ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহারের নিয়ম-ন্যাপ্রোক্সেন খাওয়ার নিয়ম
প্রিয় পাঠক ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহারের নিয়ম ও ন্যাপ্রোক্সেন খাওয়ার নিয়ম জেনে নিন। আমাদের দেহের বিভিন্ন ধরনের ত্বকের ও চুলের সমস্যা সমাধানে ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর জুড়ি মেলা ভার।
অত্যন্ত কার্যকরী এই ক্যাপসুল খেলে এবং ত্বকে ব্যবহার করলে ত্বকের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা খুব দ্রুত সেরে যায়। সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে ভিটামিন ই ক্যাপসুল বেশ কার্যকরী।
ভূমিকা
আমাদের দেহে ঔষধ ব্যবহারের যেমন বিভিন্ন ধরনের উপকারিতা রয়েছে ঠিক তেমনি অপকারিতাও আছে সঠিক নিয়মে এসব ওষুধ খাওয়া এবং ব্যবহার করতে না জানলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে নিচে আরও পড়ুন।
ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহারের নিয়ম
ভিটামিন ই ক্যাপসুল আমাদের শরীরে অনেক ধরনের উপকার করতে সক্ষম। আমাদের দেহের হাড়ের যত্ন নেয় বন্ধ্যাত্ব সমস্যা দূর করে ও বার্ধক্য জনিত বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। এবং আমাদের ত্বকের ও চুলের পরিচর্যার ক্ষেত্রে ভিটামিন ই ক্যাপসুল খাবারের পাশাপাশি ভেঙে এর সঙ্গে কিছু মিশিয়ে তা ব্যবহার করা হয়
আরও পড়ুনঃ পাতলা পায়খানা দূর করার ঔষুধের নাম জানুন
এতে অনেক দ্রুত উপকার পাওয়া যায়। খাবারের মাধ্যমে ভিটামিন এই শরীরে প্রবেশ না করলে ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেয়ে এই ঘাটতি পূরণ করা হয়ে থাকে। বিভিন্ন ধরনের সমস্যায় ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহৃত হয়ে থাকে
- আমাদের ঠোঁটের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা ঠোঁট ফাটা ঠোঁট শুকিয়ে যাওয়া ঠোঁটের নিচে কালচে দাগ দূর করতে রাতে ঘুমানোর আগে এই ট্যাবলেট ভেঙে এর মধ্যকার oil ঠোঁটে মেখে নিলে এসব সমস্যা দ্রুত নির্মূল হবে।
- অনেক সময় রাত জেগে থাকার কারণে আমাদের চোখের নিচে কালো দাগ পড়ে যায়। ও বিভিন্ন ধরনের কালো ছোপ ছোপ দাগের সৃষ্টি হয়। এজন্য নিয়মিত এই ক্যাপসুল খাওয়া এবং ঘুমানোর আগে এটি ভেঙে এর মধ্যকার তেল এসব স্থানে মেখে ঘুমালে খুব দ্রুত এ রোগ সেরে যায়।
- আমাদের মুখের ত্বকের আদ্রতা বজায় রাখার জন্য ও রুক্ষ শুষ্ক ত্বকের যত্নে ভিটামিন ই ক্যাপসুল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি ভেঙে কোন ফেসপ্যাকের সঙ্গে এর oil মিশিয়ে আমাদের মুখের ত্বকে লাগাতে হবে হলে খুব দ্রুত এসব সমস্যা ভালো হয়ে যাবে।
- আমাদের চুলের যত্নে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ভেঙে তেলের সঙ্গে মিশিয়ে মাথার ত্বকে সুন্দর করে ব্যবহার করতে হবে এর ফলে মাথার ত্বকের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা ও খুশকি দূর হয়ে নতুন নতুন চুল গজাবে।
- অনেক সময় আমাদের হাতের নখের পাশ থেকে ছাল উঠে যায় এই সমস্যা দূর করার জন্য ভিটামিন ই ক্যাপসুল খাবারের পাশাপাশি এর মধ্যে কার অয়েল নখের চারদিকে ভালোভাবে মালিশ করে নিতে হবে তাহলে খুব দ্রুতই সমস্যা প্রতিহত হবে।
- আমাদের প্রায় বেশিরভাগ মানুষেরই হাঁটু বা হাতের কোনুইতে কালো দাগ হয়ে থাকে। এই সমস্যা দূর করতে একটি ক্যাপসুলের ব্যবহার করার পর অবশিষ্ট তেল এইসব স্থানে ভালোভাবে মালিশ করে নিতে হবে তিন থেকে চার সপ্তাহ করলে এই সমস্যা খুব দ্রুত ভালো হয়ে যাবে।
- অনেক আগেকার কাটা দাগ বা ব্রণের সমস্যা দূর করতে এই ক্যাপসুলের এক ফোঁটা তেল নিয়মিত এসব স্থানে লাগাতে হবে বেশ কিছুদিন লাগালে এইসব দাগ একেবারে সরে যাবে।
- মুখের ঠোঁটে কালো দাগ সরিয়ে গোলাপি ভাব নিয়ে আসার জন্য বিভিন্ন মেরিল বা ভ্যাসলিনের সঙ্গে এই ক্যাপসুলের তেল মিশিয়ে তা ঠোঁটে ব্যবহার করলে খুব দ্রুত ঠোট সুন্দর ও গোলাপি হয়ে ওঠে।
- অনেক সময় আমাদের মুখে ত্বক তৈলাক্ত থাকে এই অতিরিক্ত তৈলাক্ততা সরাতে ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর তেল নিয়মিত মুখের ত্বকে ব্যবহার করলে এই সমস্যা দূরত্ব সেরে যায়।
- ওভারনাইট ক্রিম হিসেবে এই তেলটি অনেক কার্যকরী ত্বকের ময়শ্চারাইজিং বৃদ্ধি করতে এই তেল নিয়মিত ঘুমানোর পূর্বে মুখের ত্বকে লাগাতে হবে।
- রোদে থাকলে অল্পতেই যাদের ত্বক পুড়ে যায় সেইসব ব্যক্তিদের ভিটামিন ই ক্যাপসুল অত্যন্ত উপকারী এটির তেল তোকে লাগিয়ে রাখলে ত্বকের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা রোধ করার ভয় ও চুলকানি ত্বক জ্বালাপোড়া সমস্যা দূর হয়ে যায়।
ন্যাপ্রোক্সেন খাওয়ার নিয়ম
ন্যাপ্রক্সিন ট্যাবলেট যেসব রোগের জন্য খাওয়া হয়ে থাকে সেসব রোগ গুলির সম্পর্কে ও খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে নিম্নে আলোচনা করা হলো। যেসব রোগের জন্য ব্যবহৃত হয়ে থাকে
আরও পড়ুনঃ ঘন ঘন প্রস্রাব দূর করার উপায় জানুন
- মাথাব্যথা জ্বর
- পেশিতে ব্যাথা
- গাঁটে ব্যাথা
- হাঁটুর ব্যথা
- পায়ে ব্যাথা
- চিকুনগুনিয়া
- পিঠের ব্যাথা
- গাউট
- সায়াটিকা
- হাড় ফ্রাকচার
- কোনই ভাঙ্গা
- পা ভাঙ্গা
- বুকের হাড়ভাঙ্গা।
- স্লিপ ডিস্ক
- গোড়ালিতে ফ্র্যাকচার
- বারসাইটিস
- অস্টিও আথ্রাইটিস
এই ট্যাবলেট খাবার নিয়ম হল
অতি সাধারণ চিকিৎসার ক্ষেত্রে এক ডোজই ব্যবহার হয়ে থাকে। তবে প্রত্যেক রোগীর ক্ষেত্রে তাদের সমস্যা ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে সেজন্য রোগীর বয়স ও চিকিৎসার ধরন অনুযায়ী তাদের ডোজ এর পার্থক্য হয়ে থাকে। গর্ভবতী নারীরা গর্ভকালিন সময়ে ট্যাবলেট একদমই খাবেন না। ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী এই ট্যাবলেট নিয়মিত সকালে ও রাতে একটি করে মোট দুইবার খাওয়া যাবে ।
ই ক্যাপ 400 খাওয়ার নিয়ম জানুন
ভিটামিন ই ক্যাপ 400 খাওয়ার নিয়ম জানুন । এই ক্যাপসুলটি বিভিন্ন উপায়ে খাওয়া যায় এর মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের কোষের ক্ষতি হওয়া থেকে রক্ষা করে। এটি আমাদের রক্ত প্রবাহকে আরো উন্নত করতে সহায়তা করে এবং ইরেকশন উন্নত করে। ট্যাবলেট টি হরমোন স্তর নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে
আরও পড়ুনঃ পাওয়ার ৩০ টি ক্যাপসুল খাওয়ার নিয়ম জানুন
এটি পুরুষের ক্ষেত্রে টেস্টের মাত্রা টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বৃদ্ধি করতে ও নারীদের ক্ষেত্রে ইস্ট্রোজেন ও প্রজেস্টেরনের বাড়াতে সাহায্য করে। এছাড়াও এটি খেলে আমাদের শরীরে ত্বকের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা ও চুল পড়া বন্ধ করতে সাহায্য করে। এই ট্যাবলেটটি খাওয়ার নিয়ম
- প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তিরা ই ক্যাপ ৪০০ প্রতিদিন ১ টি বা ২ টি করে খেতে পারবেন। এই ট্যাবলেটটি দীর্ঘ সময় পর্যন্ত খেতে হয় এজন্য আপনাকে ৪০০দিনে ৮০০ ই ক্যাপ খেতে হবে।
ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে কি ফর্সা হওয়া যায়
সবুজ রঙের ছোট ছোট ভিটামিন ই ক্যাপসুল আমাদের রূপচর্চায় বেশ কার্যকরী একটি উপাদন। এটি আমাদের দেশে প্রায় সব জায়গাতেই ওষুধের ফার্মেসিতে পাওয়া যায়। ত্বকের ও চুলের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হলেই আমরা নিজেরাই এই ক্যাপসুল কিনে খাওয়া এবং ত্বকে ব্যবহার করা শুরু করে দেয়। স্বল্প সময়ের মধ্যে ঘন চুল ও ত্বকের উজ্জ্বলতা
বৃদ্ধি করার চেষ্টা করে থাকি কিন্তু এ বিষয়টি একেবারে ভুল ধারণা। ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া এই ক্যাপসুল ব্যবহার করে সেরকম কোন উপকার পাওয়া সম্ভব না। ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে কি ফর্সা হওয়া যায় জেনে নিন। এই ক্যাপসুলটি খাবারের পাশাপাশি এর মধ্যকার তেল ত্বকের ফেসপ্যাক হিসেবে ব্যবহার করলে তোকে খুব উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়।
- নরমাল ড্রাই স্কিনে লোকজনেরা ভিটামিন ই ক্যাপসুলটির তেলের ফোটা হাতে নিয়ে মেসেজ করে নিতে হবে তাহলে ত্বকের উজ্জ্বলতা আরো বৃদ্ধি পাবে।
- যেসব ব্যক্তিদের ত্বকে তৈলাক্ত ভাব অনেক বেশি সেসব ব্যক্তি প্রথমে হাতে ই ক্যাপ ট্যাবলেটের দুই ফোটা তেল নিয়ে ত্বকের উপরে সুন্দর হবে মালিশ করতে হবে এবং পাঁচ সেকেন্ড ত্বকের উপরে হাত চেপে রাখতে হবে এভাবে কয়েকদিন করলে এই সমস্যা খুব দ্রুত সেরে যাবে।
- ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর তেল হাতের মধ্যে নিয়ে আমাদের দেহের প্রত্যেকটি স্থানে সুন্দরভাবে মেসেজ করে লাগিয়ে নিতে হবে এরপর কিছু সময় অপেক্ষা করে পরিষ্কার পানি দিয়ে গোসল করে নিতে হবে এভাবে তিন থেকে চার সপ্তাহ করলে আমাদের দেহের ত্বক আরো উজ্জ্বল হয়ে উঠবে।
ই ক্যাপ 200 খাওয়ার নিয়ম
ভিটামিন ই ক্যাপ ২০০ ক্যাপসুল আমাদের দেহে এন্টিঅক্সিডেন্ট এর ঘাটতি পূরণ করে। এটি আমাদের দেহে পলি আনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড যেটি কোষঝিল্লির উপাদান ও অন্যান্য অক্সিজেন সংবেদনশীল উপাদান যেমন ভিটামিন এ ও ভিটামিন সি এর অক্সিডেশন প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। ভিটামিন ই ক্যাপ
এর ঘাটতির কারণে আমাদের দেহে থ্রম্বোসিস হিমোলাইটিক অ্যানিমিয়া ত্বক জালা পোড়া ও অপরিণত নবজাতকের ইডিমা হতে পারে। এটি আমাদের দেহে বিভিন্ন ধরনের উপকারী উপাদান প্রদান করে থাকে এর মধ্যে প্রধান হচ্ছে এন্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করা। ই ক্যাপ ২০০ খাওয়ার নিয়ম হলো
- বিশেষজ্ঞ ডাক্তার গণেরা পূর্ণবয়স্ক ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে প্রতিদিন ২০০ থেকে ৪০০ আই ইউ মাত্রার ই ক্যাপ গ্রহণের পরামর্শ দেন। বিভিন্ন রোগ ও বয়স ভেদে এই ট্যাবলেট গ্রহণের কিছু নিয়ম
- পূর্ণবয়স্ক ব্যক্তিদের ভিটামিন ই এর ঘাটতি জনিত রোগে এই ট্যাবলেট ২০০ থেকে ৪০০ আই ইউ প্রতিদিন খেতে হবে
- আমাদের হৃদ যন্ত্রের রোগের সুস্থতায় ৪০০ থেকে ৮০০ আই ইউ প্রতিদিন খেতে হবে
- বয়স্ক ব্যক্তিদের ঠান্ডা জনিত সমস্যা হলে ২০০ আই ইউ প্রতিদিন খেতে হবে।
- ত্বকের ও চুলের বিভিন্ন ধরনের সমস্যায় ২০০ থেকে ৪০০ আই ইউ প্রতিদিন খেতে হবে
- সিল্ক সেল অ্যানিমিয়া হলে ৪০০ আই ইউ প্রতিদিন খেতে হবে
ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর ক্ষতিকর দিক জেনে নিন
সব কিছুরই ভালো দিক থাকলেও এর বিশেষ কিছু খারাপ দিকও থাকে। ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর ক্ষতিকর দিক জেনে নিন। এই ট্যাবলেট টির অনেক উপকারের মধ্যে কোন ক্ষতিকর পাওয়া যায় না। কিন্তু এর ব্যবহার বিধি ভুল হলে এটির পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হয়ে বিভিন্ন ধরনের ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে। নিম্নে কিছু তথ্য আলোচনা করা হলো
- ত্বক ভালো রাখার জন্য ভিটামিন ই সরাসরি মুখের ত্বকে ব্যবহার না করে লেবুর রস ও টক দইয়ের মিশ্রণে এটি ব্যবহার করলে এতে ত্বক অনেক উজ্জ্বল হয় ও ব্রণের বিভিন্ন সমস্যা ও কালো কালো ছোপ ছোপ দাগ দূর হয়ে যায়। এছাড়াও পাকা পেঁপের সঙ্গে লেবুর রস ও মধুর সঙ্গে ভিটামিন ই ক্যাপসুলের তেল মিশিয়ে তোকে লাগালে ত্বকের সৌন্দর্যতা বৃদ্ধি পায়।
- এটি আমাদের ত্বকের জন্য অনেক উপকারী হলেও কিছু কিছু ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে সরাসরি ভিটামিন ই ক্যাপসুল ত্বকে লাগালে ত্বকে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে।
- অতিরিক্ত পরিমাণে এই ক্যাপসুল গ্রহণ করলে দ্রুত মোটা হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়
- অনেক বেশি মাত্রায় এই ট্যাবলেট গ্রহণ করলে আমাদের দেহে আমশয় সহ এলার্জিজনিত রোগ সৃষ্টি হতে পারে।
- অতিরিক্ত পরিমাণে ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে আমাদের দিয়ে ক্লান্তি ভাব মাথা ব্যাথা চোখে দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে যাওয়া তীব্র পেট ব্যথা ও ত্বকে ফুসকুড়ি সৃষ্টি হতে পারে।
- অতিরিক্ত মাত্রায় ভিটামিন ই ক্যাপ সাপ্লিমেন্ট নিলে আমাদের হৃদয়ের বা হার্টের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা তৈরি হতে পারে।
শেষ কথা
সবকিছু নিয়ম মেনে করা প্রয়োজন কোন কিছুই অতিরিক্ত পরিমাণে করলে তা হিতে বিপরীত হয়। আর ওষুধের ক্ষেত্রে তো একদমই অতিরিক্ত মাত্রায় কোন কিছু করা ঠিক না। কোন সমস্যা হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে সঠিক নিয়মে সবকিছু ব্যবহার করার চেষ্টা করবেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url