ্টি হয় যা আমাদের সৌন্দর্য নষ্ট করে । এ সকল সমস্যা দূর করার জন্য ভাতের ফ্যানার ফেসপ্যাক অনেক কার্যকর। এটি একটি প্রাকৃতিক ফেসিয়াল উপাদান যা খুব সহজেই করা সম্ভব হয়।
এর জন্য প্রয়োজন ভাতের ফ্যানার সঙ্গে অল্প কিছু পরিমাণে কাঁচা হলুদ ও ডিমের সাদা অংশ যোগ করে মিক্স করে নিতে হবে এরপর এই মিশ্রণটি আমাদের ত্বকে লাগাতে হবে যার ফলে আমাদের ত্বকের সব ধরনের সমস্যা খুব দ্রুত সেরে যাবে এবং ত্বক উজ্জ্বল ও টানটান হয়ে উঠবে। এই প্রক্রিয়াটি নিয়মিত করতে হবে।
লেখকের মন্তব্য
আমাদের দেহের দেহের প্রাকৃতিক সব উপকারী উপাদান নিয়ে আমরা অনেক সুস্থ থাকতে পারি তবে এ বিষয়গুলো আমরা অনেকেই জানিনা যার মধ্যে ভাতের ফ্যানা একটি এটি আমাদের দেহের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ তবে খেয়াল রাখতে হবে খুব বেশি পরিমাণে এটি খাওয়া যাবে না।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url