সীতাকুণ্ড দর্শনীয় স্থান-সীতাকুণ্ড দর্শনীয় স্থান কোথায় জানুন

প্রিয় পাঠক সীতাকুণ্ড দর্শনীয় স্থান ও সীতাকুণ্ড দর্শনীয় স্থান কোথায় জানুন। প্রকৃতির অপার এক সৌন্দর্য নিয়ে সৃষ্টি সীতাকুণ্ড উপজেলার বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানগুলো। যেগুলো খুব সহজেই আমাদের মনকে তৃপ্তি দেয়। এইসব স্থানগুলোতে বাংলাদেশেরবাংলাদেশের

সব জায়গাগুলো থেকে সাধারণ দর্শনার্থী সহ বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ভ্রমণ পিয়াসু মানুষ গুলো ভ্রমন করতে আসে। আমাদের দেশের বিভিন্ন বিভাগীয় অঞ্চল ও জেলা থেকে ভ্রমণ করতে আসেন সাধারণ দর্শনার্থীরা

চট্টগ্রাম বিভাগের সীতাকুণ্ড উপজেলা ভ্রমণের জন্য বিখ্যাত একটি পর্যটন নগর হিসেবে গড়ে উঠেছে।  ভ্রমণের বিস্তারিত তথ্য ও দর্শনীয় স্থানগুলোর নাম জানতে নিচে আরো পড়তে থাকুন

বাংলাদেশের যে কোন প্রান্ত থেকে খুব সহজেই সীতাকুণ্ডর মধ্যে আপনি আসতে পারবেন। এখানকার দর্শনীয় স্থানগুলোর মদ্ধে অন্যতম

বাংলাদেশের বিখ্যাত পর্যটন এলাকা গুলোর মধ্যে সীতাকুণ্ড অন্যতম। এটি আমাদের বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বিভাগে অন্তর্ভুক্ত। সীতাকুন্ডের দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে রয়েছে

বাংলাদেশের যে কোন প্রান্ত থেকে একদিনের জন্য ভ্রমণে আসতে পারেন সীতাকুণ্ডে। এজন্য আমাদের দেশের ট্রেন ও বাস সার্ভিস ব্যবহার করতে পারেন। আমাদের দেশের বিখ্যাত সব পরিবহন কোম্পানির বাসগুলো যাতায়াত করে এই রোডগুলোতে এর মধ্যে রয়েছে। হানিফ শ্যামলী এস আলম ঈগল এনা পরিবহন এর সমস্ত এসি ও নন এসি বাসগুলো 

খুব সহজেই আপনাকে ঢাকা অথবা ঢাকার বাইরের কোন জেলা থেকে সীতাকুণ্ডে নিয়ে আসবে। সীতাকুণ্ড বাজারে নামার পর  ভাড়া সিএনজি নিয়ে চন্দ্রনাথ পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থান করতে হবে এখানে ঐতিহাসিক সব মন্দির ও দর্শনীয় স্থানগুলো রয়েছে। 

একটি বিষয় বিশেষভাবে খেয়াল রাখবেন পাহাড়ের চূড়ায় ওঠার সময় শুকনো খাবার স্যালাইন পরিষ্কার পানি ও ছোট বাঁশ নিয়ে নিবেন এতে আপনার পাহাড়ে ওঠার প্রক্রিয়াটি অনেক সহজ হবে। এবং পাহাড়ের উপরে কোন কিছু কেনার প্রয়োজন হলে এখানে আপনার থেকে পণ্যের দাম গুলো প্রায় ২-৩ গুণ বেশি দামে কিনতে হবে। 

এপারে উড়তে সময় লাগে প্রায় ১ ঘন্টা ৩০ মিনিট। এখান থেকে ৩০ থেকে ৪০ মিনিট দূরত্বে রয়েছে খৈইয়াছড়া ঝর্ণা। চন্দ্রনাথ পাহাড় থেকে সীতাকুণ্ড যেতে সিএনজিতে ১০০ টাকা ভাড়া প্রয়োজন। এখানে কিছু সময় কাটানোর পরে গুলিয়াখালি সমুদ্র সৈকত দেখার জন্য খুব দ্রুত বের হয়ে যেতে পারেন। কারণ এখানেই প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য অপেক্ষা মান।

চট্টগ্রাম বিভাগের সীতাকুণ্ড দর্শনীয় স্থান কি কি জেনে নিন। বাংলাদেশের প্রায় সকল এলাকার মানুষই এই স্থান গুলোতে ভ্রমণের জন্য যায় এবং পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চল থেকে এসব ভ্রমণের স্থানগুলো ভ্রমণ করার জন্য ভ্রমণ পিপাসু মানুষেরা প্রতিনিয়ত আসতে থাকে এইসব স্থানগুলির মধ্যে অন্যতম হল

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড দর্শনীয় স্থান সমূহ গুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য রয়েছে যেসব স্থানগুলি তার তালিকা নিচে বর্ণনা করা হলো

ইকোপার্ক সীতাকুণ্ড দর্শনীয় স্থান বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বিভাগের সীতাকুন্ড উপজেলায় অবস্থিত। এখানে রয়েছে হরেক রকম বৃক্ষরাজি বড় বড় বনভূমি বন্যপ্রাণী ও বিশাল বিশাল পাহাড়ের সমারহ। এজন্য আমাদের দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ভ্রমণের জন্য ছুটে আসেন সাধারণ দর্শনার্থীরা মানসিকভাবে মনকে তৃপ্তি দিতে।  

সীতাকুন্ড যেতে ঢাকা থেকে সর্বনিম্ন ৪০০ থেকে ১০০০ টাকা পর্যন্ত বাস ভাড়া প্রয়োজন হয়। এবং ট্রেনে পড়ে যেতে সর্বনিম্ন ৮০ থেকে ১৫০ টাকা পর্যন্ত ভাড়া প্রয়োজন হয়। এটি চট্টগ্রাম শহর থেকে প্রায় ৩৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এখানে দেশি-বিদেশি ৫০ ধরনের অর্কিড সংরক্ষিত রয়েছে। ইকোপার্ক বা বোটানিক্যাল গার্ডেন ভ্রমণ করতে ও 

থাকার জন্য বিশেষ কিছু পরিবহনও হোটেলের ব্যবহার করতে পারেন। এখানে বিখ্যাত কোন ফাইভ স্টার হোটেল নেই তবে মাঝারি ধরনের আবাসিক বিভিন্ন ধরনের হোটেল রয়েছে এই হোটেল গুলোর মধ্যে রয়েছে প্যারামাউন্ট হোটেল এশিয়ান এস আর হোটেল সাফিনা হোটেল নাবা ইন হোটেল ল্যান্ডমার্ক 

নতুন করে পৌরসভার ডিটি রোডে হোটেল সৌদিয়া নামে একটি আবাসিক হোটেল চালু হয়েছে  এছাড়াও এখানে টেলিকমিউনিকেশনের অধীনস্থ একটি ডাক বাংলো রয়েছে যেখানে অনুমতি সাপেক্ষে থাকতে পারেন।

সীতাকুণ্ডে বিভিন্ন ধরনের ঝর্ণা ও জলপ্রপাত রয়েছে। সীতাকুণ্ড দর্শনীয় স্থান পাহাড় সমূহের মধ্যে রয়েছে

বাংলাদেশের দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে সর্বাধিক বেশি পর্যটন শিল্প ও নগরী গড়ে উঠেছে চট্টগ্রাম বিভাগে। এজন্য সময় পেলেই প্রিয় মানুষের সঙ্গে চলে আসুন সীতাকুণ্ড ও চট্টগ্রাম বিভাগের অন্যান্য দর্শনীয় স্থানগুলোতে।