ব্লাড ক্যান্সারের লক্ষণ-ব্লাড ক্যান্সার কি ভাল হয় জানুন
সম্মানিত পাঠক ব্লাড ক্যান্সারের লক্ষণ ও ব্লাড ক্যান্সার কি ভাল হয় জানুন। ক্যান্সারে এমন একটি রোগ যাকে আমরা সবাই মরণবাদী নামে চিনি। বর্তমান সময়ে এই রোগটি হলে ভয় পাওয়ার কোন কারণ নেই।
বিভিন্ন জরিপে দেখা গেছে যে ৭০ এর দশকের পরে ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীদের বেঁচে থাকার হার প্রায় ৩ গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে আর এইসব সম্ভব হয় প্রাথমিক অবস্থায় ক্যান্সারের চিকিৎসা করানোর ফলে
ভূমিকা
উন্নত বিশ্বে এখন বেশিরভাগ ক্যান্সারেরই চিকিৎসার মাধ্যম তৈরি হয়েছে । তবে এই রোগটি হলে খুব দ্রুত ভেঙে না পড়ে সঠিক জীবন যাপন ও খাদ্য অভ্যাসের ফলে দীর্ঘদিন বেঁচে থাকা সম্ভব এই সম্পর্কে জানতে নিচে আরও পড়ুন।
ব্লাড ক্যান্সারের লক্ষণ
ক্যান্সার এই পৃথিবীর এমন একটি ব্যাধি যেটি একবার শরীরের বাসা বাঁধলে মৃত্যুর ঝুঁকি অনেকটা বেড়ে যায়। তবে এই রোগটি যত দ্রুত চিহ্নিত করা যাবে তত দ্রুত চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হওয়া সম্ভব। এই রোগের রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। প্রাপ্তবয়স্ক থেকে শিশু সবার মধ্যেই এই রোগ সৃষ্টি হচ্ছে । এ রোগে আক্রান্ত হলে
আরও পড়ুনঃ কিডনী রোগ কি জন্য হয়
আমাদের শরীরে রক্তের প্রয়োজনীয় উপাদান গুলি অনিয়ন্ত্রিত ভাবে পরিচালনা হয়। এজন্য এ রোগের ১৫ টি লক্ষণ নিচে দেওয়া হল
- শরীরে অস্বাভাবিক রক্তক্ষরণ এই ক্যান্সারের প্রধান একটি উপসর্গ। হঠাৎ কোনো কারণে শরীর থেকে রক্তক্ষরণ সৃষ্টি হলে খুব দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে।
- শরীরে খুব ঘন ঘন জ্বর হওয়া এটিও ক্যান্সারের অন্যতম একটি লক্ষণ। জ্বরের বিভিন্ন ধরনের ওষুধ খেয়ে জ্বর ভালো না হলে এটি ও ক্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে এজন্য খুব দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
- রাতে ঘুমানোর পর হঠাৎ করে অস্বাভাবিকভাবে ঘেমে যাওয়া এটিও ক্যান্সারের প্রধান লক্ষণ হতে পারে এ বিষয়টি কোনভাবেই এড়িয়ে যাওয়া ঠিক না।
- আমাদের দেহের হারে প্রচুর পরিমাণে ব্যথা অনুভব হতে থাকলে এটিও এই ক্যান্সারের প্রধান একটি উপসর্গ হতে পারে। আমাদের শরীরে এ জাতীয় ব্যাথা হলে খুব দ্রুত ডাক্তারের দ্বারস্থ হতে হবে।
- কোন কারণ ছাড়াই হঠাৎ করে শরীরের ওজন কমতে থাকা এটিও এই ক্যান্সারের প্রধান একটি লক্ষণ।
- কোন কাজ করতে গেলে শরীরে অনেক বেশি পরিমাণে ক্লান্তি ভাব চলে আসা ও বিশ্রাম নেওয়ার অনুভূতি তৈরি হওয়া এটি এই ক্যান্সার এর লক্ষণ হতে পারে।
- ডায়রিয়া বা কোষ্ঠকাঠিন্য বা মলত্যাগের সময় এর আকার অনেকদিন ধরে পরিবর্তন হয়ে থাকলে এটিও এই ক্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে।
- স্কিন ক্যান্সার ছাড়াও অন্য ক্যান্সার বা এই ক্যান্সার হলে আমাদের ত্বকের বিভিন্ন স্থানে এর উপসর্গ তৈরি হতে পারে যেমন ত্বক ও চোখ হলুদ হয়ে যাওয়া এবং জন্ডিস সৃষ্টি। ত্বক অতিরিক্ত পরিমাণে চুলকানি ও লাল হয়ে যাওয়া বা কালো হয়ে যাওয়া কে হাইপার পিগমেন্টেশন সৃষ্টি হওয়া এবং শরীরে অস্বাভাবিকভাবে চুলের বৃদ্ধি হওয়া।শরীরে কোন অংশ কেটে গেলে খুব দ্রুত সেই ক্ষত শুখায় না এবং আঁচিলের মতো গুটিগুটি শরীরের বিভিন্ন স্থানে তৈরি হওয়া এই ক্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে ।
- কোন কিছু খাবার সময় গলা দিয়ে গিলতে অনেক সমস্যা তৈরি হওয়া এই সমস্যাকে ইউসুফেগাস বা পাকস্থলী ক্যান্সারের লক্ষণ বলে।
- দীর্ঘ সময় ধরে অনিয়ন্ত্রিতভাবে কাশি হলে বা তিন থেকে চার সপ্তাহের বেশি সময় ধরে হলে এটিও এই ক্যান্সারের অন্যতম লক্ষণ হতে পারে এজন্য খুব দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে।
- নাক দিয়ে অনবরত রক্ত পড়া এ ক্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে।
- লিম্ফ নোড ফুলে যাওয়া ও শরীরে বারবার ইনফেকশন তৈরি হওয়া প্রধান একটি লক্ষণ হতে পারে।
- গ্লান্ড ফুলে যাওয়া লিভারের প্লীহা বড় হয়ে যাওয়া এটিও একটি অন্যতম লক্ষণ।
ব্লাড ক্যান্সার কি ভাল হয় জানুন
এই ক্যান্সার এমন একটি মরণব্যাধি। রক্তের ক্যান্সার মূলত তিন প্রকারের হয়ে থাকে মাইলোমা লিম্ফোমা ও লিউকেমিয়া। এই ক্যান্সার থেকে সঠিক চিকিৎসা নিয়ে খুব দ্রুত সুস্থ হওয়া সম্ভব। ক্যান্সারের চিকিৎসা গুলোর মধ্যে হল
- কেমোথেরাপি যা ক্যান্সারের কোড গুলোকে মেরে ফেলার ঔষধ হিসেবে কাজ করে
- রেডিয়েশন বা রেডিও থেরাপ যেটি ক্যান্সার কোষ ধ্বংস করার জন্য উচ্চ ক্ষমতাশীল শক্তির একটি রশ্মি
- ইমিউনো থেরাপি এটি ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়ে মানবদেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
- লক্ষ্যন যুক্ত থেরাপি এটি ক্যান্সার কোষের নির্দিষ্ট অস্বাভাবিক ভাবে কোন অংশ ভুলে গেলে সেই স্থানে এই ওষুধ ব্যবহার করা হয়।
- স্টেম সেল ট্রান্সপ্লান্ট ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হওয়া অস্থি বা কোষকে পুনরায় মত যা প্রতিস্থাপন করাকে ট্রান্সল্যান্ড বলে।
কি খেলে ব্লাড ক্যান্সার হয়
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ডব্লিউ এইচ ওর তথ্য মতে সারা পৃথিবীতে প্রতি বছর ৯ মিলিয়ন এর উপরে মানুষ মারা যায় । এই রোগটিকে পৃথিবীর দ্বিতীয় মৃত্যুর কারণ হিসেবে ধরা হয় । বিশেষজ্ঞ ডাক্তার গণেরা মতামত দিয়েছেন এই রোগের প্রকোপ হঠাৎ করে বেড়ে গিয়েছে আমাদের নিয়মিত খাদ্য অভ্যাস ও জীবনধারার আমুল পরিবর্তনের কারণে
আরও পড়ুনঃ ডায়াবেটিস রোগ ভালো হওয়ার উপায়
বিশেষ করে প্যাকেট জাত খাদ্যদ্রব্য ও ভেজাল কেমিক্যাল যুক্ত খাবার খাওয়ার ফলে দিন দিন এই রোগ বৃদ্ধি পাচ্ছে। এইজন্য এই রোগটি হলে খুব দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে সঠিক ভাবে চিকিৎসা করতে হবে। কি খেলে ব্লাড ক্যান্সার হয় জেনে নিন
- অতিরিক্ত বেশি পরিমাণে ভাজাভুজি রান্না করে খেলে শরীরে এই ক্যান্সার তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়। বিশেষ করে গরুর মাংস ও আলু কে তেলে ডুবিয়ে অধিক তাপমাত্রায় ভাজা হলে এর মধ্যে এক ধরনের অ্যাক্রিলামাইড উপাদান তৈরি হয় এই উপাদানটি কারসিনোজেনিক এজন্য এসব খাবার বেশি খেলে ক্যান্সার সৃষ্টি হতে পারে।
- প্রসেসড মিট শরীরে জন্য ডিম মাছ-মাংস অনেক গুরুত্বপূর্ণ উপকারী উপাদান কিন্তু এইসব উপাদান যদি প্রসেস অবস্থায় আঁধা সিদ্ধ অবস্থায় রান্না করে খাওয়া হয় তাহলে আমাদের শরীরে ক্যান্সার রোগ সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়।
- বাজার থেকে কেনা বিভিন্ন ধরনের প্যাকেটজাত দ্রব্য নুডুলস ওকমা পাস্তা বিভিন্ন ধরনের জুস আমরা অনেক সময় খুব দ্রুত রান্না করার ভয়ে এসব খাবার কিনে খেয়ে থাকি তবে এসব খাবার খেলে আমাদের শরীরে দ্রুত ক্যান্সার বাসা বাঁধতে পারে।
- পরিশোধিত খাবার যেমন আমরা বেশিরভাগ সময়ই সাদা তেলের মধ্যে ময়দা তৈরি রুটি লুচি ও বিভিন্ন ধরনের সিঙ্গারা খেয়ে থাকে এ ধরনের খাবার এই ক্যান্সারের অন্যতম কারণ তৈরি হতে পারে।
- প্রক্রিয়া জাত চিনি যা খেলে আমাদের শরীরে ইনসুলিনের মাত্রাবৃদ্ধি করে দিতে পারে। এজন্য খুব বেশি পরিমাণ চিনি খেলে শরীরে এই ক্যান্সার সৃষ্টি হতে পারে।
- বাণিজ্যিকভাবে খুব দ্রুত বৃদ্ধি করেন মাছ ও মুরগি এসব করার সময় এদের খাদ্যের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের কেমিক্যাল মিশ্রিত করে খাওয়ানো হয় এর জন্য এর মধ্যে অনেক বেশি মাত্রায় ভাইরাস পরজীবী ও ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ থেকে যায় এজন্য এইসব মাছ-মাংস খেলে আমাদের শরীরে ক্যান্সার সৃষ্টি হতে পারে।
ব্লাড ক্যান্সার রোগীর মৃত্যুর ১০ লক্ষণ জেনে নিন
ক্যান্সার রোগীর বেঁচে থাকার দিন ক্ষন হিসেবে কিছু কিছু বিশেষজ্ঞ আগেই বলে দেন। কিন্তু এই বিষয়টি একেবারে ভুয়া জন্ম মৃত্যু এটা পুরোপুরি মহান আল্লাহর হাতে তিনি আমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন এবং তিনি আমাদেরকে সঠিক সময়ে এই পৃথিবী থেকে তুলে নিবেন এইসব রোগবালা উসিলা মাত্র। তবে বিশেষজ্ঞ একদল গবেষকদের তথ্যমতে ব্লাড ক্যান্সার রোগীর মৃত্যুর ১০ লক্ষণ জেনে নিন এই রোগের লক্ষণ গুলি হল
- দ্রুত চোখের দৃষ্টি শক্তি কমে যাওয়া
- কথা বলার সময় মুখ ও জিহ্বার প্রতিক্রিয়া কমতে থাকা।
- মাথার সামনের দিকে ঝুকে যাওয়া
- নাকও ঠোঁটের দুই কোণের মধ্যে যে রেখা পড়ে হাসার সময় এই রেখা তৈরি হওয়া এতে অনেক পরিমাণে বাজ সৃষ্টি হওয়া।
- বেশিরভাগ ক্ষেত্রে চোখের পাতা বন্ধ করতে না পারা
- এবং শ্বাসনালী থেকে অনিয়ন্ত্রিতভাবে গর গর শব্দ ভেসে আসা
- শরীরে অনিয়ন্ত্রিতভাবে বমি বমি ভাব সৃষ্টি হওয়া ।
- ঘন ঘন জ্ঞান হারিয়ে পড়ে যাওয়া এই রোগীদের প্রধান একটি মৃত্যুর লক্ষণ হতে পারে
ব্লাড ক্যান্সার হলে কতদিন বাঁচে জানুন
ক্যান্সার একটি মরণব্যাধি হলেও বর্তমানে এর চিকিৎসা সৃষ্টি হয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ডাব্লু এইচ ও এর তথ্য মতে ২০২০ সালে আমাদের দেশে ক্যান্সার রোগীর আক্রান্ত ও মৃত্যুর সম্ভাবনা বৃদ্ধি পেয়েছে। ব্লাড ক্যান্সার হলে কতদিন বাঁচে জানুন। এই ক্যান্সার মূলত তিন ধরনের হয়ে থাকে
- মায়লোমা
- লিউকেমিয়া
- লিম্ফোমা
রক্তে লিউকেমিয়া বা ব্লাড ক্যান্সার হলে আমাদের মনে অজানা এক ঋতু ভয় তবে এসব ক্যান্সারের প্রাথমিক অবস্থায় সঠিক চিকিৎসা নিয়ে খুব দ্রুত আরোগ্য করা যায়। জন্ম মৃত্যু সৃষ্টিকর্তার হাতে তিনি যেদিন আমাদের এই পৃথিবীর সময় শেষ করে দেবেন সেদিন আমাদেরকে চলে যেতে হবে এসব রোগ ব্যাধি উসিলা মাত্র।
ক্যান্সার রোগ নিয়ে চিকিৎসকের কাছে গেলে অনেক সময় চিকিৎসরের সময় নির্ধারণ করে দেয় যে আপনি হয়তো আর দুই মাস তিন মাস অথবা ছয় মাস বাধবেন । কিন্তু এই প্রক্রিয়াটি একদম ভুল কারণ বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ক্যান্সার রোগী এই বেধে দেওয়া সময়ের থেকে বেশ কয়েক বছর বাঁচতে পারে ।
ব্লাড ক্যান্সার থেকে বাঁচার ৮ টি উপায় জানুন
রক্তের ক্যান্সার বা ব্লাড ক্যান্সার একটি মরণব্যাধি। ব্লাড ক্যান্সার থেকে বাঁচার ৮ টি উপায় জানুন। ক্যান্সার এমন একটি রোগ যেটি আমাদের শরীরে একবার বাসা বাঁধলে আমরা পরিবেশ পরিস্থিতির চাপে নিজেকে বুঝিয়ে নিই আমি আর বেশি দিন বাঁচবো না। কিন্তু এই চিন্তা ভাবনাটি একদমই ঠিক না কারণ আপনি কতদিন বাঁচবেন
এটা পুরোপুরি আল্লাহর হাতে । এজন্য আপনাকে সব সময় সঠিক খাবার ও খাদ্য অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে তাহলে দীর্ঘ সময় পর্যন্ত এ রোগ নিয়ে বেঁচে থাকা সম্ভব। ক্যান্সার থেকে বাঁচার কিছু উপায়
- উচ্চ মাত্রার আলোর তেজস্ক্রিয়তা পরিহার করতে হবে ।
- বিভিন্ন কেমিক্যাল বা রাসায়নিক দ্রব্য স্পর্শ করা থেকে বিরত থাকতে হবে ।
- এক্সরে বিভাগ ও নিউক্লিয়ার বিভাগে কাজ করার সময় অনেক বেশি পরিমাণে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।
- যেসব ক্যান ছাড়া আক্রান্ত ব্যক্তিকে ইমু থেরাপি রেডিও থেরাপি ও কেমোথেরাপি একসঙ্গে দেওয়া হয় এবং তাদের মধ্যে বস বস্নাড ক্যান্সারের প্রবণতা ২০গুন বৃদ্ধি পায়।
- অতিরিক্ত পরিমাণে ধূমপান মদ্যপান ও তামাক জাত পণ্য জর্দা খড় চুন অনেক বেশি পরিমাণে খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে ।
- অস্বাভাবিক মাত্রায় পরিবেশ দূষণ।
- কৃষি জমিতে অত্যাধিক মাত্রায় ও রাসায়নিক ও বিষক্রিয়া দ্রব্য ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
- কলকারখানার অনিয়ন্ত্রিত বর্জ্য পদার্থ ও কালো ধোঁয়া এগুলোকে প্রতিহত করতে হবে।
শেষ কথা
ক্যান্সার বর্তমান সময়ে অনেক বেশি মাত্রায় সৃষ্টি হচ্ছে। তবে এটি মরণব্যাধি হলেও উন্নত বিশ্বে এর অনেক চিকিৎসা তৈরি হয়েছে। তবে শরীরে ক্যান্সার সৃষ্টি হলে খুব দ্রুত ভেঙে না পড়ে সঠিক চিকিৎসা ও সঠিক জীবন যাপনের দীর্ঘদিন পর্যন্ত বেঁচে থাকা সম্ভব।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url