কাজী নজরুল ইসলাম এর জীবনী-কাজী নজরুল এর উক্তি


সম্মানিত পাঠক কাজী নজরুল ইসলাম এর জীবনী ও কাজী নজরুল এর উক্তি জেনে নিন । বিখ্যাত কবি তিনি অনেক ছোটবেলা থেকে অনেক পরিশ্রম করে এসেছেন তার পিতামহ একজন মসজিদের মুয়াজ্জিন ছিলেন মূলত তার পরামর্শেই তিনি ধীরে ধীরে থাকেন।
কাজি নজরুল এর জীবনী
এবং ইসলাম ধর্ম অনুযায়ী জীবনের উত্তরণ ঘটিয়েছিলেন তিনি খুব অল্প বয়স থেকেই বিদ্রোহী মনোভাবের কারণে তার ব্যক্তি জীবন ও স্কুল জীবনে অনেক পরিচিতি লাভ করেন

ভূমিকা

নজরুল ইসলাম তার জীবদ্দশায় অনেক গান কবিতা ও উপন্যাস রচনা করেছেন। যেগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ আমাদের শিক্ষা জীবনে। বিখ্যাত এই লেখক ভারতে জন্মগ্রহণ করলেও তার জীবনের শেষ ভাগ ও মৃত্যুবরণ বাংলাদেশেই হয়। নজরুল ইসলাম একজন মহান কবি তার বিখ্যাত সব লেখা ও তার ব্যক্তিজীবন নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য বিস্তারিত জানতে নিচে আরও পড়তে থাকুন।

কাজী নজরুল ইসলাম এর জীবনী 

বিদ্রোহী কবি ও আমাদের দেশের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম জন্মগ্রহণ করেছেন ১৮৯৯ সালের ২৪ মে ও মৃত্যুবরণ করেছেন ১৯৭৬ সালের ২৯ আগস্ট। তিনি ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার আসানসোল মহাকুমার চুরুলিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন এক মুসলিম পরিবারে। তার পিতার নাম কাজী ফকির উদ্দিন আহমদ এবং মাতার নাম জাহিদা খাতুন । 

তার বাবা পেশায় একজন মসজিদের ইমাম ছিলেন। বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের ডাকনাম ছিল দুখু মিয়া। গ্রামের স্থানীয় একটি মসজিদে নজরুল ইসলাম মক্তবে শিশু ও বয়স্ক লোকদের কুরআন ও ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে জ্ঞান প্রদান করতেন এবং মুয়াজ্জিনের দায়িত্ব পালন করতেন। তবে এই পেশায় তিনি খুব বেশিদিন থাকেন নি তিনি ছোটবেলা থেকেই 

অনেক লোকো শিল্পের উপর আকৃষ্ট ছিলেন। এর ধারাবাহিকতায় তিনি লেটো গানের দলে যোগদান করেন। এবং বেশ কিছু বছর পর ১৯১০ সালে তিনি লেটো গানের দল ছেড়ে ছাত্র জীবনে পুনরায় ফিরে আসেন এবং নবীনচন্দ্র ইনস্টিটিউশন নামে একটি স্কুলে ভর্তি হন এর প্রধান ছিল তৎকালীন সময়ে অনেক বড় একজন কবি কুমুদরঞ্জন মল্লিক 

তার সান্নিধ্যে নজরুল ইসলাম অনেক এগুলো অনেক উদ্দীপনা খুজে পেয়েছিল । কিন্তু আর্থিক অনটনের কারণে তার শিক্ষা জীবন বেশি দিন এগোতে পারেনি তিনি ১৯১৭ সালে সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণ শেষে তিনি করাচি সেনা নিবাসে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯২০ সালে অসহযোগ আন্দোলনে যোগদান করে 

কলকাতার নবযুগ নামক একটি দৈনিক প্রক্রিয়া সম্পাদকের চাকরি গ্রহণ করেন এবং এই পত্রিকার মাধ্যমে তিনি নিয়মিত তার বিভিন্ন সম্পাদনা প্রকাশ করে গিয়েছেন। ১৯২১ সালের সর্বপ্রথম তার কালো জয়ী কবিতা বিদ্রোহী লিখে প্রকাশ করেছিলেন। নজরুল ইসলাম মাত্র চল্লিশ বছর বয়সে তার বাকশক্তি হারিয়ে ফেলেছিলেন।

এজন্য তার সাহিত্যকর্ম আর বেশিদূর এগোতে পারেনি। বাংলাদেশ ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা লাভ করার পরে ১৯৭২ সালের ২৪ মে নজরুল ইসলামকে বাংলাদেশে নিয়ে আসা হয় ভারত সরকারের অনুমতিক্রমে এই বিষয়ে তৎকালীন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভুমিকা ছিল অপরিসীম। 

১৯৮৬ সালে ২৯ আগস্ট জাতীয় কবি পিকস ডিজিজ রোগে মৃত্যুবরণ করলে তাকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে সমাধিত করা হয়।

কাজী নজরুল এর উক্তি

জাতীয় কবি নজরুল ইসলাম এর জন্মস্থান ভারতে হলেও তার জীবনের শেষ ভাগ ও সমাধিস্থান বাংলাদেশে। তার জীবনের বিখ্যাত কিছু উক্তি নিচে উল্লেখ করা হলো।
প্রেম হল ধীর বসন্ত ও চিরন্তন
  • ভালোবাসার কোন অর্থ বা পরিমাণ নেই
  • ভালোবাসা দিয়ে ভালোবাসা না পেলে তার জীবন দুঃখের ও জড়তার
  • তোমারে যে চাহিয়াছে ভুলে একদিন সে জানে তোমারে ভোলা কি কঠিন।
  • তুমি সুন্দর তাই চেয়ে থাকি প্রিয় সে কি মোর অপরাধ চাঁদেরে হেরিয়া কাঁদে চকোরিনী বলে না তো কিছু চাঁদ ।
  • আমার যাবার সময় হল দাও বিদায় মোছো আঁখি দুয়ার খোলো দাও বিদায়
  • ভালোবাসাকে যে জীবনে অপমান করে সে জীবনে আর ভালোবাসা পায় না।
  • মিথ্যা শুনিনি ভাই এই হৃদয়ের চেয়ে বড় কোন মন্দির কাবা নাই ।
  • যেদিন আমি হারিয়ে যাব বুঝবে সেদিন বুঝবে কষ্টপারের সন্ধ্যাতারাই আমার খবর বুঝবে বুঝবে সেদিন বুঝবে ।
  • হয়তো তোমার পাব দেখা যেখানে ওই নত আকাশ চুমছে বনের সবুজ রেখা।
  • মৃত্যুর যন্ত্রণার চেয়ে বিরহের যন্ত্রণা যে কত কঠিন কত ভয়ানক তা একমাত্র ভুক্তভোগী অনুভব করতে পারে।
  • কামনা আর প্রেম দুটি হচ্ছে সম্পূর্ণ আলাদা কামনা একটা প্রবল সাময়িক উত্তেজনা মাত্র আর প্রেম হচ্ছে ধীর প্রশান্ত ও চিরন্তন।
  • বিষে যা কিছু মহান সৃষ্টির চিরকল্যাণকর অর্ধেক তার করিয়াছে নারী অর্ধেক তার নর বিশ্বে যা কিছু এলো পাপ-তাপ বেদনা অশু বাড়ি অর্ধেক তার আনিয়া সেনোর অর্ধেক তার নারী।
  • নর ভাবে আমি বড় নারী ও ঘেঁষা নারী ভাবে, নারী বিদ্বেষী
  • নামাজ পড়ো রোজা রাখো , কলমা পড় ভাই তোর আখেরের কাজ করে নে সময় চেয়ে আর নাই। পুঁথির বিধান যাক পড়ে তোর বিধির বিধান সত্য হোক।
  • যুগের ধর্ম এই কিরণ করলে সে প্রণে এসে পীড়া দেবে তোমাকেই।
  • গাহি সাম্যের গান মানুষের চেয়ে বড় কিছু নাই নহে মহিয়ান।
  • অসুন্দর পৃথিবীকে সুন্দর করতে সর্বনির্যাতন থেকে মুক্ত করতে মানুষের জন্ম।
  • মসজিদেরই পাশে আমার কবর দিও ভাই যেন গড়ে থেকেও মোয়াজ্জিনের আজান শুনতে পাই।
  • বিশ্ব যখন এগিয়ে চলেছে আমরা তখন বসে বিবি তালাকের ফতোয়া খুঁজেছি ফিকাহ ও হাদিস চষে।
  • হতাশ হবে সম পাপী আপন বাপের বাটখারা দিয়ে অন্যের পাপ মাপি।
  • মিথ্যা শুনিনি ভাই এই হৃদয়ের চেয়ে বড় কোন মন্দির কাবা নায়।
  • ফুলের সুবাস শুধু বাতাসের দিকে ছড়াই কিন্তু মানুষের ভালোলাগা সব দিকেই ছড়িয়ে পড়ে।
  • আমার চিন্তাগুলি ফুলের মত করতে দিন আমার কণ্ঠ বজ্রের মত অনুরনিত হোক কারণ আমি সত্য বলতে ভয় পাই না।
  • প্রতিটি অশ্রুজে পড়ে তার মধ্যে শক্তি লুকিয়ে থাকে।
  • প্রতিটি সূর্যাস্ত আশা এবং সম্ভাবনায় ভরা একটি নতুন ভোরের প্রতিশ্রুতি নিয়ে আসে।
  • মেঘের উপরে উড়ে যাওয়া পাখির মত আপনার স্বপ্নগুলিকে উড়তে দিন এবং অসীম আকাশে পৌঁছাতে দিন।
  • শব্দের অপরিসীম শক্তি রয়েছে তারা ক্ষত নিরাময় করতে পারে ও আগুন জ্বালাতে পারে বুদ্ধিমানের সাথে বেছে নিন।
  • হাসিকে আপনার সত্যায় প্রতিধ্বনিত হতে দিন এটি আপনার শরীর এবং আত্মা উভয়ের জন্য ঔষধ।
  • প্রেম হলো সেই অমৃত যাক সমস্ত ক্ষত নিরাময় করে
  • স্বাধীনতার শিকা জ্বলে উঠুক প্রতিটি হৃদয়ে
  • সত্তিকারের স্বাধীনতা শৃঙ্খলের অনুপস্থিতিতে নয় বরং মনের মুক্তির মধ্যে রয়েছে
  • বল বিবির বল উন্নত মম শির নে হারি আমারই নতশির ঐশিকর হিমাদ্রির
  • যার নিজ ধর্মে বিশ্বাস আছে সে অন্যের ধর্মকে কখনো ঘৃনা করতে পারে না
  • কপালে সুখ লেখা না থাকলে সে কপাল পাথরে ঢুকেও লাভ নেই এতে কপাল যথেষ্টই ফলে কিন্তু ভাগ্য একটু খোলে না
  • বসন্তমুখর আজি দক্ষিণ সমিরনের মর্মর গুঞ্জনেবনে বনে বিহ্বল বাণী উঠে বাজি
  • হিন্দু না ওরা মুসলিম এই জিজ্ঞাসে কোন জনে হে কান্ডারী বল ডুবিছে মানুষ সন্তান মোর মা'র
  • গিন্নির চেয়ে শালী ভালো।
  • তোমারে যে চাই আছে ভুলে একদিন সে জানে তোমারে ভোলা কি কঠিন
  • নুড়ি হাজার বছর ঝর্ণায় ডুবে থেকেও রস পায় না
  • পশুর মত সংখ্যাগরিষ্ঠ হয়ে আমাদের লাভ কি যদি আমাদের গৌরব করার মত কিছু নাই থাকে
  • যত ফুল তত ভুল কন্ঠক জাগে মাটির পৃথিবী তাই এত ভালো লাগে
  • মানুষ যখন প্রেমে পড়ে সে হাজার বছর বাঁচতে চায় আর যখন ব্যর্থ হয় তখন প্রতি মুহূর্তে মৃত্যু কামনা করে।
  • ভালোবাসা যে জীবনে অপমান করে সে জীবনে আর ভালোবাসা পায় না।
  • তোমার প্রেমের বোন নাই বধু হায় দুই কুল আমার ভাঙিয়া ভাঙিয়া যায়।
  • অনেক কথা বলার মাঝে লুকিয়ে আছে একটি কথা বলতে নারী সেই কথা যে তাই এই মুখর ব্যাকুলতা।
  • রক্ত ঝরাতে পারিনা তো একা তাই লিখে যাই এই রক্ত লেখা
  • সেই বসন্ত ও বর্ষা আসিবে ফিরে ফিরে আসিবে না আর ফিরে অভিমানী মোর ঘরে।

কাজী নজরুল ইসলাম এর সংক্ষিপ্ত জীবনী

বাংলাদেশের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম এর সংক্ষিপ্ত জীবনী জেনে নিন। নজরুল ইসলামের ডাকনাম দুখু মিয়া। তিনি জন্মগ্রহণ করেন ভারতের বর্ধমান জেলার চুরুলিয়া গ্রামে। তার পিতার নাম কাজী ফকির আহমদ ও মাতার নাম জাহিদা বেগম। তার স্ত্রীর নাম আশালতা সেনগুপ্ত প্রমিলা দেবী নার্গিস আসার খনম। তার সর্বমোট চারটি সন্তান ছিল 

এদের নাম কৃষ্ণ মুহাম্মদ অরিন্দম খালেদ "বুলবুল" কাজী সব্যসাচী ও কাজী অনিরুদ্ধ। ব্যক্তি জীবনে তার পেশা ছিল গীতিকার কবি উপন্যাসক নাট্যকার সুরকার ও সম্পাদক। তিনি ৭৭ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেছেন ১৯৭৬ সালের ২৯ আগস্ট ঢাকা বাংলাদেশ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে তাকে কবর দেওয়া হয়েছে।

কাজী নজরুল ইসলামের জন্ম ও মৃত্যু তারিখ জানুন

বাংলাদেশের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের জন্ম ও মৃত্যু তারিখ জানুন। বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম জন্মগ্রহণ করেন ১৮৯৯ সালের ২৪ শে মে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার চুরুলিয়া গ্রামে। এবং মৃত্যুবরণ করেন ১৯৭৬ সালের ২৯ আগস্ট পিকস ডিজিজ রোগে তাদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে সমাদিত করা হয়েছে।

কাজী নজরুল ইসলাম সম্পর্কে ১০ টি বাক্য জানুন

কাজী নজরুল ইসলাম সম্পর্কে ১০ টি বাক্য জানুন। জাতীয় কবি সম্পর্কে সেরা দশটি টি তথ্য বাক্য নিচে তুলে ধরা হলোঃ
  • নজরুল ইসলাম চার হাজারেরও বেশি গানের সংকলন করেছেন।
  • কাজী নজরুল ইসলাম এর ছদ্মনাম ছিল ধুমকেতু।
  • তিনি সর্বপ্রথম ১৩৯ লাইনের বিদ্রোহী কবিতা দিয়ে ব্রিটিশদের পতনের শুভ সূচনা করে ছিলেন।
  • নজরুল ইসলামের কর্মজীবন শুরু হয়েছিল লেখক সুরকার ও লেখক হিসেবে
  • কাজী নজরুল ইসলাম ১৯৬০ সালে ভারত সরকার দ্বারা মর্যাদাপূর্ণ পদ্মভূষণ পুরস্কারে সম্মানিত হয়েছিলেন।
  • বিদ্রোহী কবি ১৯৩৯ সালে কলকাতা বেতার কেন্দ্রে কাজ শুরু করেছিলেন।
  • বাংলাদেশে আনার পর কাজী নজরুল ইসলামকে বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বিশ্ব বেসামরিক পুরস্কারে পুরস্কৃত করা হয় একুশে পদক সম্মাননা প্রদান করা হয়।
  • নজরুল ইসলামের পত্নীর নাম ছিল প্রমিলাদেবী
  • বিখ্যাত এই কবি ব্যক্তি জীবনে যখন রেগে যেতেন তার সামনে যা কিছু থাকতো যেমন বই খাতা ও লেখার কাগজ কুচি কুচি করে ছিঁড়ে ফেলতেন।
  • জাতীয় কোভিদ কোভিদ দৃষ্টিশক্তি ছিল অনেক উন্নত তিনি গভীর অন্ধকারের মধ্যেও অনেক দূরের জিনিস সুস্পষ্ট ভাবে দেখতে পারতেন।

কাজী নজরুল ইসলামের কাব্যগ্রন্থ কয়টি জেনে নিন

কাজী নজরুল ইসলামের বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থ বিদ্রোহী কাব্যগ্রন্থের মাধ্যমে তিনি সারা পৃথিবীতে খুব দ্রুত তার পরিচিতি ছড়িয়ে দেন। কাজী নজরুল ইসলামের কাব্যগ্রন্থ কয়টি জেনে নিন। নজরুল ইসলাম তার ৭৭ বছরের বয়সের সময়কালে সর্বমোট ২০টি কাব্যগ্রন্থ ও ৩টি উপন্যাস প্রকাশ করেছেন। তার বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থ গুলি হল
  • অগ্নিবীণা
  • সাম্যবাদী
  • ঝিঙ্গে ফুল
  • সিন্ধু হিন্দোল
  • চক্রবাক
  • নতুন চাঁদ
  • মরু ভাস্কর
  • দোলনচাঁপা
  • বিষের বাঁশি
  • ভাঙার গান
  • চিত্ত নামা
  • ছায়ানোট
  • পূর্বের হওয়া
  • ফনী মনসা
  • সঞ্চিতা
  • জিঞ্জির
  • প্রলয় শিকা
  • সন্ধ্যা
  • নির্ঝর
  • ঝড়

শেষ কথা

আমাদের দেশের জাতীয় কবির মর্যাদায় ভূষিত করা হয়েছে বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামকে। তাঁর ব্যক্তি জীবন ও তার লেখা কাব্যগ্রন্থ উপন্যাস ও গান সম্পর্কে আমাদের অবগত থাকতে হবে। কারণ বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষায় এসব লেখা থেকে প্রশ্ন আসে যা খুবই গুরুত্বপূর্ণ এজন্য তার সম্পর্কে বেশি বেশি জেনে নিতে হবে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url